স্বাধীনতা দিবসে সমগ্র চন্দননগর শহরকেই হেরিটেজ ঘোষণার দাবি তোলা হল। উল্লেখ্য, ১৯৪৭ সালের ১৫ অগস্ট ভারতবর্ষ ব্রিটিশ শাসনের নাগপাশ থেকে মুক্তি পেলেও ফরাসী উপনিবেশ চন্দননগর কিন্তু তখনও ছিল পরাধীন। বহু কাঙ্ক্ষিত সেই স্বাধীনতা ঐতিহাসিক এই শহর অর্জন করে ১৯৫০ সালের ২ মে। সেই হিসাবে, গতকাল (শুক্রবার - ২ মে, ২০২৫) পালিত হয় স্বাধীনতা দিবসের ৭৫ বছর পূর্তি অনুষ্ঠান।এই আয়োজনের নেপথ্যে ছিল চন্দননগর কলেজ এবং চন্দননগর কলেজের প্রাক্তনীদের অ্যালুমনি অ্যাসোসিয়েশন। অনুষ্ঠানে অংশ নেন চন্দননগরের মেয়র রাম চক্রবর্তী,ডেপুটি মেয়র মুন্না আগরওয়াল, কলেজের অধ্যক্ষ দেবাশিস সরকার, কলেজের বর্তমান এবং প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীরা। উপস্থিত ছিলেন চন্দননগরের বিশিষ্ট ব্যক্তিরাও।সেই অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকেই সমগ্র চন্দননগর শহরকে তার ঐতিহাসিক মর্যাদা প্রদান করতে হেরিটেজ ঘোষণা করার দাবি ওঠে। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই চন্দননগর কলেজ বিল্ডিং এবং চন্দননগর স্ট্র্যান্ডকে হেরিটেজ স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই চন্দননগরকে হেরিটেজ নগরী হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানিয়ে হেরিটেজ কমিশনের চেয়ারম্যান আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।