রবিবার ভোর ৫টা নাগাদ যাঁরা প্রাতঃভ্রমণ করতে বেরিয়ে ছিলেন তাঁরাও ওই সাধুবাবাকে দেখেছিলেন। তিনি তখন পুজোর জোগাড় করছিলেন। এমনকী আজ ভোরে সাধুবাবার সঙ্গে কয়েকজনের দেখা এবং কথাও হয়। কিন্তু প্রাতঃভ্রমণ থেকে ফেরার সময়ই সকাল সাড়ে ৭টা নাগাদ তাঁর মৃতদেহ দেখতে পান সকলে। এই কয়েক ঘন্টার মধ্যে এমন কী ঘটল?
সাধুবাবার মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে।
এবার এক সাধুবাবার ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে। এই ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় ব্যাপক আলোড়ন পড়ে গিয়েছে। খুন না আত্মহত্যা? তা নিয়ে প্রথমে প্রশ্ন উঠলেও পুলিশ একটি সুইসাইড নোট পেয়েছে বলে সূত্রের খবর। যদিও গ্রামবাসীরা এটাকে খুন বলেই দাবি করে আসছেন। আজ, রবিবার মন্দিরের অদূরে একটি গাছে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। এখানের একটি মন্দিরে তিনি পুজোর কাজ করতেন। কিন্তু তিনি হঠাৎ আত্মহত্যা করলেন কেন? তা নিয়ে রহস্য দানা বেঁধেছে।
ঠিক কী ঘটেছে বীরভূমে? স্থানীয় সূত্রে খবর, বীরভূমের পুরন্দরপুর বেহেরা কালীতলায় এমন ঘটনা ঘটেছে। দীর্ঘদিন ধরে এই মন্দিরে থাকতেন ওই সাধুবাবা। সবাই তাঁকে ভুবন মণ্ডল বলেই চিনতেন। তাঁর আসল বাড়ি পাঁচড়া এলাকায় বলেই জানা গিয়েছে। প্রায় দশ বছর ধরে এই মন্দিরেই থাকতেন তিনি এবং পুজো থেকে দেখভাল করতেন। তিনি প্রায় ১০ দিন এখানে ছিলেন না। তারপর শনিবারই তিনি ফিরেছিলেন মন্দিরে। আর আজ, রবিবার সকালে মন্দিরের অদূরেই একটি গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়।
আর কী জানা যাচ্ছে? রবিবার ভোর ৫টা নাগাদ যাঁরা প্রাতঃভ্রমণ করতে বেরিয়ে ছিলেন তাঁরাও ওই সাধুবাবাকে দেখেছিলেন। তিনি তখন পুজোর জোগাড় করছিলেন। এমনকী আজ ভোরে সাধুবাবার সঙ্গে কয়েকজনের দেখা এবং কথাও হয়। কিন্তু প্রাতঃভ্রমণ থেকে ফেরার সময়ই সকাল সাড়ে ৭টা নাগাদ তাঁর মৃতদেহ দেখতে পান সকলে। এই কয়েক ঘন্টার মধ্যে এমন কী ঘটল? তা জানতে চাইছেন এলাকার মানুষজন। ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে হাজির হয়।