প্রথমে ব্যাপারটা ঠিক আঁচ করতে পারেননি বাসিন্দারা। পরে বোঝা যায় হাত পা সব বাঁধা রয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদলের বাঁকা গাজিপুর এলাকায় রূপনারায়ণ নদীর তীর থেকে উদ্ধার মৃতদেহ। দেহটি অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তির। বাসিন্দাদের দাবি, হাত পা বেঁধে খুন করে এলাকায় ফেলে দেওয়া হয়েছিল। পুলিশ আপাতত দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য় পাঠিয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে দেহটি কার? কারা এই খুনের পেছনে রয়েছে? কেন এভাবে হাত পা বেঁধে দেওয়া হল? সব প্রশ্নেরই উত্তর খোঁজার চেষ্টা করছে পুলিশ। প্রথমে ব্যাপারটা ঠিক আঁচ করতে পারেননি বাসিন্দারা। পরে বোঝা যায় হাত পা সব বাঁধা রয়েছে। পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদলের বাঁকা গাজিপুর এলাকায় রূপনারায়ণ নদীর তীর থেকে উদ্ধার মৃতদেহ। দেহটি অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তির। বাসিন্দাদের দাবি, হাত পা বেঁধে খুন করে এলাকায় ফেলে দেওয়া হয়েছিল। পুলিশ আপাতত দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য় পাঠিয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে দেহটি কার? কারা এই খুনের পেছনে রয়েছে? কেন এভাবে হাত পা বেঁধে দেওয়া হল? সব প্রশ্নেরই উত্তর খোঁজার চেষ্টা করছে পুলিশ। |#+|গোটা ঘটনায় ব্য়াপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। স্থানীয় বাসিন্দারাই প্রথমে চর এলাকায় দেহটি দেখতে পান। পরে তারা পুলিশে খবর দেন। পুলিশ এসে দেহটি উদ্ধার করে নিয়ে যায়। বাসিন্দাদের দাবি, ইদানিং এলাকায় বাইরে থেকে লোকজনের আনাগোনা ক্রমশ বাড়ছে। নদীর চরে অসামাজিক কাজকর্মও বাড়ছে। অনেক রাত পর্যন্ত এলাকায় লোকজনের আনাগোনা থাকে। কার্যত সমাজবিরোধী, দুষ্কৃতীরা অবাধে এলাকায় আসছে। নেশার আসরও বসে মাঝেমধ্যে। অনেকেরই আশঙ্কা, তাদের বিরুদ্ধে সরব হলেই কপালে দুঃখ আছে। সেকারণে কেউ আর এনিয়ে প্রতিবাদ করতে এগিয়ে আসেন না। নদীর চর থেকে লাশ উদ্ধারের ঘটনার জেরে পুলিশ প্রশাসনের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।