শনিবার বিকেলে দিদির ফ্ল্যাটে এসেছিলেন বিমানসেবিকা। তারপর সবার অলক্ষ্যে পাঁচতলা আবাসনের ছাদে চলে যান তিনি। কিছুক্ষণ পর একটা শব্দ পান সকলে। স্থানীয়রা চিৎকার শুরু করলে ফ্ল্যাটের সদস্যরা দেখেন নীচে পড়ে রয়েছেন দেবপ্রিয়া। তদন্তকারীদের এখানেই সন্দেহ হচ্ছে, কেন সবাইকে লুকিয়ে ছাদে গিয়েছিলেন দেবপ্রিয়া?
নিহত দেবপ্রিয়া বিশ্বাস বিমানসেবিকার কাজ করতেন।
ইএম বাইপাস সংলগ্ন মেট্রোপলিটনে প্রাক্তন বিমানসেবিকার রহস্যমৃত্যু এবার নয়া মোড় নিতে চলেছে। শনিবার সন্ধ্যায় আবাসনের পাঁচতলা ফ্ল্যাটের নীচে তাঁর রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার করা হয়। এই ঘটনার তদন্তে নেমে প্রগতি ময়দান থানার পুলিশের কাছে এখন বড় প্রশ্ন—আত্মহত্যা, খুন নাকি নিছকই দুর্ঘটনা? কোন পথে মৃত্যু হল এই বিমানসেবিকার। আজ, রবিবার প্রাক্তন বিমানসেবিকার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছেন তদন্তকারীরা। কথা বলে তদন্তকারীরা অনুমান করছেন, মানসিক অবসাদ তৈরি হয়েছিল প্রাক্তন বিমানসেবিকার।
এদিকে নিহত দেবপ্রিয়া বিশ্বাস (২৭) বিমানসেবিকার কাজ করতেন। ২০১৯ সালে কাতার এয়ারওয়েজে চাকরি করতেন। লকডাউনের পর থেকে বাড়িতেই ছিলেন। শনিবার বিকেলে দিদির ফ্ল্যাটে এসেছিলেন বিমানসেবিকা। তারপর সবার অলক্ষ্যে পাঁচতলা আবাসনের ছাদে চলে যান তিনি। কিছুক্ষণ পর একটা শব্দ পান সকলে। স্থানীয়রা চিৎকার শুরু করলে ফ্ল্যাটের সদস্যরা দেখেন নীচে পড়ে রয়েছেন দেবপ্রিয়া। তাঁর হাতের মুঠোয় ছিল চাবির গোছা। তদন্তকারীদের এখানেই সন্দেহ হচ্ছে, কেন সবাইকে লুকিয়ে ছাদে গিয়েছিলেন দেবপ্রিয়া?