
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চান বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। নবান্নে অপেক্ষা করছেন তিনি। নবান্নের তরফে এনিয়ে জুনিয়র চিকিৎসকদের কাছে মেলও করা হয়েছে। সন্ধ্যা ৫টা বেজে গিয়েছে। তারপরেও কর্মবিরতির রাস্তা থেকে সরে আসেননি জুনিয়র চিকিৎসকরা। স্বাস্থ্যভবনের কাছে তাঁরা স্লোগান তুলছেন উই ওয়ান্ট জাস্টিস। মগজের রেপ্লিকা, চোখের রেপ্লিকা নিয়ে হাজির তাঁরা।
৬টা ১০ এ ইমেল গেছে। জানিয়েছেন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য।
আর সেই জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চাইছেন খোদ মমতা। মঙ্গলবারই তিনি নবান্ন থেকে এই আলোচনার কথা বলেছিলেন। কর্মবিরতি তুলে নেওয়ার অনুরোধও করেছিলেন।
সত্রের খবর, নবান্নের তরফে আন্দোলনকারীদের কাছে ইমেল করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় অপেক্ষা করছে নবান্নে। মুখ্য়মন্ত্রীর সঙ্গে মুখ্যসচিব মনোজ কুমার পন্থ ও স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগমও রয়েছেন। এবার জুনিয়র চিকিৎসকরা এই মেলের জবাবে সাড়া দেন কি না সেটাই দেখার।
এদিকে রাতভর স্বাস্থ্যভবনের সামনে অবস্থান করতে হবে এই প্রস্তুতি নিয়েই এসেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সেক্ষেত্রে এবার মমতার ডাকে তাঁরা সাড়া দিয়ে আন্দোলন তুলে নেন কি না সেটাই দেখার। গোটা রাজ্যবাসী তাঁদের অবস্থানের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন। এবার জুনিয়র চিকিৎসকরা নবান্নে আলোচনায় বসেন কি না সেটাই দেখার।
এদিকে পুজোয় সময়ও আন্দোলন করতে চায় বিজেপি।
আরজি কর হাসপাতাল নিয়ে ১৭ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টে মামলার শুনানি আছে। সেখানে কী সিদ্ধান্ত হয় সেটা দেখে গোটা কর্মসূচি সাজানো হবে বলে ঠিক করেছে গেরুয়া শিবির। সল্টলেকের রাজ্য দফতরে এই বৈঠক হয় গতকাল। সেখানে ঠিক হয়েছে, কলকাতায় দুর্গাপুজোর সময় আন্দোলন হবে। তার সঙ্গে প্রত্যেকটি জেলায় আরজি কর হাসপাতালের ইস্যুতে আন্দোলন হবে। বিজেপির রাজ্য নেতারা এবং সব মোর্চার প্রধানরা বসে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী এখন সবাইকে উৎসবে ফিরে আসার আহ্বান করেছেন। সেখানে উৎসবের মরশুমেই বিজেপি আন্দোলন করার সিদ্দান্ত নিয়েছে।
অন্যদিকে সন্দীপ ঘোষকে নিজেদের হেফাজতেই চাইল না সিবিআই। শুধু সন্দীপ নন, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালের দুর্নীতি মামলায় বাকি তিনজনকেও নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার জন্য আবেদন করেনি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সেই পরিস্থিতিতে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ-সহ চারজনকে (বিপ্লব সিনহা, আফসার আলি এবং সুমন হাজরা) আগামী ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিচারবিভাগীয় হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আর সন্দীপদের নিজেদের হেফাজতে না চাওয়া নিয়ে সিবিআই যে বক্তব্য পেশ করেছে, সেজন্য কিছুটা আদালতের ভর্ৎসনার মুখে পড়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports