‘উমরাও জান’, ‘গুরু’, ‘ধুম ২’- একসঙ্গে তিনটি ছবিতে কাজ করেছিলেন অভিনেতা অভিষেক বচ্চন এবং ঐশ্বর্য। ২০০৭ সালের এপ্রিলে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এই জুটি। টরন্টোতে গুরুর প্রিমিয়ারের পর ঐশ্বর্যকে ভালোবাসার প্রস্তাব দিয়েছিলেন অভিষেক।
২০০৭ সালের জানুয়ারিতে বাগদান পর্ব সারেন ঐশ্বর্য এবং অভিষেক। এর ঠিক তিনমাস পরে অন্তরঙ্গ অনুষ্ঠানে বিবাহ পর্ব সারেন। ২০০৯ সালে এক সাক্ষাৎকারে ঐশ্বর্য শুধু স্বামী অভিষেক নয়, প্রবীণ অভিনেতা অমিতাভ বচ্চন এবং জয়া বচ্চনের প্রশংসা করেছিলেন। অভিনেত্রী পদ্মশ্রী পুরস্কার পাওয়ার বিষয়ে তাঁদের প্রতিক্রিয়া কেমন ছিল তা জানিয়েছেন।
২০০৯ সালে ভারত সরকারের দ্বারা পদ্মশ্রী পুরস্কারে সম্মানিত হন ঐশ্বর্য রায় বচ্চন। তখন অভিনেত্রীর বয়স ছিল ৩৬। কেরিয়ারের শীর্ষে ছিলেন নায়িকা। এই সম্মান এবং কীভাবে বচ্চন পরিবার এটিকে আরও বিশেষ করে তুলেছিল সে সম্পর্কে কথা বলেছিলেন ঐশ্বর্য। ভারত সরকার কর্তৃক প্রদত্ত দেশের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী। এই সম্মাননা পাওয়ার পর বলিউডের সর্বকনিষ্ঠ ব্যক্তি হিসেবে ঐশ্বর্য তাঁর প্রতিক্রিয়াও শেয়ার করেছেন।
আরও পড়ুন: 'বলিউডের সব খান, বিশেষ করে আমির খান কিংবদন্তি', বয়কট ট্রেন্ডে মুখ খুললেন একতা