যে দিনটার জন্য গত ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে অপেক্ষা করা হচ্ছে, সেই দিনটা প্রায় এসে গেল। আর কয়েক ঘণ্টা পরেই সেই মুহূর্তটা আসতে চলেছে, যখন ২০২৪ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হবে। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টায় আনুষ্ঠানিকভাবে মাধ্যমিকের ফলাফল ঘোষণা করবেন পর্ষদের কর্তারা। ৪৫ মিনিট পর থেকে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পড়ুয়ারা নিজেদের ফলাফল দেখতে পারবে। ‘হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা’-র পেজ থেকেই মাধ্যমিকের রেজাল্ট দেখতে পারবে তারা (তাছাড়া wbbse.wb.gov.in এবং wbresults.nic.in থেকেও দেখা যাবে)। সেজন্য আগেভাগে নাম রেজিস্টারও করে রাখতে পারবে।
‘হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা’-য় রেজিস্টার করে রাখলে কী সুবিধা হবে?
মাধ্যমিকের ফলপ্রকাশের আগেই যদি ‘হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা’-য় নাম রেজিস্টার করে রাখা হয়, তাহলে রেজাল্ট প্রকাশিত হলেই সরাসরি ফোন এবং ইমেল আইডিতে অ্যালার্ট যাবে। ‘হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা’-য় রেজিস্টার করতে এখানে ক্লিক করুন।
‘হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা’-য় কীভাবে মাধ্যমিকের রেজাল্ট দেখা যাবে?
১) মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট দেখতে ‘হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা’-য় চলে আসুন (betvisa69.com)।
২) হোমপেজে ‘পরীক্ষার রেজাল্ট’ দেখতে পাবেন। তাতে ক্লিক করুন।
৩) একটি নতুন পেজ খুলবে। সেই পেজে '10th Board Results'-তে ক্লিক করুন।
৪) ফের একটি নতুন পেজ খুলে যাবে। সেখানে রোল নম্বর এবং জন্মতারিখ দিয়ে ‘Submit’ করতে হবে। আর স্ক্রিনে মাধ্যমিকের রেজাল্ট দেখাবে।
২০২৩ সালের মাধ্যমিকে জেলাভিত্তিক পাশের হার
১) পূর্ব মেদিনীপুর: জেলাভিত্তিক পাশের হারের নিরিখে 'টপার' জেলা ২০২৩ সালেও সেরা হয়েছিল। পাশের হার ছিল ৯৬.৮১ শতাংশ।
২) কালিম্পং: ৯৪.১৩ শতাংশ পড়ুয়া পাশ করেছিল। দ্বিতীয় স্থানে ছিল।
৩) কলকাতা: তিনে ছিল কলকাতা। পাশের হার ছিল ৯৩.৭৫ শতাংশ।
৪) পশ্চিম মেদিনীপুর: পাশের হার ছিল ৯২.১৩ শতাংশ। চতুর্থ স্থানে ছিল।
৫) উত্তর ২৪ পরগনা: পঞ্চম স্থানে ছিল উত্তর ২৪ পরগনা। পাশের হার ছিল ৮৯.৩৫ শতাংশ।
৬) দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ৮৮.৫ শতাংশ পড়ুয়া পাশ করেছিল। ছিল ষষ্ঠ স্থানে।
৭) ঝাড়গ্রাম: পাশের হার ছিল ৮৬.৩৬ শতাংশ। সপ্তম স্থানে ছিল।
৮) হুগলি: ৮৪.৬৩ শতাংশ পড়ুয়া মাধ্যমিকে পাশ করেছিল। অষ্টম স্থানে ছিল।
৯) মালদা: নবম স্থানে ছিল মালদা। পাশের হার ছিল ৮৩.৯৩ শতাংশ।
১০) হাওড়া: দশম স্থানে ছিল হাওড়া। পাশের হার ছিল ৮৩.৫৯ শতাংশ।
১১) নদিয়া: পাশের হার ছিল ৮০.৯। জেলাভিত্তিক পাশের হারের তালিকায় একাদশ স্থানে ছিল।
১২) মুর্শিদাবাদ: দ্বাদশ স্থানে ছিল। পাশের হার ছিল ৭৯.৪৬ শতাংশ।
১৩) পুরুলিয়া: পাশের হার ছিল ৭৯.১৬ শতাংশ। ছিল ত্রয়োদশ স্থানে।
১৪) দার্জিলিং: পাশের হারের নিরিখে চতুর্দশ স্থানে ছিল। পাশের হার ছিল ৭৮.৯৬ শতাংশ।
১৫) পূর্ব বর্ধমান: পঞ্চদশ স্থানে ছিল পূর্ব বর্ধমান। পাশের হার ছিল ৭৮.৯৪ শতাংশ।
১৬) কোচবিহার: পাশের হার ছিল ৭৮.৮৬ শতাংশ। ছিল ১৬ নম্বর স্থানে।
১৭) দক্ষিণ দিনাজপুর: পাশের হার ছিল ৭৭.৭৬ শতাংশ। ১৭ নম্বর স্থানে ছিল।
১৮) বীরভূম: ১৮ নম্বর স্থানে ছিল বীরভূম। পাশের হার ছিল ৭৭.৬৭ শতাংশ।
১৯) বাঁকুড়া: পাশের হার ছিল ৭৪.৭২ শতাংশ। ছিল ১৯ নম্বর স্থানে।
২০) পশ্চিম বর্ধমান: পাশের হার ছিল ৭৪.১৫ শতাংশ। ২০ নম্বর স্থানে ছিল।
২১) আলিপুরদুয়ার: পাশের হার ছিল ৭৪.০৯ শতাংশ। ২১ নম্বর স্থানে ছিল।
২২) উত্তর দিনাজপুর: পাশের হার ছিল ৭০.৬৬ শতাংশ। ২২ নম্বর স্থানে ছিল।
২৩) জলপাইগুড়ি: পাশের হার ছিল ৬৭.৭৩ শতাংশ। ২৩ নম্বর স্থানে ছিল।