মুম্বইয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং অন্যতম ব্যায়বহুল গণেশ পুজোগুলির মধ্যে রয়েছে ওয়াডালার জিএসবি (GSB) সেবা মণ্ডল গণপতি। এ’বছরে তাদের পুজো ৬৯তম বার্ষিকীতে পদার্পণ করতে চলেছে। এই উপলক্ষ্যে এবছর এখানকার গণেশ মূর্তিকে ৬৯ কেজি সোনা এবং ৩৩৬ কেজি রুপোর অলঙ্কারে সাজানো হয়েছে।
সোমা-রুপোর অলঙ্কারে সাজানো হয়েছে জিএসবির গণপতিকে
সিদ্ধিবিনায়কের পুজো উপলক্ষ্যে সেজে উঠেছে মহারাষ্ট্র! আরব সাগরের তীরে, বাণিজ্যনগরী মুম্বাইয়ে গণেশ চতুর্থী উপলক্ষে আলোর রোশনাই, জাঁকজমক, কাতারে কাতারে মানুষের ভিড়। প্রতি বছরের মত এবারও মুম্বই সেজে উঠেছে তাদের শ্রেষ্ঠ উৎসব গণেশ চতুর্থী পালনে। প্রতিমা, থিম, আলোকসজ্জাতে একে অপরকে টেক্কা দিচ্ছে আয়োজক পুজো কমিটিরা। সর্বজনীন বারোয়ারি পুজোগুলোর প্রতিমা, থিম, আলোকসজ্জা খরচ শুনলে অবাক হবেন আপনিও। আর এই মুম্বইয়ের পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম জিএসবি (GSB) সেবা মণ্ডলের পুজো। এখানকার প্রধান আকর্ষণ হল গণপতির বিশালাকায় মূর্তিকে ভারী ভারী অলঙ্কারে সাজানো হয়।
মুম্বইয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং অন্যতম ব্যায়বহুল গণেশ পুজোগুলির মধ্যে রয়েছে ওয়াডালার জিএসবি (GSB) সেবা মণ্ডল গণপতি। এ’বছরে তাদের পুজো ৬৯তম বার্ষিকীতে পদার্পণ করতে চলেছে। এই উপলক্ষ্যে এবছর এখানকার গণেশ মূর্তিকে ৬৯ কেজি সোনা এবং ৩৩৬ কেজি রুপোর অলঙ্কারে সাজানো হয়েছে। সোনা ও রুপোর অলঙ্কার ভগবান গণেশকে পরিপূর্ণতা দান করে। এত ঐশ্বর্য এবং শিল্পকলা দেখতে ভক্ত ও দর্শকরা অপেক্ষা করে থাকে সারা বছর। এত বিপুল পরিমাণ মূল্যবান অলঙ্কারের ব্যবহার শুধু আয়োজকদের ভক্তিই প্রতিফলিত করে না, তুলে ধরে 'গণপতি বাপ্পার’ প্রতি মহারাষ্ট্রবাসীর অপার ভালোবাসা।
গতকাল ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছে ১০ দিনব্যাপী এই উৎসব। ২৮ সেপ্টেম্বর এই উৎসবের শেষ দিন। এবার প্রথম রাজ্যের জনপ্রিয় উৎসবকে আন্তর্জাতিক আঙিনায় তুলে ধরার জন্য অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে মহারাষ্ট্র সরকার। মুম্বই, পুনে, পালঘর এবং রত্নগিরি এই চারটি জেলার পুজো মণ্ডপগুলি পর্যটন দফতরের সহযোগিতায় পর্যটকদের ঘুরিয়ে দেখার ব্যবস্থা করা হয়েছে।