একটি সদ্যোজাত শিশুর নূন্যতম ওজন হওয়া উচিত ২.৫ কিলোগ্রাম থেকে ৩.৫ কিলোগ্রাম। যদি ওজন ৩.৫ কিলোগ্রাম থাকে তাহলেও তাকে সামান্যই মানা হয়। তবে যদি শিশুর ওজন ২.৫ কিলোগ্রাম থেকে কম হয়। তাহলে পড়তে হতে পারে উদ্বেগে। তবে ভয় পাবেন না! চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চললে ও ঘরোয়া কিছু টিপসে ৬ মাসেই আপনার সন্তান 'গোলুমলু' হয়ে উঠতে পারবে। তবে এজন্য কয়েকটি ঘরোয়া টিপস কার্যকরী করা প্রয়োজন।
কিছু ফ্যাক্টর
যদি আপনার সন্তান নির্দিষ্ট সময়ের অনেক আগে জন্মায় , তাহলে সে ৩৭ থেকে ৪২ সপ্তাহ পর জন্মানো শিশুদের থেকে আলাদা হবে। তবে জন্মের সময় শিশুর ওজন কমের সমস্যা, কখনও বংশগতভাব আবার কখনও মেডিক্যাল না না কারণে হতে পারে। দেখে নেওয়া যাক ৬ মাসে কোন কোন ধরনের পরিচর্যা শিশুকে দিলে সে বেড়ে উঠতে পারে স্বাভাবিক ওজন নিয়ে। পাকা চুল কি সমস্যা বাড়াচ্ছে? এই ঘরোয়া জিনিস দিয়ে বানিয়ে নিন উজ্জ্বল হেয়ার কালার
স্তনপান
সন্তানকে প্রতি ২ থেকে ৩ ঘণ্টায় স্তন পান করানো উচিত। এতে সন্তানের স্বাস্থ্য ভাল হয়। মায়ের স্তনের দুধ প্রতিটি সন্তানের পক্ষে খুবই ভাল। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও ভাল হয় সন্তানের। সঙ্গে পৌষ্টিক বৃদ্ধিও হয়। বহুক্ষণ কম্পিউটার বা টিভির সামনে বসে থাকলে কি হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে?
খাবার
ছয় মাসে শিশুকে সুস্থ চেহারা দিতে হলে নিজের খাবার দাবারের দিকেও মাকে খেয়াল রাখতে হবে। শিশু যদি দুগ্ধপানরত হয়, তাহলে মায়ের ডায়েটে প্রোটিন ও আয়রনের সঠিক মাত্রা থাকতে হবে। সবুজ শাক সবজি এই সময় খাওয়া বেশি উপকারি।
মালিশ করুন
শিশুকে ভাল করে তেল মাখিয়ে রোদে সময়মতো রেখে তেল মালিশ করে দিন। এতে হাড় মজবুত হয়। সঙ্গে সঙ্গে চেহারার বাড়তে থাকে। ওজন বাড়াতেও এই মালিশের জুড়ি মেলা ভার। তেল হাতে নিয়ে আগে দুই হাত রগড়ে নিয়ে শিশুর ত্বকে মাখিয়ে দিন। তারপর ৬ মাস বাদে দেখু শিশুর জেল্লা আর চেহারা কেমন শুধরে যায়!