2 মিনিটে পড়ুন Updated: 01 Jan 2025, 07:57 AM ISTSanjib Halder
একটা সময় ব্রাজিল ফুটবল দলের সাজঘরে নেইমারদের যেমনটা করতে দেখা যেত, তেমনটাই করতে দেখা গেল এবি ডি'ভিলিয়ার্স আসার পরে মার্করাম, জানসেনদের।
Ad
বাভুমাদের সাজঘরে ডি'ভিলিয়ার্স আসতেই বদলে গেল ছবি! (ছবি:এক্স)
দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন ক্রিকেটার এবি ডি'ভিলিয়ার্স ফিরলেন প্রোটিয়া ড্রেসিংরুমে। সাজঘরে ফিরেই তিনি নিজের এক সময়কার সতীর্থদের সঙ্গে ফুটবল খেলায় মাতলে। সেঞ্চুরিয়নে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্ট ম্যাচে একটা সময়ে বৃষ্টির কারণে খেলাটি বন্ধ ছিল, সেই সময় দলের সঙ্গে ফুটবল খেলেন এবি ডি'ভিলিয়ার্স। একটি ছোট ফুটবল ম্যাচ উপভোগ করেন সকলে। ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকার তরফ থেকে এই ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়েছিল। ভিডিয়োতে এবিকে তার প্রাক্তন সতীর্থ এইডেন মার্করাম, ত্রিস্তান স্টাবস এবং মার্কো জানসেন সহ অন্যান্য খেলোয়াড়দের সঙ্গে ফুটবল খেলতে দেখা যাচ্ছে।
এই সময়ে দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট দলের সাজঘরে যেই ছবিটা দেখা গিয়েছিল, সেটা ব্রাজিলের ফুটবল দলের সাজঘরে দেখা যেত। একটা সময় ব্রাজিল ফুটবল দলের সাজঘরে নেইমারদের যেমনটা করতে দেখা যেত, তেমনটাই করতে দেখা গেল এবি ডি'ভিলিয়ার্স আসার পরে মার্করাম, জানসেনদের।
দক্ষিণ আফ্রিকা দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে হারিয়ে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ (ডব্লিউটিসি) ফাইনালে তাদের জায়গা নিশ্চিত করেছে। প্রোটিয়ারা রোমাঞ্চকর ম্যাচটি ১৪৮ রানের মাঝারি টার্গেট তাড়া করে এবং চতুর্থ দিনে দুই উইকেটে ম্যাচটি জিতে নেয়। এই জয়ের মাধ্যমে, দক্ষিণ আফ্রিকা WTC স্ট্যান্ডিংয়ের শীর্ষে তাদের জায়গা নিশ্চিত করেছে। খেলা ১১ ম্যাচে সাতটি জয়ের পরে ৬৬.৬৭ শতাংশ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। তৃতীয় ডব্লিউটিসি ফাইনালে তাদের প্রতিপক্ষ হবে অস্ট্রেলিয়া অথবা ভারত।
প্রতিযোগিতাটি এরকম ছিল
ম্যাচের কথা বলতে গেলে টসে জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কামরান গোলাম ৭১ বলে ৫৪ রান করেন এবং পাকিস্তান প্রথম ইনিংসে তোলে ২১১/১০ রান। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে সেরা বোলার ছিলেন ডেন প্যাটারসন (৫/৬১) এবং করবিন বোশ (৪/৬৩)।
প্রোটিয়ারা প্রথম ইনিংসে ৯০ রানের লিড নিয়েছিল কারণ এইডেন মার্করাম ১৪৪ বলে ১৫টি চারের সাহায্যে ৮৯ রান করেন এবং করবিন বোশ ৯৩ বলে ১৫টি চারের সাহায্যে অপরাজিত ৮১ রান করে স্কোরকে ৩০১ রানে নিয়ে যান। পাকিস্তানের দ্বিতীয় ইনিংসে, বাবর (৮৫ বলে ৫০ রান) এবং সউদ শাকিল (১১৩ বলে ৮৪ রান) দলের স্কোর ২৩৭/১০ এ নিয়ে যান এবং পাকিস্তান দল ১৪৭ রানের লিড নেয়।