বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Sourav-Sana: হ্যান্ডসাম বাবার মিষ্টি মেয়ে! নেই ডোনা, সানার সঙ্গে কোথায় একান্তে গেলেন সৌরভ
পরবর্তী খবর
সামাজিক মাধ্যমে মেয়ে সানার সঙ্গে একটি ছবি শেয়ার করেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। যা নিমেষে জিতে নিল নেটপাড়ার মন। দেখা গেল, কোনও এক ক্যাফেতে বসে আছেন দুজনে। টেবিলের মুখোমুখি তাঁরা। সানার গায়ে সাদা রঙের টপ আর জিন্স। পায়ে সাদা স্নিকার্স পরে আছেন। খোলা চুল, মাথায় তুলে রাখা রয়েছে সানগ্লাস।
মেয়ের উলটো দিকেই বসে রয়েছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। দেখা গেল, মেয়ের সঙ্গে ম্যাচিং করেই সেজেছেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। গায়ে সাদা টি শার্ট, নীল রঙের জিন্স। গ্রে রঙের হাতা কাটা জ্যাকেট গায়ে। মাথায় গ্রে রঙেরই টুপি।
আরও পড়ুন: ‘যখন বিয়ে করতে ইচ্ছে হবে, তখনই…’! রাহুল মোদীকে কবে বিয়ে, স্পষ্ট জবাব শ্রদ্ধার
মেয়ের সঙ্গে ছবি শেয়ার করে সৌরভ ক্যাপশনে লিখলেন, ‘আমার সময় সানার সঙ্গে। কোণার এক কফি শপে’।
সৌরভের শেয়ার করা এই ছবিতে একজন মন্তব্য করেন, ‘সানা কি মিষ্টি, আমার খুব ভালো লাগে’। দ্বিতীয়জন লেখেন, ‘শত কাজ থাকলেও, কুল ড্যাড হওয়ার কোনও সুযোগ ছাড়েন না দাদা, সাবাশ সৌরভ।’ তৃতীয়জন লেখেন, ‘সব বাবাদের শেখা উচিত! কীভাবে সময় দিতে হয় সন্তানকে।’
আরও পড়ুন: ভাতের হোটেল চালানো নন্দিনীর এ কী রূপ! হাতে পানীয়ের গ্লাস, নেচে ঝড় তুললেন পাবে
পড়াশোনার সূত্রে বছরখানেক ধরেই লন্ডনে রয়েছেন সানা গঙ্গোপাধ্যায়। উচ্চশিক্ষার পর সেই দেশেই চাকরি করছেন। সৌরভের লন্ডনের বাড়িতেই থাকেন তিনি। তবে মেয়ের চিন্তায় থাকেন সৌরভ। প্রতি মুহূর্তে মিস করেন একমাত্র মেয়েকে। দাদাগিরিতে একবার সৌরভকে বলতে শোনা গিয়েছিল, তিনি চান সানা দেশে ফিরে আসুক। এখানে এসে চাকরি করুক। তবে সানা তেমনটা চান না বর্তমানে।
আরও পড়ুন: বাবা বিরাটের কোলে ছোট্ট অকায়, প্রথমবার দেখা গেল অনুষ্কার সদ্যোজাত ছেলেকে
২০০১ সালের ৩রা নভেম্বর জন্ম তাঁর। এখন তাঁর বয়স ২৩ বছর। ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রিলাভ করে সেখানকার এক নামী কোম্পানিতে চাকরিরতা সানা গঙ্গোপাধ্যায়। লন্ডনের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সংস্থা ইনোভারভিতে চাকরি পেয়েছেন। মোটা মাইনের চাকরি করে সানা, আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী সে।
প্রথম দিকে লম্বা সময় মেয়ে সানার সঙ্গে ইংল্যান্ডেই থেকেছিলেন ডোনা। এমনকী, অনলাইনে সেখান থেকেই চলত তাঁর নাচের ক্লাস। তবে বর্তমানে মেয়েকে ছেড়ে মা-বাবা দুজনেই দেশে। ছুটিছাটা থাকলেই, ছুটে যান তাঁরা মেয়ের কাছে।