গরমকালে তাজা, রসালো এবং ঠান্ডা আম খাওয়ার এক আলাদা আনন্দ আছে। বেশিরভাগ মানুষই আম খেতে পছন্দ করেন। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি, এই ফলটি সুস্থ হজমশক্তি বজায় রাখতেও সাহায্য করে। তবে, যদি এটি সঠিক পরিমাণে এবং সঠিক পদ্ধতিতে না খাওয়া হয়, তাহলে এটি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। আজ অর্থাৎ ৭ই এপ্রিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস হিসেবে পালিত হয়। গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য এই দিবসটি পালিত হয়। এই বিশেষ উপলক্ষে, আসুন জেনে নিই আম খাওয়ার সঠিক উপায়।
খাওয়ার আগে এটি করুন
আমের অনেক প্রকারভেদ আছে কিন্তু সবগুলো খাওয়ার সঠিক পদ্ধতি অবলম্বন করা গুরুত্বপূর্ণ। বেশিরভাগ মানুষই আম ফ্রিজে রাখেন এবং খাওয়ার আগে ধুয়ে ফেলেন। যদিও এই পদ্ধতিটি সঠিক নয়। বাজার থেকে আম আনার পর, ভালো করে ধুয়ে নিন এবং তারপর একটি পাত্রে পরিষ্কার জল ভরে নিন। চাইলে ঠান্ডা জল দিয়ে ভরে নিতে পারেন। তারপর এই জলে আমটি ২৫ থেকে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন।
দিনে কয়টি আম খাবেন?
অনেকেই আম খেতে এতটাই পছন্দ করেন যে তারা একবারে দুটি আম খান এবং সারা দিনে এর পরিমাণ ৫ থেকে ৬টি হয়ে যায়। যদিও এটি ভুল, এটি করা আপনার অন্ত্রের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন প্রায় ১-২ কাপ অর্থাৎ ১৫০ থেকে ৩৩০ গ্রাম আম খাওয়ার পরামর্শ দেন। অথবা সারাদিনে একটি মাঝারি আকারের আম খেতে পারেন। ডায়াবেটিস রোগীরা এই মৌসুমি ফলটি উপভোগ করতে পারেন তবে এর পরিমাণ ১০০ গ্রামের বেশি হওয়া উচিত নয়।
আম কি ফ্রিজে রাখা যাবে?
যদি আপনি একসাথে অনেক আম কিনে সঠিকভাবে সংরক্ষণ না করেন, তাহলে খুব দ্রুত নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আম বাড়িতে আনার পর পরিষ্কার জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। আপনি যে আমগুলো খেতে চান সেগুলো জলে ভিজিয়ে রাখুন এবং বাকি আমগুলো কয়েকদিনের জন্য ফ্রিজে রাখুন।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।