বিচারপতি মন্তব্য করেন, ২০১৯ সালে মামলা হয়েছে। আর এখন ২০২৪ সাল। এখনও চলছে তদন্ত চলছে। ইডির তরফে জানানো হয়, তারা বেশ কিছু সম্পত্তি চিহ্নিত করেছে। সেগুলি বাজেয়াপ্ত করা শুরু হবে। তখন বিচারপতি জানতে চান, কেন বাজেয়াপ্ত করতে এত সময় লেগে যাচ্ছে?
প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় সংস্থা সিবিআই এবং ইডি। এর আগে তদন্তের গতি প্রকৃতি নিয়ে একাধিবার কলকাতা হাইকোর্টের ভর্ৎসনার মুখে পড়েছে সিবিআই। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় সহ একাধিক বিচারপতি প্রশ্ন তুলেছিলেন তদন্ত নিয়ে। এবার প্রাথমিকের নিয়োগ দুর্নীতিতে ইডির তদন্ত নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করলেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। ইডির উদ্দেশ্যে বিচারপতি মন্তব্য করেন, যে গতিতে তদন্ত হচ্ছে তাতে সবাই ছাড়া পেয়ে যাবে। ইডি আর কিছুই পাবে না। তখন ইডির আইনজীবী সত্যজিৎ রায়ের সোনার কেল্লায় কাঁটা বিছানোর কথা উল্লেখ করেন।
বিচারপতি মন্তব্য করেন, ২০১৯ সালে মামলা হয়েছে। আর এখন ২০২৪ সাল। এখনও চলছে তদন্ত চলছে। ইডির তরফে জানানো হয়, তারা বেশ কিছু সম্পত্তি চিহ্নিত করেছে। সেগুলি বাজেয়াপ্ত করা শুরু হবে। তখন বিচারপতি জানতে চান, কেন বাজেয়াপ্ত করতে এত সময় লেগে যাচ্ছে? তখনই বিচারপতি মন্তব্য করেন, ‘যে গতিতে তদন্ত করছে তাতে সকলে ছাড়া পেয়ে যাবে।ইডি কিছুই পাবে না।’ তখন ইডির আইনজীবী সত্যজিৎ রায়ের সোনার কেল্লার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন, সোনার কেল্লাই গোয়েন্দাদের কাঁটা বিছানো পথ অতিক্রম করতে হয়েছে। তবেই সত্য অনুসন্ধান করা সম্ভব হয়েছে। এখানেও তাই হচ্ছে।’ ইডির আইনজীবীর বক্তব্য, প্রতি পদে পদে মামলা হচ্ছে। সেই কারণে তদন্ত প্রক্রিয়া ব্যহত হচ্ছে। যদিও বিচারপতি প্রশ্ন করেন, ‘আপনার কি ভেবেছিলেন? সবকিছু মসৃণ হবে।’