মরশুমের প্রথম বড় ম্যাচে জয়। ডুরান্ডের কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত। কলকাতা ফুটবল লিগেও গ্রুপ শীর্ষে রয়েছে ইস্টবেঙ্গল। ছন্নছাড়াভাব কাটিয়ে ধীরে ধীরে পরিচিত ছন্দে ফিরছে লাল-হলুদ শিবির। এই অবস্থায় সিএফএল ২০২৩-এ নিজেদের ১০ নম্বর ম্যাচে এরিয়ান ক্লাবের মুখোমুখি হয় ইস্টবেঙ্গল। চলতি কলকাতা লিগে এরিয়ান ক্লাব নিতান্ত মন্দ খেলছে না। ইস্টবেঙ্গল যেখানে তাদের প্রথম ৯টি ম্যাচের মধ্যে ৬টি ম্যাচে জয় তুলে নেয়, এরিয়ান সেখানে তাদের ৮টি ম্যাচের মধ্যে জয়ের মুখ দেখে ৬টি ম্যাচে। ইস্টবেঙ্গলের মুখোমুখি হওয়ার আগে এরিয়ান ছিল লিগ টেবিলের চতুর্থ স্থানে। ইস্টবেঙ্গলকে হারালে তাদের টপকে লিগ টেবিলের শীর্ষে উঠে আসত এরিয়ান। যদিও শেষমেশ এরিয়ানকে হারিয়ে সিংহাসন ধরে রাখে ইস্টবেঙ্গল।
সুপার সিক্সের পথে এক পা ইস্টবেঙ্গলের
এরিয়ানের বিরুদ্ধে জয়ের সুবাদে ১০ ম্যাচে ২৪ পয়েন্ট সংগ্রহ করে ইস্টবেঙ্গল। তারা বি-গ্রুপের শীর্ষস্থান মজবুত করার পাশাপাশি সুপার সিক্সের পথে এক পা বাড়িয়ে রাখে। এরিয়ান ৯ ম্যাচে ১৮ পয়েন্টেই আটকে থাকে। ফলে তাদের সুপার সিক্সে যাওয়ার লড়াই কঠিন হয়। এরিয়ানকে জোর টক্কর চালাতে হবে ভবানীপুর (৮ ম্যাচে ২০ পয়েন্ট) ও খিদিরপুরের (৯ ম্যাচে ১৯ পয়েন্ট) সঙ্গে।
ম্যাচের সেরা জেসিন
ম্যাচের প্রথমার্ধে ইস্টবেঙ্গলের হয়ে প্রথম গোল করা জেসিন ম্যাচের সেরা ফুটবলারের পুরস্কার জেতেন।
দাপুটে জয় ইস্টবেঙ্গলের
দ্বিতীয়ার্ধে কোনও গোল করতে পারেনি দু'দল। প্রথমার্ধে করা জোড়া গোলেই ম্যাচ জিতে মাঠ ছাড়ে ইস্টবেঙ্গল। ২-০ গোলের জয়ে লিগ টেবিলের শীর্ষস্থান আরও মজবুত করে লাল-হলুদ শিবির। ম্যাচে ইস্টবেঙ্গলের দাপট বজায় থাকে। বল দখলে তারা এগিয়ে থাকে ৬৯-৩১ শতাংশের ব্যবধানে। গোলে শট নেওয়াতেও এগিয়ে থাকে লাল-হলুদ শিবির।
৬ মিনিট সংযোজিত সময়
ইনজুরি টাইম হিসেবে দ্বিতীয়ার্ধে ৬ মিনিট সময় সংযোজিত হয়। উল্লেখ্য, প্রথমার্ধে ইনজুরি টাইমেই জোড়া গোল করে ইস্টবেঙ্গল।
ফের গোলের সুযোগ হাতছাড়া ইস্টবেঙ্গলের
৮৯ মিনিটের মাথায় গোলকিপারকে টপকেও এরিয়ানের ফাঁকা জালে বল ঠেলতে পারলেন না মোহিতোষ। প্রতিআক্রমণ থেকে গোলের সুযোগ তৈরি করে এরিয়ান। তবে পলাশের শট প্রতিহত হয় আদিত্যর দস্তানায়।
এরিয়ানের আক্রমণ লক্ষ্যভ্রষ্ট
৮৬ নিনিটের মাথায় বিশালের হেড অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। বল সেকেন্ড পোস্ট ঘেঁষে মাঠের বাইরে চলে যায়। শেষ ১০ মিনিটে ইস্টবেঙ্গলের বক্সে একের পর এক আক্রমণ শানায় এরিয়ান। যদিও গোলমুখ খুলতে পারেনি তারা।
রণজয়ের আক্রমণ লক্ষ্যভ্রষ্ট
৮৪ মিনিটের মাথায় রণজয়ের হেডে বল চলে যায় মাঠের বাইরে। বক্সের মধ্যে বল পেয়েও টার্গেটে বল রাখতে পারেননি দ্বিতীয়ার্ধে পরিবর্ত ফুটবলার হিসেবে মাঠে নামা রণজয়।
খেলোয়াড় বদল এরিয়ানের
৮৩ মিনিটের মাথায় অরিত্রকে তুলে নিয়ে কৃষ্ণ সোরেনকে মাঠে নামায় এরিয়ান। তারা ম্যাচে ৫ জন খেলোয়াড় বদল করে ফেলে।
দুর্দান্ত সেভ আদিত্যর
৮০ মিনিটের মাথায় পলাশের আক্রমণ প্রতিহত করেন অদিত্য। বক্সের মধ্যে ইস্টবেঙ্গল কিপারকে একা পেয়েছিলেন পলাশ। গোল ছেড়ে বেরিয়ে এসে এরিয়ান তারকার পা থেকে কার্যত বল তুলে নেন আদিত্য।
জোড়া খেলোয়াড় বদল ইস্টবেঙ্গলের
৭৬ মিনিটে কুলিং ব্রেকের সময় জোড়া খেলোয়াড় বদল করে ইস্টবেঙ্গল। জেসনের বদলে তারা মাঠে নামায় অভিষেককে। নাসিব মাঠে নামেন বিষ্ণুর বদলে।
সঞ্জীবের শট লক্ষ্যভ্রষ্ট
৭৫ মিনিটের মাথায় সঞ্জীবের দূরপাল্লার শটে বল চলে যায় মাঠের বাইরে। ইস্টবেঙ্গল এখনও ২-০ গোলে এগিয়ে। পলাশ মাঠে নামার পরে এরিয়ান তাদের আক্রমণের ঝাঁঝ বাড়ায়। যদিও ইস্টবেঙ্গলের জালে এখনও বল জড়াতে পারেনি তারা।
জোড়া খেলোয়াড় বদল এরিয়ানের
৬৯ মিনিটের মাথায় জোড়া খেলোয়াড় বদল করে এরিয়ান। তারা বিজয়কে তুলে নিয়ে মাঠে নামায় রাকেশকে। রণজয় মাঠে নামেন সৈকতের বদলে।
জোড়া খেলোয়াড় বদল ইস্টবেঙ্গলের
৬৭ মিনিটের মাথায় আমনকে তুলে নিয়ে সুমনকে মাঠে নামায় ইস্টবেঙ্গল। মোহিতোষ মাঠে নামেন গুনরাজের বদলে। উল্লেখ্য, প্রথমার্ধে ১টি গোল করেন আমন।
গুনরাজের আক্রমণ প্রতিহত
৬৩ মিনিটের মাথায় গুনরাজের শট সরাসরি চলে যায় আকাশের দস্তানায়। এরিয়ান গোলকিপারকে একা সামনে পেয়েছিলেন ইস্টবেঙ্গল তারকা। তবে তাঁর ডান পায়ের শট এরিয়ানের শেষ রক্ষণ ভেদ করতে পারেনি।
খেলোয়াড় বদল এরিয়ানের
৫৯ মিনিটের মাথায় অভিজিৎ প্রধানকে তুলে নিয়ে এরিয়ান মাঠে নামায় প্রদীপ মোহনরাজকে। দ্বিতীয়ার্ধে এই নিয়ে দু'জন ফুটবলার বদল করল এরিয়ান ক্লাব। ইস্টবেঙ্গল এখনও অপরিবর্তিত।
সুযোগ হাতছাড়া বিষ্ণুর
৫৪ মিনিটের মাথায় গোলের সুযোগ হাতছাড়া করলেন বিষ্ণু। এরিয়ান গোলরক্ষককে একা পেয়েও জালে বল জড়াতে পারলেন না তিনি। আকাশ গোলমুখ ছোট করে দেন। বলের উপর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে পারেননি বিষ্ণু। বল চলে যায় মাঠের বাইরে। ৫৬ মিনিটের মাথায় বিষ্ণুর আরও একটি শট ক্রসবারের উপর দিয়ে মাঠের বাইরে চলে যায়।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
আমিরুলকে তুলে নিয়ে দ্বিতীয়ার্ধে পলাশকে মাঠে নামাল এরিয়ান। ইস্টবেঙ্গল অপরিবর্তিত দল নিয়ে দ্বিতীয়ার্ধের লড়াই শুরু করে। ৪৭ মিনিটের মাথায় হলুদ কার্ড দেখেন এরিয়ানের অভিজিৎ।
বিরতিতে ২-০ গোলে এগিয়ে ইস্টবেঙ্গল
প্রথমার্ধের নির্ধারিত ৪৫ মিনিটে কোনও গোল হয়নি। তবে ৫ মিনিটের ইনজুরি টাইমে ভেঙে পড়ে এরিয়ানের রক্ষণ। সংযোজিত সময়ে জোড়া গোল করে ইস্টবেঙ্গল। তারা ২ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায়। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, প্রথমার্ধে ৪ মিনিট সময় সংযোজিত হয়েছিল। তবে প্রথম গোলের পরে কিছুটা সময় নষ্ট হওয়ায় খেলা জারি থাকে আরও কিছুক্ষণ।
আমনের গোলে ২-০ লিড নিল ইস্টবেঙ্গল
প্রথমার্ধের ইনজুরি টাইমে জোড়া গোল করল ইস্টবেঙ্গল। ৪৫+৫ মিনিটের মাথায় বক্সের ভিতর থেকে বাঁ-পায়ের শটে গোল করেন আমন। গোলকিপারকে এড়িয়ে দ্বিতীয় পোস্টে বল ঠেলে দেন আমন।
জেসিনের গোলে ১-০ লিড নিল ইস্টবেঙ্গল
ইনজুরি টাইমে জেসিনের গোলে ১-০ লিড নিল ইস্টবেঙ্গল। ৪৫+২ মিনিটের মাথায় জেসিনের বাঁ-পায়ের দূরপাল্লার শটে পরাস্ত হন এরিয়ান গোলরক্ষক আকাশ। বক্সের মাথা থেকে নিয়ন্ত্রিত শটে গোল করেন জেসিন।
৪ মিনিটের সংযোজিত সময়
প্রথমার্ধের ইনজুরি টাইম হিসেবে ৪ মিনিট যোগ করা হয়।
কর্নার থেকে গোল করতে ব্যর্থ এরিয়ান
৪৩ মিনিটের মাথায় কর্নার পেয়েও তা কাজে লাগাতে ব্যর্থ এরিয়ান। ৪৪ মিনিটের মাথায় ফের ইস্টবেঙ্গলের বক্সে আক্রমণে ওঠে এরিয়ান। তবে শট নেওয়ার আগেই বল ধরে নেন আদিত্য।
প্রতিহত হল ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণ
আক্রমণ-প্রতি আক্রমণে ভরা ফুটবল। তবে ম্যাচ এখনও গোলশূন্য। ৩৬ মিনিটের মাথায় এরিয়ান কিপার আকাশ গোল ছেড়ে বেরিয়ে এসে ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণ প্রতিহত করেন। কর্নার পেয়েও তা কাজে লাগাতে পারেনি লাল-হলুদ শিবির।
অফসাইডের আওতায় সঞ্জীব
২৯ মিনিটের মাথায় সঞ্জীব অফসাইডের আওতায় পড়ায় ভেস্তে যায় ইস্টবেঙ্গলের আক্রমণ। রেফারি তার পরেই কুলিং ব্রেক ঘোষণা করেন। দু'দলের ফুটবলাররা জল পানে তরতাজা হওয়ার চেষ্টা করছেন।
হলুদ কার্ড দেখলেন আকাশ মণ্ডল
২৪ মিনিটের মাথায় ইস্টবেঙ্গল ফুটবলারের জার্সি টেনে ধরায় হলুদ কার্ড দেখেন আকাশ। যদিও সেটপিস থেকে এরিয়ান শিবিরে আতঙ্ক ধরাতে পারেনি ইস্টবেঙ্গল।
২০ মিনিটেও ম্যাচ গোলশূন্য
প্রথম ২০ মিনিটে গোলের সুযোগ তৈরি করে উভয় দলই। তবে শেষ রক্ষণ ভেদ করতে পারেনি কোনও দল। ইস্টবেঙ্গল তিনটি সুযোগ হাতছাড়া করে। এরিয়ান একটি সহজ সুযোগ থেকে গোল করতে ব্যর্থ।
সুযোগ হাতছাড়া সঞ্জীবের
১৪ মিনিটের মাথায় কার্যত এরিয়ানের ফাঁকা গোলে বল ঠেলতে পারলেন না সঞ্জীব। প্রথম চেষ্টায় গোল করতে ব্যর্থ হওয়ার পরে একাধিকবার এরিয়ানের পোস্ট লক্ষ্য করে শট নেন লাল-হলুদ ফুটবলাররা। তবে এরিয়ানের রক্ষণে ততক্ষণে পায়ের ভিড়। যে দেওয়াল টপকানো সক্ষম হয়নি ইস্টবেঙ্গলের পক্ষে।
সুযোগ হাতছাড়া এরিয়ানের
৭ মিনিটের মাথায় অচিন্ত্য ইস্টবেঙ্গল গোলকিপারকে একা পেয়েও জালে বল জড়াতে পারেননি। আদিত্য গোল ছেড়ে বেরিয়ে এসে গোলমুখ ছোট করে দেন। ফলে প্রতিহত হয় এরিয়ানের আক্রমণ।
সহজ সুযোগ হাতছাড়া ইস্টবেঙ্গলের
দ্বিতীয় মিনিটেই গোলের সহজ সুযোগ হাতছাড়া করল ইস্টবেঙ্গল। বিষ্ণুর শট প্রতিহত করেন এরিয়ান গোলকিপার আকাশ। কর্নার থেকেও গোল করার সুযোগ এসেছিল লাল-হলুদ শিবিরের সামনে। তবে অতুলের হেডে বল চলে যায় এরিয়ান কিপারের হাতে।
রেফারির বাঁশিতে ম্যাচ শুরু
রেফারির বাঁশিতে ম্যাচ শুরু। প্রথম মিনিটেই আক্রমণে ওঠে ইস্টবেঙ্গল। ফিরতি আক্রমণে আসে এরিয়ান ক্লাবও। যদিও প্রথম প্রচেষ্টায় কোনও দলই প্রতিপক্ষের রক্ষণে ত্রাসের সৃষ্টি করতে পারেনি।
এরিয়ানের প্রথম একাদশ
আকাশ (গোলকিপার), স্নেহাশিস, অরিত্র, অচিন্ত্য, গণেশ, প্রসেনজিৎ, বিশাল, বিজয়, সৈকত (ক্যাপ্টেন), অভিজিৎ ও আমিরুল।
ইস্টবেঙ্গলের প্রথম একাদশ
আদিত্য পাত্র (গোলকপিরা), মহম্মদ রাকিপ, অতুল উন্নিকৃষ্ণণ (ক্যাপ্টেন), গুরসিমরত সিং গিল, গুরনাজ সিং, তুহিন দাস, সঞ্জীব ঘোষ, জেসিন, তন্ময় দাস, আমন ও পিভি বিষ্ণু।
চলতি কলকাতা ফুটবল লিগে এরিয়ানের পারফর্ম্যান্স
১. প্রথম ম্যাচে পুলিশ অ্যাথলেটিক ক্লাবকে ৪-১ গোলে হারিয়ে দেয়।২. দ্বিতীয় ম্যাচে ভবানীপুরের কাছে ১-২ গোলে হার মানে।৩. তৃতীয় ম্যাচে কাস্টামসের কাছে ১-২ গোলে হেরে যায়।৪. চতুর্থ ম্যাচে ইস্টার্ন রেলওয়েকে ৩-২ গোলে পরাজিত করে।৫. পঞ্চম ম্যাচে খিদিরপুরকে ৪-০ গোলে হারায়।৬. ষষ্ঠ ম্যাচে জর্জ টেলিগ্রাফকে ২-০ গোলে হারিয়ে দেয়।৭. সপ্তম ম্যাচে বিএসএস স্পোর্টিংকে ৩-০ গোলে পরাজিত করে।৮. অষ্টম ম্যাচে উয়াড়িকে ৫-০ গোলে হারিয়ে দেয়।
শীর্ষে ওঠার হাতছানি এরিয়ানের সামনে
ইস্টবেঙ্গলকে হারালে ৯ ম্যাচে ২১ পয়েন্ট নিয়ে বি-গ্রুপের শীর্ষে উঠে আসবে এরিয়ান ক্লাব। ইস্টবেঙ্গলের সঙ্গে তাদের পয়েন্ট সংখ্যা সমান হয়ে যাবে। তবে গোল পার্থক্যে লাল-হলুদ শিবিরকে পিছনে ফেলে দেবে এরিয়ান।
বি-গ্রুপের সংক্ষিপ্ত পয়েন্ট টেবিল
১. ইস্টবেঙ্গল- ৯ ম্যাচে ২১ পয়েন্ট (গোল পার্থক্য +১৬)।২. ভবানীপুর- ৮ ম্যাচে ২০ পয়েন্ট (গোল পার্থক্য +১০)।৩. খিদিরপুর- ৯ ম্যাচে ১৯ পয়েন্ট (গোল পার্থক্য +১)।৪. এরিয়ান- ৮ ম্যাচে ১৮ পয়েন্ট (গোল পার্থক্য +১৬)।৫. রেনবো- ৮ ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট (গোল পার্থক্য +৩)।
চলতি কলকাতা ফুটবল লিগে ইস্টবেঙ্গলের পারফর্ম্যান্স
১. প্রথম ম্যাচে রেনবো অ্যাথলেটিক ক্লাবের বিরুদ্ধে গোলশূন্য ড্র করে।২. দ্বিতীয় ম্যাচে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশকে ৪-২ গোলে হারিয়ে দেয়।৩. তৃতীয় ম্যাচে খিদিরপুরকে ২-০ গোলে পরাজিত করে।৪. চতুর্থ ম্যাচে বিএসএস স্পোর্টিং ক্লাবের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে।৫. পঞ্চম ম্যাচে ইস্টার্ন রেলওয়েকে ৫-১ গোলে বিধ্বস্ত করে।৬. ষষ্ঠ ম্যাচে উয়াড়িকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে দেয়।৭. সপ্তম ম্যাচে ভবানীপুর ক্লাবের সঙ্গে ১-১ গোলে ড্র করে।৮. অষ্টম ম্যাচে রেলওয়েটে ২-০ গোলে হারিয়ে দেয়।৯. নবম ম্যাচে পুলিশ অ্যাথলেটিক ক্লাবকে ২-১ গোলে হারিয়ে দেয়।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।