১৯৭৭ সালে রাজ্যে পালাবদলের পর থেকে এখানের সমবায় সমিতির নির্বাচনে জয়লাভ করে আসছে সিপিএম। এবার গত ১০ ডিসেম্বর এই সমবায় সমিতির নির্বাচনের ঘোষণা হয়। মনোনয়ন জমার জন্য ১৫ দিনের সময় দেওয়া হয়েছিল। ২৫ ডিসেম্বর ছিল মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। খোদ মহুয়া মৈত্রের গড়ে প্রার্থী না থাকায় আরও চর্চা বেড়েছে।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতল সিপিএম।
সমবায় নির্বাচনে লাল আবিরের দাপট দেখাল সিপিএম। যা পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে যথেষ্ট চর্চার বিষয় হয়ে উঠেছে। তেহট্ট–১ ব্লকের চাঁদেরঘাট সমবায় সমিতিতে ৪৯ আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জিতল সিপিএম। তৃণমূল কংগ্রেস–বিজেপি কারও প্রার্থী ছিল না। খোদ মহুয়া মৈত্রের গড়ে প্রার্থী না থাকায় আরও চর্চা বেড়েছে। আর বিজেপি এখানে প্রার্থী দিতেই পারেনি। ফলে জয়ের কোনও সম্ভাবনাও দেখা যায়নি। তবে বিজেপিকে ঠেকাতে সিপিএমকে এই সমবায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে অনেকে মনে করছেন।
চাঁদেরহাট সমবায় সমিতির অতীত কী? ১৯২৬ সালে নদিয়ার তেহট্ট–১ ব্লকের চাঁদেরঘাট সমবায় কৃষি উন্নয়ন সমিতি লিমিটেড গড়ে ওঠে। তারপর ১৯৭৭ সালে রাজ্যে পালাবদলের পর থেকে এখানের সমবায় সমিতির নির্বাচনে জয়লাভ করে আসছে সিপিএম। এবার গত ১০ ডিসেম্বর এই সমবায় সমিতির নির্বাচনের ঘোষণা হয়। মনোনয়ন জমার জন্য ১৫ দিনের সময় দেওয়া হয়েছিল। ২৫ ডিসেম্বর ছিল মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন। কিন্তু সেই দিন পর্যন্ত কোনও তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থীই মনোনয়ন জমা দেননি। আর বিজেপি প্রার্থী পায়নি।