জাতীয় ক্ষেত্রে একের পর এক রাজ্যে পা ফেলতে চাইছে তৃণমূল। ইতিমধ্যে গোয়া, ত্রিপুরায় জোর কদমে সংগঠন বৃদ্ধির দিকে নজর দিয়েছে ঘাসফুল শিবির। তবে এনিয়ে সংঘাতও শুরু হয়েছে পুরোদমে। এনিয়ে এবার বিস্ফোরক দাবি বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসুর। তিনি বলেন, এখনও পর্যন্ত আমাদের কাছে ১৫০-২০০ জনের নাম এসেছে। তাদের মধ্যে ৫০ শতাংশ সমাজবিরোধী, দুষ্কৃতী। বীরভূমেরও কয়েকজন আছে। মনে করা হচ্ছে কেউ কেউ সিবিআইয়েরও ওয়ান্টেড লিস্টে আছে। আমরা সেই তালিকা গোয়ার সরকারকে পাঠিয়েছি। দেখা যাক কি হয়! ছবি সহ সেই তালিকা পাঠিয়েছি। এভাবেই বীরভূমের মাটিতে দাঁড়িয়ে মঙ্গলবার তৃণমূলকে চাপে রাখার পথে হাঁটলেন সায়ন্তন।পাশাপাশি পুরসভা নির্বাচন নিয়েও মুখ খোলেন তিনি। সায়ন্তন বসু বলেন, রিগিং করে নির্বাচনে জিতেছে বিজেপি। সঠিকভাবে নির্বাচন হলে একটি আসনেও তৃণমূল জিতবে না। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় মুখ্যমন্ত্রীর ডাকা প্রশাসনিক বৈঠক নিয়েও তীব্র কটাক্ষ বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসুর। তিনি বলেন, বিরোধী দলের বিধায়কদের এই বৈঠকে ডাকা হচ্ছে না। সেক্ষেত্রে কীসের প্রশাসনিক বৈঠকে? এদিকে সায়ন্তনের এই সব মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তীব্র কটাক্ষ তৃণমূলের। তৃণমূলের বীরভূম জেলা সহ সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, ওরা নিজেরাই নিজেদের বিরোধী বলে মনে করছেন। ওদের তো কোনও অস্তিত্বই নেই।