
Baji
৳7,777 IPL 2025 Sports Bonus
লোকসভা নির্বাচনে চতুর্থ দফায় আজ বাংলার ৮টি কেন্দ্রে ভোট। আজ ভোটগ্রহণ হল বহরমপুর, কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান–দুর্গাপুর, আসানসোল, বোলপুর, বীরভূমে। বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভোট পড়ল ৭৬ শতাংশ। এর মধ্যে গতবার বহরমপুর আসনে জিতেছিল কংগ্রেস। এদিকে রানাঘাট, বর্ধমান–দুর্গাপুর, আসানসোলে জয়ী হয়েছিল বিজেপি। বাকি আসনগুলিতে জয়ী হয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। পরে উপনির্বাচনে আসানসোল আসনটি বিজেপির থেকে ছিনিয়ে নিয়েছিল ঘাসফুল শিবির। এই আবহে ২০২৪ সালের নির্বাচনে কী হয়, সেদিকে নজর সবার।
বহরমপুর লোকসভার ভরতপুর বিধানসভার ১৬৬ ও ১৬৭ নম্বর বুথে প্রিসাইডিং অফিসারের সামনে ছাপ্পা ভোট চলার অভিযোগ। ক্যামেরা দেখে চলল চটজলদি সবকিছু সাফ ও ফাঁকা করে দেওয়ার চেষ্টা। বুথের ভিতরে বসে রাজ্য পুলিশ। পুলিশ ও বাহিনীর সামনেই চলছে ছাপ্পা।
চতুর্থ দফার নির্বাচনে আটটি লোকসভা কেন্দ্রের বিকেল ৫ টা পর্যন্ত ভোটের শতাংশ জানাল নির্বাচন কমিশন।বহরমপুর - ৭৫.৩৬ শতাংশ।কৃষ্ণনগর - ৭৭.২৯ শতাংশ।রানাঘাট - ৭৭.৪৬ শতাংশ।বর্ধমান পূর্ব - ৭৭.৩৬ শতাংশ।বর্ধমান দুর্গাপুর - ৭৫.০২ শতাংশ।আসানসোল - ৬৯.৪৩ শতাংশ।বোলপুর - ৭৭.৭৭ শতাংশ।বীরভূম - ৭৫.৪৫ শতাংশ।
বহরমপুর লোকসভার ভরতপুর বিধানসভার ১৬৬ ও ১৬৭ নম্বর বুথে প্রিজাইটিং অফিসারের সামনে ছাপ্পা ভোট চলার অভিযোগ ।
রানাঘাট লোকসভার হাসখালি পায়রাডাঙ্গায় ৮৮ ও ২০৫ বুথে ভুয়ো ভোটার ধরেন উত্তেজিত জনতা।
দিলীপ ঘোষের নজরদারিতে ভোটারদের মাথায় আঘাত করার অভিযোগ উঠল সিআরপিএফ-এর বিরুদ্ধে। এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে করে তৃণমূল। এদিকে দুর্গাপুরের তানসেনে তৃণমূলের পোলিং ক্যাম্পে হামলার অভিযোগ বিজেপির বিরুদ্ধে।
মকপোল চলার সময় বিজেপির এজেন্ট অরুপ কমার মালিক ইভিএমের ব্যালট ইউনিট চুরি করে নিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। পরে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
চতুর্থ দফার নির্বাচনে আটটি লোকসভা কেন্দ্রের দুপুর ৩টে পর্যন্ত ভোটের শতাংশ জানাল নির্বাচন কমিশন। বহরমপুরে এখনও ভোট পড়েছে ৬৫.৫৭ শতাংশ। কৃষ্ণনগরে ৬৬.৩৭, রানাঘাটে ৬৬.১৮, বর্ধমান পূর্বে ৬৭.৮৩, বর্ধমান দুর্গাপুরে ৬৭.৯২, আসানসোলে ৬০.২৬, বোলপুরে ৬৯.০৮, বীরভূমে ৬৪.৯৮ শতংশ। দুপুর ৩টে পর্যন্ত মোট ভোট পড়েছে ৬৬.০৫ শতাংশ।
রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের অধীনে চাকদায় বিক্ষোভের মুখে পড়লেন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। তাঁকে ঘিরে গো ব্যাক স্লোগান ওঠে। অভিযোগ, রানাঘাটের কুমুদিনী স্কুলে ছাপ্পাভোটের অভিযোগ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছন বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। তখনই তাঁকে ঘিরে গো ব্যাক স্লোগান ওঠে।
কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের তেহট্টে বিধানসভা এলাকার রামজীবনপুর ২০৬ ও ২০৭ নম্বর বুথে তৃণমূল-বিজেপির সংঘর্ষ ঘটল। এর জেরে গুরুতর আহত বেশ কয়েকজন। অভিযোগ, ভোট দিতে আসার সময় বিজেপি কর্মীদের উপর হামলা চালায় তৃণমূল। বাঁশ ও লাঠি দিয়ে মারধরের অভিযোগ করে তাঁদের বিরুদ্ধে। যদিও এই ঘটনা বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বলে দাবি তৃণমূলের।
ভোট দিতে এসে মুখ্যমন্ত্রী এবং তৃণমূল প্রার্থী মুকুটমণি অধিকারীর প্রসঙ্গে বিরূপ মন্তব্য করলেন বিজেপিতে যোগ দেওয়া মুকুটমণির স্ত্রী স্বস্তিকা ভুবনেশ্বরী। এর জেরে তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে।
গলসিতে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে জখম দুই টোটো চালক তৃণমূল কর্মী। জানা যায়, বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের গোলসি এক নম্বর ব্লকের জাগুলিপাড়া গ্রামে ১৪৮ নম্বর বুথে ঘটনাটি ঘটে। জখম টোটো চালকদের নাম শেখ রহমত ও আজিজুল শেখ। এদিকে তৃণমূলের দাবি, এটা পারিবারিক বিবাদ।
দুর্গাপুর থানার অন্তর্গত ১২ নম্বর ওয়ার্ডের আমরাই গ্রাম তৃণমূল বিজেপি সংঘর্ষ। বিজেপি কর্মী সমর্থকদের অভিযোগ, প্রায় ৫০-৬০ জনের বাইক বাহিনী এসে আচমকাই দাঁড়িয়ে থাকা বিজেপি সমর্থকদের গাড়িতে ভাঙচুর চালায়। বেশ কয়েকজন বিজেপি কর্মী সমর্থককে ব্যাপক মারধরও করা হয় তখন। এরপর এলাকার ছাড়ে দুষ্কৃতীরা। খবর পেয়ে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায় স্থানীয়রা। পরে ঘটনাস্থলে দুর্গাপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী ও কেন্দ্রীয় বাহিনী পৌঁছায়।
দিলীপ ঘোষের গাড়ি ঘিরে মন্তেশ্বরে বিক্ষোভ প্রদর্শনের ঘটনায় এবার রিপোর্ট তলব করল নির্বাচন কমিশন। অভিযোগ, পুলিশের সামনেই বাঁশ উঁচিয়ে দিলীপের গাড়ি ঘিরে ফেলে তৃণমূল কর্মীরা। দিলীপের গাড়ির সামনে শুয়েও পড়ে বেশ কয়েকজন তৃণমূল কর্মী সমর্থক। এই আবহে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে বিজেপি।
মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর শহরের দয়ানগর হনুমান মন্দির সংলগ্ন এলাকায় বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থী অধীর রঞ্জন চৌধুরীর কনভয় আটকাল বহরমপুর সদরের ডিএসপি সুশান্ত রাজবংশী। পুলিশের বক্তব্য, অধীর রঞ্জন চৌধুরী তাঁর নিজের ব্যক্তিগত একটি গাড়ি এবং সিকিউরিটির একটি গাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন। তাছাড়া অন্য কোনও গাড়ি বা প্রেসের কোনও গাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন না তিনি। এরপর দীর্ঘক্ষণ বচসা হয় অধীর এবং পুলিশ কর্তার মধ্যে। সেখান থেকে অধীরের কনভয়কে বেরোতে দেয়নি পুলিশ।
আসানসোল উত্তর বিধানসভা এলাকার অন্তর্গত চেলিডাঙার ৭২ নম্বর বুথে মৃত ব্যক্তির নামে ছাপ্পা ভোট পড়ার অভিযোগ। অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে। এই নিয়ে বিজেপি এবং তৃণমূলের কর্মী সমর্থকদের মধ্যে বচসা দেখা দেয়।
চতুর্থ দফার নির্বাচনে আটটি লোকসভা কেন্দ্রের দুপুর ১ টা পর্যন্ত ভোটের শতাংশ জানালো নির্বাচন কমিশন। কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, বহরমপুরে ভোট পড়েছে ৫২.২৭%, কৃষ্ণনগরে ৪৯.৭২%, রানাঘাটে ৫২.৭০%, বর্ধমান পূর্বে ৫৫.৮৭%, বর্ধমান দুর্গাপুরে ৫০.৩০%, আসানসোলে ৪৯.৫৫%, বোলপুরে ৫৪.৮১%, বীরভূমে ৪৯.৬৩%। দুপুর ১ টা পর্যন্ত মোট ভোট পড়েছে ৫১.৮৭ শতাংশ।
ভোটের ডিউটির সময় মুরারাইতে অসুস্থ হয়ে মারা গেলেন একজন বিএসএফ জওয়ান। মৃতের নাম মহেন্দ্র সিং। তিনি এএসআই পদে ছিলেন। বয়স ৪৫ বছর। অসুস্থ বোধ করায় সেই জওয়ানকে রামপুরহাট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। সেখানেই তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
মন্তেশ্বরে তৃণমূলের বিক্ষোভের মুখে পড়লেন দিলীপ ঘোষ। বিজেপি প্রার্থীর ওপর হামলা হয় বলে অভিযোগ। এই আবহে মন্তেশ্বর রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
বীরভূমের হাসনেরুনা বিবি সাহাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল কংগ্রেসের পঞ্চায়েত সদস্য ভোট লুট করতে যান বলে অভিযো উঠেছে। সেই সময় বিজেপি কর্মীর সাথে মারামারি হয় তৃণমূল কর্মীদের। এর জেরে মাথা ফাটল বিজেপি কর্মীর।
নেই অনুব্রত। তবে আছে বাতাসা। বোলপুরে এক নম্বর ওয়ার্ডের চলছে গুড় বাতাসা খাইয়ে চলছে ভোট পরিচালনা।
চলছিল ভোটগ্রহণ পর্ব। এরই মাঝে বেলডাঙা গোবিন্দসুন্দরী বিদ্যাপীঠের ২৫৫ নং বুথে যান তৃণমূল প্রার্থী ইউসুফ পাঠান। তাঁকে সেখানে দেখে মহিলা প্রিসাইডিং অফিসার ও অন্যান্য ভোটকর্মীরা ছবি তুলতে শুরু করেন।
মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর শহরের খাগড়া এলাকায় একটি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে অধীর রঞ্জন চৌধুরী পৌঁছতেই তাঁকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখান বেশ কয়েকজন। তাদের দাবি, অধীর রঞ্জন চৌধুরী একাধিক গাড়ি নিয়ে বুথের সামনে আসছে তাই যানজট তৈরি হচ্ছে। এতে ভোটারদের ভোট দিতে অসুবিধা হচ্ছে। যদিও এই নিয়ে অধীর রঞ্জন চৌধুরীর কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।
ভোট পরিদর্শনে বেরিয়ে কীর্তি আজাদ ও দিলীপ ঘোষের একসঙ্গে দেখা। দু'জনে সৌজন্য বিনিময় করেন। এর আগে কীর্তি আজাদকে নিয়ে দিলীপ বলেছিলেন, তিনি বিশ্বকাপ খেলতে পারেন, আমার সঙ্গে খেলতে পারবেন না।
নবদ্বীপ ব্লকের তিওয়রখালি বোর্ড প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটগ্রহন কেন্দ্র পরিদর্শনে এসে তৃণমূল প্রার্থী মুকুটমণি অধিকারী অভিযোগ করলেন, ‘বিজেপির হয়ে নির্বাচন কমিশনের একাংশ কাজ করছে।’
সকাল ১১টা পর্যন্ত বহরমপুরে ভোট পড়েছে ৩৫.৫৩ শতাংশ, কৃষ্ণনগরে ৩২.৫৯, রানাঘাটে ৩৩.২৩, বর্ধমান পূর্ব আসনে ৩৩.৮২, বর্ধমান দুর্গাপুরে ৩১.৪১, আসানসোলে ২৯.৯৯, বোলপুরে ৩৫.২২, বীরভূমে ৩০.৪৫ শতাংশ। সার্বিক ভাবে আট কেন্দ্র মিলিয়ে গড় ভোট পড়েছে ৩২.৭৮ শতাংশ।
নদিয়ার পলাশীপাড়া বিধানসভা কেন্দ্রের পলসুন্ডা এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের বারুইপাড়া ৫৯ নম্বর বুথে তৃণমূল অভিযোগ করল, অন্য বোতামে টিপলেও ভোট বিজেপিতে পড়ছে। প্রিসাইডিং অফিসারকে বিষয়টি জানানোর পর বদলে দেওয়া হয় সেই ইভিএম। এর জেরে বেশ খানিকক্ষণ ভোটদান প্রক্রিয়া বন্ধ থাকে।
ইলমবাজারের ২৫ নম্বর বুথের প্রিসাইডিং অফিসারকে সরিয়ে দিল কমিশন। মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর থেকে ওয়েব কাস্টিংয়ের মাধ্যমে দেখা যায়, ইলমবাজারের ২৫ নম্বর বুথে একটি লোক একাধিক বুথে বার বার ঢোকার চেষ্টা করে। বারংবার সাধারণ ভোটারদের প্রভাবিত করছিল সে। তবে সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোনওরকম ব্যবস্থা নেয়নি বুথের সংশ্লিষ্ট প্রিসাইডিং অফিসার। এরপরই তৎক্ষণাৎ এই প্রিসাইডিং অফিসারকে সরিয়ে দেয় রাজ্য মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতর। রিজার্ভে থাকা অন্য ভোটকর্মীদের থেকে একজনকে সেখানে প্রিসাইডিং অফিসার হিসেবে পাঠানো হবে।
কন্ট্রোল রুমে বসে ভোট পরিস্থিতির উপরে নজর রাখছেন আসানসোল লোকসভার কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সুরেন্দ্র সিং আহলুওয়ালিয়া। আসানসোলের একটি বেসরকারি হোটেলে কন্ট্রোলরুম খুলেছেন বিজেপি নেতা।
বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ভরতপুর বিধানসভার কুলুরু গ্রামে ১৫৫ নন্বর বুথ লাগোয়া চত্বরে উত্তেজনা। অবৈধ জমায়েত সরানোর জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা লাঠিচার্জ করে বলে খবর।
বেলডাঙার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখলেন বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী ইউসুফ পাঠান।
বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রে অন্তর্গত মন্তেশ্বর ব্লকের শুশুনিয়া জিপির তুল্লা গ্রামে ৫৬ ও ৫৭ নম্বর বুথে বিজেপি এজেন্টকে বসতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। এমনকী সেখানে বিজেপি এজেন্টদের মারধর করারও অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
কৃষ্ণনগর লোকসভার অন্তর্গত কৃষ্ণনগর পৌরসভার তিন নম্বর ওয়ার্ডের ঘূর্ণিতে ২ বিজেপি কর্মীকে মারধর করার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। পরবর্তীকালে পুলিশ এসে ওই বিজেপি কর্মীদেরই গ্রেফতার করে নিয়ে যায় বলে দাবি করেছে বিরোধী শিবির। এরপরই খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়। পরবর্তীকালে তিনি কৃষ্ণনগর কোতোয়ালি থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এই প্রসঙ্গে বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায় বলেন, ‘’
ভোটের দিন বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারিকে পাণ্ডবেশ্বর এলাকায় যেতে বাধা পুলিশের।
আসানসোল কুলটি বিধানসভার চলবলপুর প্রাইমারি স্কুলের ১৩ নম্বর বুথে ভোট দিলেন বাম নেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়।
চাপরা বিধানসভার সোনপুকুর দাস পাড়ায় সিপিএম সমর্থক হিসেবে পরিচিত ভোটারদের ভোট দিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল। ঘটনাটি ঘটেছে ৯ নম্বর ও দশ নম্বর বুথে। এই ঘটনায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ এলাকাবাসীর।
আসানসোল জামুড়িয়া নিউ কেন্দা এলাকায় ভোট দিলেন ২২৫ নাম্বার বুথে ভোট দিলেন বাম জোট প্রার্থী জাহানারা খান।
সাতসকালে নিজের বাবাকে প্রণাম করে ভোটাধিকার প্রয়োগ করলেন রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী মুকুটমণি অধিকারী।মাজদিয়া নঘাটা প্রাথমিক বিদ্যালযয়ে ১২১ নম্বর বুথে ভোট দিলেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী মুকুটমণি অধিকারী।
বড়ঞায় হরিবাটি শিশুশিক্ষা কেন্দ্রের ৫১ ও ৫২ নম্বর বুথের বাইরে তৃণমূলের সঙ্গে কংগ্রেসের ধাক্কাধাক্কি হওয়ার সময় তৃণমূল কর্মীকে চড় মারার অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে। এখানে কংগ্রেসের এজেন্টকে বসতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এরপর লাঠিচার্জ করে দু’পক্ষেরই ৪-৫টি বাইক ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ পুলিশের বিরুদ্ধে।
চাপরা থানার হাতিশালা গ্রাম পঞ্চায়েতের ভোট দিতে গেলে সিপিএম কর্মী হিসেবে পরিচিত এক ব্যক্তির মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। আক্রান্ত ব্যক্তির নাম হাসমুত শেখ। সেখানে ভোটারদেরও বাধা দেওয়ার অভিযোগ রাজ্যের শাসকদলের বিরুদ্ধে।
সকাল ৯টা পর্যন্ত বহরমপুরে ভোট পড়েছে ১৭%, কৃষ্ণনগরে ১৬%, রানাঘাটে ১৫%, বর্ধমান পূর্ব আসনে ১৬%, বর্ধমান-দুর্গাপুরে ১৪%, আসানসোলে ১৩%, বোলপুরে ১৬%, বীরভূমে ১৫%। সব মিলিয়ে বাংলার আট আসনে ভোট পড়েছে ১৫%।
মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী নির্মল সাহা বহরমপুরের একটি ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে ভোট দিলেন। বহরমপুরের বিধায়ক কাঞ্চন মৈত্রকে সঙ্গে নিয় ভোট দিতে যান তিনি। ভোট দান করার পর শহরের বিভিন্ন বুথ পরিদর্শন করতে গেলেন তাঁরা।
LIC ৪৩ নাম্বার বুথ মা বাবাকে সঙ্গে নিয়ে ভোট দিলেন আসানসোলের দক্ষিণের বিধায়ক তথা মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী অগ্নি মিত্রা পাল।
বিজেপির পতাকা পুকুরে ফেলে দেওয়া নিয়ে উত্তেজনা ছড়াল বীরভূমের নলহাটি দুই ২ ব্লকের শীতলগ্রাম পঞ্চায়েতের কামালপুর গ্রামে ৯৬ নম্বর বুথে। আজ সকালে বিজেপি কর্মীরা দেখেন তাদের পতাকা তুলে পুকুরে ফেলে দিয়েছে। অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে। এ নিয়ে গ্রামে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। এদিকে বোলপুুর থেকে বীরভূম, সকাল থেকেই লাগাতার অশান্তির খবর আসছে। সিউড়ি এলাকায় বিজেপির অস্থায়ী শিবির ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ঘাসফুল শিবিরের বিরুদ্ধে। বিভিন্ন জায়গায় উঠেছে ছাপ্পা দেওয়ার অভিযোগ।
রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের শান্তিপুর বিধানসভার ৮৬/১৫ নম্বর বুথে, সপরিবারে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোট দিতে এলেন রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকার। ভোট দিয়ে তিনি দাবি করেন, এবার ৪ লক্ষ ভোটে জয়ী হবে ভোটের ফল।
হিন্দু কল্যাণ প্রাইমারি স্কুলে ভোট দিলেন কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের সিপিআইএম প্রার্থী এস এম সাদি। সকাল সকাল ভোট দিয়ে বেরিয়ে পড়লেন বিভিন্ন বুথের উদ্দেশ্যে। এর আগে মুর্শিদাবাদে ভোটের দিন এভাবেই বুথে বুথে ঘুরেছিলেন মহম্মদ সেলিম।
রাজ্যের আইন মন্ত্রী মলয় ঘটক সকাল সকাল ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিলেন।
বীরভূমের সিউড়িতে ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের ১৮৬ এবং ১৮৭ নম্বর বুথে তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোট প্রভাবিত করার অভিযোগ বিজেপির। ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশ বাহিনী।
বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের অধীনে ভিরিঙ্গি গার্লস স্কুলে ২৭৭/৮২ নং বুথে বিজেপির এজেন্ট রাহুল সাহানি ভিতরে ঢুকতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ। অভিযোগ শাসকদলের বিরুদ্ধে। বিজেপির স্থানীয় বিধায়ক লক্ষণচন্দ্র ঘড়ুই ঘটনাস্থলে এলে প্রায় ৩০ মিনিট পর বিজেপির এজেন্ট রাহুল সাহানিকে ঢুকতে দেওয়া হয়।
বর্ধমান পূর্বের লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী ডাক্তার শর্মিলা সরকার সকাল সকাল ভোট দিলেন। পূর্ব বর্ধমান জেলার কাটোয়া বিধানসভার অগ্রদ্বীপের গাজীপুরের ১৯২ নম্বর বুথের ভোটার শর্মিলা। তিনি দীর্ঘদিন কলকাতায় বসবাস করলেও তার ভোটার কেন্দ্র এই অগ্রদ্বীপ ইউনিয়ন স্কুল। এদিকে প্রথমদিকে এই কেন্দ্রে ইভিএম-এর যান্ত্রিক গোলযোগের জন্য অনেক দেরিতে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। নির্ধারিত সময়ের প্রায় ৩০ মিনিট পরে এখানে ভোটগ্রহণ শুরু হয়।
লোকসভাতে নির্বাচনেও ছাপ্পা দেওয়ার অভিযোগ। বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত নানুর বিধানসভার আট গ্রাম প্রাইমারি বিদ্যালয় ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। এদিকে নানুর বিধানসভা এলাকায় পেঙ্গা প্রাইমারি স্কুলে ঝামেলার খবর সামনে এসেছে। অভিযোগ, সেখানে অস্ত্র নিয়ে বুথ চত্বরে ঘুরছেন তৃণমূল কর্মীরা। বিজেপি এজেন্ট এবং ভোটারদের মারধরেরও অভিযোগ উঠেছে।
ভোটের সকালে অধীর চৌধুরী বললেন, 'ইউসুফ পাঠানকে বলির পাঁঠা করা হয়েছে। আমার লড়াই কোনও ব্যক্তির বিরুদ্ধে না , প্রার্থীদের বিরুদ্ধেও নয়। আমার লড়াই মোদী এবং মমতার সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিরুদ্ধে।'
ভোট দিলেন বর্ধমান পূর্ব লোকসভা কেন্দ্রের বামফ্রন্ট মনোনীত প্রার্থী নিরব খাঁ। কালনার ২৬৪ নম্বর বিধানসভার ২০৪ নম্বর বুথে ভোট দান করলেন।
বহরমপুর লোকসভার বড়ঞা বিধানসভার সাহাপুকুর বুথে কংগ্রেস এজেন্টকে বসতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে।
আসানসোল দক্ষিণ বিধানসভার নতুন এগেরা গ্রামে তৃণমূল পঞ্চায়েত মেম্বার সদস্য বিবেক মন্ডল মাতাল অবস্থায় বিজেপি কার্যকতাদের উপর হামলা চালান বলে অভিযোগ। এর জেরে দীপ্তরূপ মন্ডল, সৌরভ মন্ডল সব বেশ কয়েকজন বিজেপি নেতা-কর্মী জখম হন বলে অভিযোগ। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান আসানসোল জেলা যুব মোর্চা সাধারণ সম্পাদক অভীক কুমার মন্ডল। তারা তৃণমূলের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। থানাতে মধ্যরাত্রে এসে উপস্থিত হন আসানসোল জেলা বিজেপির সভাপতি বাপ্পা চট্টোপাধ্যায়।
রবিবার সন্ধ্যার পর থেকে পূর্ব বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলী দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের নিচু চাপাহাটি এলাকায় বিজেপি কর্মীদের ধারালো অস্ত্র নিয়ে ভয় দেখিয়ে খুনের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। রবিবার রাত সাড়ে ১১ টা নাগাদ নাদনঘাট থানায় এই নিয়ে লিখিত অভিযোগ জানান বর্ধমান পূর্ব লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অসীম সরকার। এদিকে এলাকার বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী অবশ্য দাবি করেন, এই অভিযোগ মিথ্যা। বরং ওরা আমাদের কর্মীদের গালিগালাজ করেছে। এলাকার মানুষ ওদের জবাব দেবে।
বহরমপুর লোকসভার অন্তর্গত বেলডাঙার মির্জাপুর ১ নং গ্রাম পঞ্চায়েতের ৮৫, ৮৬ নং বুথে কংগ্রেসের বুথ এজেন্টকে ঢুকতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে।
আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রের রানিগঞ্জের নতুন এগারায় তৃণমূলের বিরুদ্ধে বিজেপি কর্মীকে মারধররের অভিযোগ। বুথ সাজানোকে কেন্দ্র করে বচসা থেকেই এই ঘটনা বলে দাবি করা হয়েছে।
পূর্ব বর্ধমান লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত সীতাপুর জুনিয়র বেসিক স্কুলেও বিজেপির এজেন্টকে হেনস্থার অভিযোগ উঠল রাজ্যের শাসকদলের বিরুদ্ধে।
পূর্ব বর্ধমানে বিজেপির পোলিং এজেন্টকে মারধরের অভিযোগ উঠল শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। এই নিয়ে ভোট শুরুর আগেই কমিশনে নালিশ জানিয়েছে বিজেপি।
অনুব্রতহীন বীরভূমে সকাল থেকেই উপ্ত পরিস্থিতি। বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত ইলামবাজার সংলগ্ন এলাকায় ভোটারদের বুথে না যাওয়ার জন্য হুমকি দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে।
নদিয়ায় নারায়ণপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৬-১৭ নম্বর বুথে বিরোধী এজেন্টদের ঢুকতে বাধা এবং ভোটারদের ভয় দেখানোর অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। অভিযোগ পেয়ে থানারপাড়া থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে যায় এবং পরিস্থিতি সামাল দেয়।
সকাল থেকেই আসানসোল লোকসভা আসনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে সকাল থেকেই ভোট কেন্দ্রে আসতে শুরু করেছেন ভোটাররা।
সকাল থেকেই শান্তিপূর্ণ ভোট প্রক্রিয়া শুরু হল বর্ধমান শহরে বড় নীলপুর আচার্য দুর্গাপ্রসন্ন বিদ্যামন্দিরে। লাইন দিয়ে ২৬০/২৪৩,২৬০/২৫৫ নম্বর বুথে ভোট প্রক্রিয়া শুরু হল।
ভোটের আগের রাতেই তৃণমূল কর্মীকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল। ঘটনাটি ঘটেছে কেতুগ্রামে। নিহতের নাম মিন্টু শেখ (৪৫)। রবিবার সন্ধ্যায় তাঁকে কুপিয়ে ও বোমা মেরে খুন করা হয় বলে অভিযোগ। কেতুগ্রামের আনখোনা গ্রামপঞ্চায়েতের চেঁচুরি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। কেতুগ্রাম থানার আইসি-সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী পৌঁছায় ঘটনাস্থলে। এলাকায় উত্তেজনা রয়েছে।
আজ চতুর্থ দফার লোকসভা নির্বাচন শুরু হয়েছে। তার আগে রবিবার রাতে নদিয়ার কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের নাকাশিপাড়া থানার বিলকুমারী গ্রামে বোমাবাজির ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য এলাকায়। কে বা কারা এই ঘটনা ঘটিয়েছে তা স্পষ্ট নয়। গোটা ঘটনার তদন্তে নাকাশিপাড়া থানার পুলিশ।
বাংলার চতুর্থ দফার ভোটে মোট ৭৫ জন প্রার্থী নামছেন পরীক্ষা দিতে। তাঁদের মধ্যে তৃণমূলের ৮ জন, বিজেপির ৮, বিএসপির ৮, কংগ্রেসের ২, সিপিআইএমের ৬, অন্যান্য ২১ এবং নির্দল প্রার্থীর সংখ্যা ২০ জন। ৭৫ জন প্রার্থীর মধ্যে পুরুষ প্রার্থীর সংখ্যা ৫৯। মহিলা প্রার্থী ১৬ জন।
এদিকে চতুর্থ দফায় ভোট হচ্ছে, মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রে মোট বুথ ১ হাজার ৮৭৯। এর মধ্যে স্পর্শকাতর ৫৫৮টি বুথ। থাকছে ৭৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। বীরভূমে ভোট হবে ১ হাজার ৯৪৩ বুথে। এর মধ্যে স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ৬৪০। বোলপুর লোকসভায় মোট বুথ ১ হাজার ৯৭৯। এর মধ্যে স্পর্শকাতর বুথ রয়েছে ৬৫৯টি। বীরভূম জেলায় মোট ১৩০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। ভোট হচ্ছে নদিয়ার দুটি লোকসভা আসনেও। রানাঘাট লোকসভায় মোট বুথ ১ হাজার ৯৮৩, স্পর্শকাতর বুথ রয়েছে ৪১০টি, কৃষ্ণনগর লোকসভায় ১ হাজার ৮৪১টি বুথে ভোটগ্রহণ। স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ৩৩৮। নদিয়া জেলায় দুটি লোকসভা কেন্দ্রে ভোটের জন্য মোতায়েন থাকছে ১৩৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রে মোট বুথ রয়েছে ২ হাজার ৩৯টি স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ৪২২। আসানসোল লোকসভায় ভোট হবে ১ হাজার ৯০১টি বুথে। এর মধ্যে স্পর্শকাতর বুথ রয়েছে ৩১৯টি। ভোট হচ্ছে বর্ধমান-পূর্ব লোকসভা কেন্দ্রেও এখানে মোট বুথ ১ হাজার ৯৪২। স্পর্শকাতর বুথ রয়েছে ৩০১টি। এর মধ্যে আসানসোল-দুর্গাপুর কমিশনারেটে থাকছে ৮৮ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। পূর্ব বর্ধমান জেলায় মোতায়েন থাকছে ১৫২ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী।
চতুর্থ দফায় মোট ৫৯৬ কোম্পানি কেন্দ্রীয়বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে। শুধু বর্ধমান পূর্বেই থাকবে ১৫২ কোম্পানি, বীরভূমে ১৩১ কোম্পানি। চতুর্থ দফা ভোটে থাকছেন রাজ্য পুলিশের ৩৩ হাজার ৪৭১ জন।
অপরদিকে রানাঘাটে তৃণমূলের মুকুটমণি অধিকারী বনাম বিজেপির জগন্নাথ সরকারের জোর টক্করের সম্ভাবনা আছে। এই কেন্দ্রে সিপিএমের প্রার্থী অলোকেশ দাস। সিএএ আবহে মতুয়া ভোট কোন দিকে যায়, সেটাই এই আসনে নির্ধারক হয়ে উঠতে পারে। গতবার এই আসনে জয়ী হয়েছিল বিজেপি। আর এবার বিজেপির থেকে মুকুণমণিকে ভাঙিয়ে নিয়ে প্রার্থী করে অঙ্ক বদলে দিতে চাইছে তৃণমূল কংগ্রেস।
আজ কৃষ্ণনগরে মহুয়া মৈত্র বনাম অমৃতা রায়ের লড়াই। এসএম সাদি এখানে সিপিএমে, আফরোজা খাতুন আইএসএফ প্রার্থী। সাংসদ পদ বাতিলের পর আসন ধরে রাখতে মরিয়া মহুয়া। অপরদিকে রাজমাতা অমৃতা রায়কে ভোট ময়দানে নামিয়ে এই আসন ছিনিয়ে নিতে অঙ্ক কষেছে বিজেপি।
এদিকে অনুব্রত মণ্ডলকে ছাড়া এই প্রথম লোকসভা ভোট হচ্ছে বীরভূমে। এই জেলার দুই কেন্দ্র - বোলপুর এবং বীরভূমে তৃণমূলের শতাব্দী রায়, অসীত মালদের সামনে তাই আজ বড় পরীক্ষা। বীরভূমে বিজেপির প্রার্থী দেবতনু ভট্টাচার্য, কংগ্রেসের মিল্টন রশিদ। বোলপুরে বিজেপির প্রার্থী পিয়া সাহা, সিপিএমের প্রার্থী শ্য়ামলী প্রধান।
বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রে এবার বিজেপি প্রার্থী করেছে প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে। মেদিনীপুর ছেড়ে বর্ধমান-দুর্গাপুরে এসে ভোটে লড়ছেন দিলীপ। গতবার এই আসনে জয়ী হয়েছিল বিজেপির সুন্দর সিং আহলুওয়ালিয়া। তবে তাঁকে এবার আসানসোলে পাঠিয়েছে বিজেপি। অপরদিকে এই কেন্দ্রে দিলীপের প্রধান প্রতিপক্ষ তৃণমূলের কীর্তি আজাদ। এছাড়া ভোট লড়াইয়ে আছেন সিপিএম প্রার্থী সুকৃতি ঘোষাল। অপরদিকে আসানসোলে লড়াইটা বিজেপির সুরিন্দর সিং আহলুওয়ালিয়া বনাম তৃণমূলের শত্রুঘ্ন সিনহার। ওদিকে বর্ধমান পূর্বে মূলত লড়াইটা তৃণমূলের শর্মিলা সরকার নাম বিজেপির অসীম সরকারের। এখানে সিপিএম প্রার্থী করেছে নীরব খাঁকে।
আজ বহরমপুরের লড়াইয়ের দিকে নজর থাকবে গোটা দেশের। এখানে কংগ্রেসের অধীর চৌধুরী নামছেন প্রেস্টিজ ফাইটে। তাঁকে টেক্কা দিতে তৃণমূল ময়দানে নামিয়েছে বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার ইউসুফ পাঠানকে। এদিকে বিজেপির থেকে প্রার্থী হয়েছেন চিকিৎসক নির্মল সাহা। এই আসনে ১৯৯৯ সাল থেকে একটানা জিতে এসেছেন অধীর। তবে অধীর গড়ে থাবা বসাতে ইউসুফকে তুরুপের তাস করেছে তৃণমূল।
গতবার বহরমপুর আসনে জিতেছিল কংগ্রেস। এদিকে রানাঘাট, বর্ধমান–দুর্গাপুর, আসানসোলে জয়ী হয়েছিল বিজেপি। বাকি আসনগুলিতে জয়ী হয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। পরে উপনির্বাচনে আসানসোল আসনটি বিজেপির থেকে ছিনিয়ে নিয়েছিল ঘাসফুল শিবির।
লোকসভা নির্বাচনে চতুর্থ দফায় আজ বাংলার ৮টি কেন্দ্রে ভোট। আজ ভোটগ্রহণ হবে বহরমপুর, কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান–দুর্গাপুর, আসানসোল, বোলপুর, বীরভূমে।
৳7,777 IPL 2025 Sports Bonus