এক কথায় বলতে গেলে পুরোপুরি পয়সা উসুল ম্যাচ। সারা ম্যাচ ধরে চলল ওঠা পড়া, নাটকীয় পটপরিবর্তন। শেষ পর্যন্ত যদিও সুপার ওভারে জয় পেলে দিল্লি ক্যাপিটালস। নিচে পড়ুন খেলার বিস্তারিত আপডেট কি ভাবে ৪২ ওভার ( দুটি সুপার ওভার নিয়ে) ধরে পেন্ডুলামের কাঁটা এদিক থেকে ওদিকে গেল। শেষ বিচারে একটু পরিণতবোধের অভাবে এই ম্যাচ হারল পঞ্জাব, যেটা নিয়ে নিশ্চিত ভাবেই দলকে বার্তা দেবেন কোচ কুম্বলে। আইপিএলের সমস্ত আপডেট দেখুন এখান থেকে।
নজর কাড়লেন যারা
দিল্লির হয়ে এদিন ভালো খেললেন স্টইনিস, শ্রেয়স, রাবাডা। পঞ্জাবের হয়ে ভালো খেললেন মায়াঙ্ক, শামি ও বিষ্ণোই।
জেতা ম্যাচ হেলায় হারল পঞ্জাব
প্রথম অর্ধ পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করে পঞ্জাব স্টইনিসের ওই অনবদ্য ইনিংসের আগে অবধি। কিন্তু তাঁর ইনিংসের দৌলতে দিল্লি দেয় ১৫৮ রানের লক্ষ্যমাত্রা। এরপর খেলতে নেমে প্রাথমিক ভাবে বিপাকে পড়ে পঞ্জাব। ৫৫ রানে ৫ উইকেট পড়ে যায় তাদের। সেখান থেকে খেলা ধরেন ভারতীয় টেস্ট দলের ওপেনার মায়াঙ্ক আগরওয়াল। তিনি যে সীমিত ওভারের ক্রিকেটেও কম যান না, এদিন সেটাই বোধহয় তিনি প্রমাণ করতে বদ্ধপরিকর ছিলেন। খেলেনও অনবদ্য। রাবাডার মতো বোলারকেও ছাড়েননি। শেষ ওভারে প্রথম তিন বলেই কার্যত খেলা শেষ করে দেন তিনি। কিন্তু তারপরেই হল বিপর্যয়। মারতে গিয়ে ডিপ কভারে ক্যাচ দিয়ে আউট হন মায়াঙ্ক। জর্ডান শেষ বলটি ফুল টস পেয়েও একটি সিঙ্গল নিতে ব্যর্থ হন। সেই যে খেলার মোমেন্টাম একবার ঘুরল, আর সেটা ফেরেনি। ঘটনার আকস্মিকতায় বোধহয় সচকিত ছিলেন পঞ্জাবের ক্রিকেটাররা। সুপার ওভারে দাগ কাটতে ব্যর্থ রাহুল ও পুরান। সেই হিসেবে পুরো ম্যাচটি টানটান উত্তেজনার হলেও সুপার ওভার ছিল সাধারণ। তারা দুই রানে আউট হওয়ায় কার্যত আর কোনও চ্যালেঞ্জই ছিল না দিল্লির কাছে।
জয় দিল্লির
মাত্র তিন রান ডিফেন্ড করতে দেওয়া হয়েছিল শামিকে। প্রথম বলটি ডট, তারপরের বলে ওয়াইড ও তারপরের বলটিতে দুই রান হল। অর্থাৎ দুটি বৈধ বলেই ম্যাচ জয় দিল্লি ক্যাপিটালসের। এই ভাবে হার নিশ্চিত ভাবেই রাতের ঘুম কেড়ে নেবে পঞ্জাবের। জয়ের দোড়গোড়া থেকে হারলেন রাহুলের দল। কেন সুপার ওভারে মায়াঙ্ক আগরওয়ালকে খেলানো হল না, সেই নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়।
আউট পুরান!
নির্ধারিত ইনিংসেও শূন্য, সুপার ওভারেও একই পরিণতি পুরানের। মাত্র দুই রানে দুটি উইকেট হারাল পঞ্জাব, ও সুপার ওভারে হাতে দুটিই উইকেট থাকে। অর্থাৎ তিন করলেই জয় দিল্লির। পুরো কৃতিত্ব পাবেন রাবাডা অসাধারণ বোলিং করার সুপার ওভারে।
আউট রাহুল!
শর্ট বল করলেন রাবাডা, পুল করতে গেলেন রাহুল। আক্সার প্যাটেলের হাতে আউট তিনি
প্রথম বলে ২
দুই নিলেন রাহুল। বল করছেন রাবাডা। অপর প্রান্তে পুরান।
অসাধারণ টুইস্ট
তিন বলে এক রান দরকার ছিল, কিন্তু রিস্কি শট খেলতে গিয়ে আউট হলেন মায়াঙ্ক ও জর্ডান। ৬০ বলে ৮৯ করলেন মায়াঙ্ক কিন্তু একটি রানের জন্য ফের সুপার ওভার খেলতে হবে এই দুই দলকে।
সুপার ওভার!
ফুল টসকে খুব জোরে মারলেন জর্ডান, কিন্তু আজ স্টইনিসের দিন! সোজা ক্যাচ রাবাডার হাতে। টাই হল ম্যাচ। এবার হবে সুপার ওভার!
আউট!
১ বলে ১ চাই এখন। মারতে গিয়ে আউট হলেন মায়াঙ্ক।
৬,২,৪
তিন বলেই খেলা কার্যত শেষ করে দিলেন মায়াঙ্ক
বারো রান এল ১৯ ওভারে
ক্যাচ ফেললেন মায়াঙ্কের দিল্লির অধিনায়ক শ্রেয়স। এনগিডির ওভারে দুটি চার মারলেন মায়াঙ্ক। খেলা নাটকীয় পর্যায়ে।
দুরন্ত মায়াঙ্ক
ছয় মেরে পঞ্চাশে পৌঁছালেন তিনি, তারপর ফের একটা ছয়। মোহিত শর্মার ওভারে ১৭ রান এল। শেষ দুই ওভারে চাই ২৫।
৩ ওভারে ৪২ রান চাই
৪৮ রানে নট আউট মায়াঙ্ক। অন্যদিকে আছেন জর্ডান। কঠিন টার্গেট কিন্তু অসম্ভব নয়।
আউট গৌতম
রাবাডার বলে পন্তকে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন গৌতম, ২০ রান করে। ৩৮ রানে অপরাজিত মায়াঙ্কের উপরেই এখন পঞ্জাবের আশা ভরসা। তাঁর কঠিন ক্যাচ রাবাডার বলে ১৫তম ওভারের শুরুতেই ফস্কছিলেন পৃথ্বী। ১০১-৬ পঞ্জাব ১৫.৩ ওভারে।
১৪ রানের ওভার
প্রথম দুই বলে একটা ছক্কা আর চার মেরে চাপ কমালেন গৌতম। তারপর সিঙ্গলে খেললেন তিনি ও মায়াঙ্ক। ১৫ ওভারে ৯৮-৫
৬ ওভারে ৭৪ চাই পঞ্জাবের, হাতে পাঁচ উইকেট
কেউ কি স্টইনিসের মতো খেলতে পারবেন স্বপ্নের ইনিংস, সেটাই দেখার।
১২ রানে তেরোতম ওভারে
দুটি ভালো চার ও মিস ফিল্ড থেকে তিন রান, সব মিলিয়ে ১২ রান পেল পঞ্জাব। ৮০-৫, ধীরে ধীরে হাত খুলছেন মায়াঙ্ক।
১২ ওভারে ৬৮-৫
গৌতম ও মায়াঙ্কের ওপর এখন অনেকটাই ভরসা পঞ্জাবের। অনেক উইকেট পড়ে গিয়েছে বলে স্পিনারদের মারতে পারছেন না তাঁরা।
আউট সরফরাজ
অ্যাক্সার প্যাটেলের বলে ছয় মারতে গিয়ে লং অনে পৃথ্বীর হাতে আউট হলেন সরফরাজ। বারো রানে আউট তিনি। এই সময় পার্টনারশিপের প্রয়োজন ছিল পঞ্জাবে। ১০ ওভারে ৫৫-৫
৯ ওভারে ৫২-৪
আগরওয়াল ও সরফরাজ দুজনেই এখন এগারো রানে নটআউট। আগামী কয়েক ওভারে কিভাবে উইকেট না হারিয়ে রান বাড়ানো যায়, সেটাই এখন টার্গেট পঞ্জাবের।
ভাগ্যহীন অশ্বিন
অনবদ্য শুরু করলেন, প্রথম ওভারেই দুই উইকেট। কিন্তু নিজের বলে ফিল্ডিং করতে গিয়ে চোট পেলেন তিনি। এই ম্যাচে ফের খেলার সম্ভাবনা কম। কিন্তু সীমিত ওভার ক্রিকেটে যে তিনি এখনও ক্ষুরধার, মাত্র এক ওভারেই বুঝিয়ে দিলেন তিনি।
এসেই আউট ম্যাক্সওয়েল
একেবারে খারাপ শট মেরে আউট অজি ক্রিকেটার। রাবাডার বলে শ্রেয়সের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হলেন তিনি। মাত্র এক রান করে। ৭ ওভারে ৪০-৪ পঞ্জাব। রাবাডার বলে এজ লাগল সরফরাজের ব্যাটে। ক্যাচ ধরতে পারলেন না পন্ত। তাহলে আরও বিপাকে পড়ত পঞ্জাব।
পুরান আউট শূন্য রানে
বোল্ড হলেন অশ্বিনের বলে। দুটি উইকেট প্রথম ওভারে অশ্বিনের তাঁর পুরনো দলের বিরুদ্ধে। দুর্ধষ শুরু বলতেই হবে। ৬ ওভার শেষে ৩৫-৩
প্রথম বলেই উইকেট অশ্বিনের
সুইপ করতে গিয়ে মিসটাইম করে আউট হলেন করুণ নায়ার মাত্র এক রান করে।
আউট অধিনায়ক!
বড় উইকেট। ২১ করে বোল্ড রাহুল। মোহিতের বল ভিতরের দিকে এল, বুঝতে না পেরে প্লেড অন হলেন তিনি। ৩৩-১ পঞ্জাব, ৫ ওভার শেষে।
৪ ওভারে ২৮-০
২০ করেছেন রাহুল, মাত্র একে নট আউট মায়াঙ্ক। ধরে খেলছেন দুজনেই, কারণ টার্গেট খুব কঠিন নয়।
ভালো শুরু পঞ্জাবের
২ ওভার শেষে কোনও উইকেট না হারিয়ে ১৪ করেছে পঞ্জাব। এর মধ্যেই মোহিত শর্মাকে বিশাল ছক্কা ফ্রি হিটে হাঁকিয়েছেন অধিনায়ক রাহুল। মনে হচ্ছে ভালো ফর্মে আছেন তিনি।
দারুন ভাবে ম্যাচে ফিরল দিল্লি
এটাই টি২০ ম্যাচের জাদু। ১৭ ওভার অবধি পঞ্জাব চাপ রাখার পর শেষ তিন ওভারে ম্যাচে ফিরল দিল্লি, সৌজন্যে স্টইনিস। শেষ ওভারে তো রীতিমত জর্ডানকে নিয়ে ছেলেখেলা করলেন। ১৫৮ উইনিং টোটাল কিনা জানা নেই, কিন্তু নিশ্চিত ভাবেই ওয়াকওভার দেবে না দিল্লি। শুরুতে উইকেট পেলে খেলা জমে যেতে বাধ্য।
অসাধারণ স্টইনিস
তিনটে ছয় ও সাতটা চারের সৌজন্যে ২১ বলে ৫৩ রান করলেন স্টইনিস। শেষ ওভার থেকে এল ৩০ রান। সব মিলিয়ে প়ঞ্জাব করল ১৫৭-৮।
স্টইনিসের ক্যামিও!
১৫ বলে ২৮ রান করে অপরাজিত স্টইনিস। লাগাতার তিনটে চার মারলেন কট্রেল। ১৮ ওভার শেষে ১২৭-৭। আপার কাট করতে গিয়ে কট্রেলের বলে আউট হলেন অশ্বিন মাত্র চার রান করে।
১৮ ওভারে ১৩ রান
একটা চার ও একটা ছয় মারলেন স্টইনিস এই ওভারে। দিল্লি ১১৩-৬। তারা কি ১৪০ করতে পারবে, সেটাই দেখার।
১৭ ওভারে ১০০
অবশেষে একশো করল পঞ্জাব। কিন্তু ১৭ ওভারে শেষে ছয় উইকেটের লোকসানে। কত করতে পারবে শেষ অবধি তারা।
আউট অ্যাক্সার
লেগ গ্লান্স করতে গিয়ে কট্রেলের বলে রাহুলের হাতে ক্যাচ আউট হলেন অ্যাক্সার প্যাটেল। দিল্লি ৯৬-৬, ৬ রানে আউট হলেন অ্যাক্সার।
অনবদ্য বিষ্ণোই
চার ওভার লেগস্পিন করে মাত্র ২২ রান দিলেন রবি বিষ্ণোই। নিলেন একটি উইকেট। তাঁকে মারতে গিয়ে হিমশিম খেলেন অ্যাক্সার ও স্টইনিস।
ফের শামি ম্যাজিক
প্রথম বলেই উইকেট নিলেন বাংলার বোলার। মারতে গিয়ে মিস টাইম, মিড অফে ক্যাচ দিয়ে ৩৯ রানে আউট অধিনায়ক শ্রেয়স। ১৫ ওভার শেষে ৯৩-৫। চার ওভারে ১৫ রান দিয়ে তিন উইকেট নিলেন শামি।
আউট পন্ত
বিষ্ণোইকে মারতে গিয়ে বোল্ড আউট হলেন পন্ত ৩১ রান করে ২৯ বলে। ১৪ ওভারে ৪ উইকেটে ৮৭ করেছে দিল্লি।
এক ওভারে ১৫
গৌতমের পর পর দুই বলে দুটি বিশাল ছক্কা হাঁকালেন শ্রেয়স আইয়ার। ১৩ ওভারে ৭৯-৩। শ্রেয়স ৩৭ ও পন্ত ২৬ রানে অপরাজিত।
রান রেট বাড়াতে হবে দিল্লিকে
১২ ওভার শেষে ৬৪-৩ । পন্ত নট আউট ২৫, শ্রেয়স আছেন ২৩ করে। তাদের পার্টনারশিপ ৫১ বলে ৫১। এবার দরকার দ্রুত রান।
১০ ওভারে ৪৯-৩
প্রাথমিক ধাক্কার পর ইনিংস ফের গড়ছেন পন্ত ও শ্রেয়স। কিন্তু দশ ওভার শেষ। নিশ্চিত ভাবেই এগিয়ে পঞ্জাব।
১৩ রান গৌতমের ওভার
পন্তের চার ও শ্রেয়সের বিশাল ছক্কার সুবাদে দিল্লির বড় ওভার। ৯ ওভার শেষে ৩ উইকেটে ৪৫। দুজনেই পনেরোতে অপরাজিত।
সাবধানী দিল্লি
আট ওভার শেষে ৩২-৩। ধরে খেলছেন ঋষভ ও শ্রেয়স।
৩ ওভারে আট রান দিয়ে দুই উইকেট
কামাল করছেন শামি। নিয়েছেন দুই বড় উইকেট। তাঁর সিম পজিশনের প্রশংসায় পঞ্চমুখ গাভাস্কার। ৬ ওভারে ২৩-৩।
ফের শামি ম্যাজিক
এবার আউট হলেন হেতমেয়ার। শামির বলকে লেগে ঘোরাতে গেলেন। লিডিং এজ লেগে শর্ট একস্ট্রা কভারে সহজ ক্যাচ নিলেন মায়াঙ্ক। স্বপ্নের শুরু শামি। তার বলে আগে হেতমেয়ার জীবন পেলেও পরের ওভারেই আউট করলেন তিনি। ১৩-৩ চার ওভার শেষে।
আউট পৃথ্বী
শামির বলে চালাতে গিয়ে আউন হলেন পৃথ্বী। করেছেন মাত্র পাঁচ। মিড উইকেটে ক্যাচ নেন জর্ডান। ৯-২।
আউট ধাওয়ান
দারুন বল করলেন শামি, একেবারে পরাস্ত পৃথ্বী। তাঁর ভাগ্য ভালো যে উইকেটে লাগেনি। তবে খুব বেশি অপেক্ষা করতে হল না পঞ্জাবকে। শূন্য রানে রান আউট হয়ে ফিরলেন ধাওয়ান। একটু বল ধরতে ভুল হয়েছিল রাহুলের, রান নিতে গেলেন ধাওয়ান , কিন্তু পৃথ্বীর সঙ্গে কোনো ইশারা না করে। সহজে আউট হলেন তিনি। তারপরে চালাতে গিয়ে ক্যাচ দিলেন নতুন ব্য়াটার হেতমেয়ার, কিন্তু একটুর জন্য ক্যাচ ধরতে পারলেন না গৌতম। তিন ওভার শেষে এক উইকেটে আট রান। ক্রিজে পৃথ্বী ও হেতমেয়ার।
১ ওভারে ৫-০
কট্রেলের প্রথম ওভারে একটা চার সহ পাঁচ রান পৃথ্বির। পিচে বাউন্স বেশ ভালো আছে মনে হচ্ছে, সুইংয়ও করছে কিছুটা।
ফর্ম অনুযায়ী বাছাই
দুই দলই অতীতের খ্যাতি নয়, বর্তমানের ফর্ম অনুযায়ী দল বাছাই করেছ। তুল্যমূল্য লড়াই হওয়ার প্রত্যাশা করাই যায়।
গেইল নেই পঞ্জাবের হয়ে
প্রত্যাশিত ভাবেই গেইল নেই। তাঁর জায়গায় আছেন নিকোলাস পুরান। দেখুন পুরো দল-
খেলছেন না রাহানে
ইঙ্গিত আগেই দিয়েছিলেন পন্টিং। এবার সেটাই হল। রাহানে খেলছেন না দিল্লির হয়ে প্রথম ম্যাচ। দিল্লির টিমে আছেন- পৃথ্বী, শিখর, শ্রেয়স, পন্ত, হেতমেয়ার, স্টইনিস, অ্যাক্সার প্যাটেল, অশ্বিন, নর্তজে, রাবাডা, শর্মা
টস জিতল পঞ্জাব
রাহুল জিতলেন টস, ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সম্ভবত কুয়াশার জন্যেই এই সিদ্ধান্ত। গতকাল প্রথমে ফিল্ডিং করে জেতে চেন্নাই।
এবার কি দিল্লির বছর
গতবার শেষ চারে গেছিল দিল্লি। এবার একটা এক্সপার্টদের মধ্যে ধারণা যে আইপিএল জিততে পারে দিল্লি। কিন্তু খেলা শুরুর আগেই ধাক্কা খেয়েছ দিল্লি, কারণ চোটগ্রস্ত বর্ষীয়ান পেসার ইশান্ত শর্মা। অন্যদিকে গেইল দলে থাকলেও তাঁকে পঞ্জাব প্রথম একাদশে নেয় কিনা, সেই নিয়ে কৌতুহল রয়েছে।
মাঠে এল কিংসরা
শেষ মুহূর্তের আলোচনা
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।