সরকারি কর্মীরা মূলত যাঁরা ভোটকর্মী হিসাবে ডিউটিতে থাকেন তাঁরা মূলত পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমেই ভোট দেন। তবে এবার নিয়মের কিছুটা বদল হচ্ছে। পোস্টাল ব্যালট নাম হলেও ভোটকর্মীদের নির্দিষ্ট ফেসিলিটেশন সেন্টারে ভোট দিতে হবে। মানে ডাক বিভাগের মাধ্যমে পোস্টাল ব্যালট চলে যাবে এমনটা নয়। অনেকটা বুথের মতো ব্যবস্থার মাধ্যমেই ভোটকর্মীরা তাঁদের মূল্যবান ভোট দিতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে সেটা হবে ভোটের দিনের আগে।
এদিকে সেই ভোটদানের জন্যও তিনজন ভোটকর্মীকে রাখা হবে। সেই সঙ্গে পুলিশ, কেন্দ্রীয় বাহিনীও নিরাপত্তার জন্য় থাকবেন। অর্থাৎ নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে ভোট দিতে হবে ভোটকর্মীদের। সেখানে নির্দিষ্ট ফেসিলিটেশন সেন্টারেও যেতে হবে ভোটকর্মীদের।
এবার ভোটকর্মীদের ভোটদানের নিয়মে অনেকটাই বদল করা হয়েছে। সূত্রের খবর, প্রশিক্ষণের সময় ১২ ও ১২এ ফর্ম দেওয়া হচ্ছে। সেই ফর্ম পূরণ করতে হবে ভোটকর্মীদের। মহকুমাস্তরে নির্দিষ্ট ফেসিলিটেশন সেন্টার থাকবে। সেই সেন্টারে গিয়ে ভোট দিতে হবে ভোটকর্মীদের। কিন্তু কোনও ভোটকর্মী যদি সেই সব সেন্টারে ভোট দিতে না পারেন তাহলে কী হবে?
কোনও ভোটকর্মী যদি মহকুমাস্তরে নির্দিষ্ট সেন্টারে গিয়ে ভোট দিতে না পারেন তবে তাঁদের জন্যও বিশেষ ব্যবস্থা থাকবে। সেখানে যদি কেউ ভোট দিতে না পারেন তবে জেলাশাসক অর্থাৎ জেলা নির্বাচন আধিকারিকের দফতরে বিশেষ সেন্টার খোলা থাকবে। সেই ফেসিলিটেশন সেন্টারে গিয়ে ভোট দিতে হবে ভোটকর্মীদের।