আরজিকরে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছিল তরুণী চিকিৎসককে। গোটা দেশ জুড়ে শোরগোল ফেলে দিয়েছিল এই ঘটনা। আর এবার সোমবার আদালতে বিস্ফোরক দাবি করল নির্যাতিতার পরিবার। পরিবারের তরফে দাবি করা হয়েছে আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের নির্যাতিতার ফোন মৃত্যুর কয়েক মাস পরেও ব্যবহার করা হয়েছে। একেবারে বিস্ফোরক অভিযোগ। কিন্তু মৃত্যুর কয়েক মাস পরে নির্যাতিতার ফোন কে বা কারা ব্যবহার করলেন? কীভাবে সেটা ব্যবহার করা সম্ভব হল?
আনন্দবাজার ডট কমের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে, পরিবারের তরফে দাবি করা হয়েছে, মৃত্যুর কয়েক মাস পরে নির্যাতিতার মোবাইল ব্যবহার করা হয়েছে। কীভাবে তাঁরা এই বিষয়টি জানতে পারলেন?
একটি হোয়াটস অ্যাপ গ্রুপের কার্যকলাপ থেকে তারা বিষয়টি জানতে পারেন বলে মনে করা হচ্ছে।
কোথায় রয়েছে নির্যাতিতার মোবাইল?
সূত্রের খবর, আরজিকরের ওই ভয়াবহ ঘটনার পরেই পুলিশ নির্যাতিতার মোবাইল ফোনটি বাজেয়াপ্ত করেছিল। পরে সেই ফোন যায় সিবিআইয়ের কাছে। বর্তমানে সিবিআই হেফাজতেই রয়েছে সেই মোবাইল কিন্তু সেই ফোন ব্যবহার করল কে? পরিবারের তরফে যে দাবি করা হয়েছে তা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে। পরিবারের তরফে প্রশ্ন তোলা হয়েছে সিবিআই হেফাজতে থাকা মোবাইল নম্বর দিয়ে কীভাবে হোয়াটস অ্যাপে যোগাযোগ হল?শিয়ালদা আদালতে একটি মুখবন্ধ খামে তারা এই বিষয়টি জানিয়েছে। তবে আদালতে এটার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই গিয়েছে।