
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
রাত পোহালেই রাজ্যের চার কেন্দ্রে বিধানসভার উপনির্বাচন। এইসব কেন্দ্রে তারকা প্রচারকদের নিয়ে এসে প্রচার করার কথা ছিল বিজেপির। কিন্তু সেভাবে কাউকে দেখা গেল না। এই নিয়ে প্রত্যেক কেন্দ্রেই মানুষজন জোর আলোচনা করছেন। অনেকেই বলছেন, হেরে যাওয়ার আগেই যেন হার স্বীকার করছেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানি, অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা, গিরিরাজ সিং, প্রতিমা ভৌমিকের মতো নেতা–নেত্রীদের তারকা প্রচারকদের তালিকায় রাখা হয়েছিল। কিন্তু অদ্ভূতভাবে দেখা যায়নি কাউকেই। যা নিয়ে চর্চা তুঙ্গে উঠেছে।
এই চার কেন্দ্র হল—দিনহাটা, শান্তিপুর, গোসাবা, খড়দহ। এই চার কেন্দ্রে উপনির্বাচনের প্রচার করতে আসার কথা ছিল তাঁদের। কিন্তু এলেন না। আবার বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার দু’একবার এইসব কেন্দ্রে এলেও বেশিরভাগ সময় কাটাচ্ছেন উত্তরের জেলাগুলিতে। ফলে সার্বিকভাবে তেমন গতি পায়নি প্রচার–পর্ব। সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়কেও দেখা যায়নি।
এই পরিস্থিতিতে নীচুতলার কর্মীদের মনোবল তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। বুধবারই প্রচার শেষ হয়েছে। এখন আর প্রচার করা যাবে না। সেখানে এমন পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় ভোটে প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছেন অনেক বিজেপি কর্মীরাই। জগন্নাথ সরকার–নিশীথ প্রামাণিককে সেভাবে দেখা যায়নি প্রচার পর্বে। তা নিয়েও আলোচনা তুঙ্গে।
এই বিষয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যসভার সাংসদ শান্তনু সেন বলেন, ‘একুশের নির্বাচনের আগে তো বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা বাংলায় ডেইলি প্যাসেঞ্জারিই শুরু করেছিলেন। তাতে কোনও লাভ হয়নি। এটা বুঝতে পেরেই আর তাঁরা এবার এলেন না।’ যদিও বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্যের সাফাই, ‘সন্ত্রাসের আবহে ভোট হচ্ছে। কর্মীরা ঘরছাড়া। বাংলায় সুষ্ঠু ভোটের গণতান্ত্রিক পরিবেশটুকুও নেই। রাজ্য বিজেপি নেতাদেরই কোথাও প্রচার করতে দেওয়া হচ্ছে না।’
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports