আরএলডি নেতা জয়ন্ত চৌধুরী সাফ জানিয়েছেন, তিনি এনডিএতে যোগ দিচ্ছেন না। তাঁর পার্টি এবারও কংগ্রেসের ডাকে বিরোধীদের বৈঠকে যোগ দিতে যাচ্ছে। ফলে গোবলয়ের অঙ্গ মহারাষ্ট্রের সঙ্গে আপাতত আরএলডির হাত ধরে মিলছে না বলেই বার্তা দিয়ে দিয়েছেন জয়ন্ত।
আরএলডি নেতা জয়ন্ত চৌধুরী। (HT)
মহারাষ্ট্রে এনসিপিতে বড় ভাঙন ধরিয়ে শরদ পাওয়ারের ভাইপো অজিত পাওয়ার চলে এসেছেন এনডিএ শিবিরে। পাশপাশি মহারাষ্ট্রের উপমুখ্যমন্ত্রীর পদে তিনি শপথ নিয়েছেন। এদিকে, এই পরিস্থিতিতে উত্তর প্রদেশেও একটি রাজনৈতিক দল বিজেপির সঙ্গে আসতে চাইছে বলে খবর হাওয়ায় ভাসছে। তা নিয়ে খানিকটা উস্কানি এসেছে এনডিএর সহযোগীদলের রামদাস আথাওয়ালের কথায়। এরপরই আরএলডির সঙ্গে বিজেপির জোট সম্ভাবনা নিয়ে ওঠে প্রশ্ন। কারণ পাটনায় বিরোধীদের বৈঠকে ছিলে না জয়ন্তর পার্টি। তবে প্রশ্নের জবাবও দেন জয়ন্ত।
আরএলডি নেতা জয়ন্ত চৌধুরী সাফ জানিয়েছেন, তিনি এনডিএতে যোগ দিচ্ছেন না। তাঁর পার্টি এবারও কংগ্রেসের ডাকে বিরোধীদের বৈঠকে যোগ দিতে যাচ্ছে। ফলে গোবলয়ের অঙ্গ মহারাষ্ট্রের সঙ্গে আপাতত আরএলডির হাত ধরে মিলছে না বলেই বার্তা দিয়ে দিয়েছেন জয়ন্ত। এর আগে, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এবং আরপিআই (এ) প্রধান রামদাস আথাওয়ালে বলেছেন, সমাজবাদী পার্টির বিধায়কদের মধ্যে মতপার্থক্য তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এসপি নেতৃত্বে বিরক্ত, এই বিধায়কদের এনডিএ-তে যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নির্বল ভারতীয় শোষিত ‘হামারা আম দল (নিশাদ) পার্টি’র সভাপতি এবং উত্তর প্রদেশের মৎস্যমন্ত্রী সঞ্জয় নিষাদও দাবি করেছেন যে দলের বিধায়করা নেতৃত্বে অসন্তুষ্ট এবং এনডিএ নেতাদের সাথে যোগাযোগের কারণে এসপিতে বিভক্তি আসন্ন ছিল।