नई दिल्ली : অমাবস্যা তিথি প্রতি মাসে একবার পড়ে। অমাবস্যা তিথি ভগবান বিষ্ণুকে উৎসর্গ করা হয়। এই দিনে ভগবান বিষ্ণুর আচার-অনুষ্ঠানের সঙ্গে পূজা করা হয়। এই দিনে, পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তির জন্য নৈবেদ্যও করা হয়। অমাবস্যা তিথিতে পবিত্র নদীতে স্নানের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। নদীতে স্নানের পর সূর্যকে অর্ঘ্য নিবেদন করে পিতৃপুরুষদের নিবেদনের রীতি রয়েছে।
ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, মহিলারা তাঁদের স্বামীর দীর্ঘায়ু কামনা করতে অমাবস্যার দিন উপবাস করেন। এই দিনে দান করারও বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। ৩০শে ডিসেম্বর পৌষ মাসের অমাবস্যা দিন, সেই দিন তিথি শুরু হচ্ছে। এই অমাবস্যা সোমবার পড়ছে। সোমবার পড়া অমাবস্যাকে সোমবতী অমাবস্যা বলা হয়।
( Man Rapes Same Victim Again: জামিনে মুক্তি পেয়ে একই মহিলাকে ফের ধর্ষণ! ৩৫র যুবকের শিকার ৭০ বছর বয়সী, চাঞ্চল্য গুজরাটে)
( Man Rapes Same Victim Again: জামিনে মুক্তি পেয়ে একই মহিলাকে ফের ধর্ষণ! ৩৫র যুবকের শিকার ৭০ বছর বয়সী, চাঞ্চল্য গুজরাটে)
( Punjab Serial Killer: খুনের পর মৃতের পিঠে লেখা ‘ধোকেবাজ’! ১৮ মাসে ১১ পুরুষকে খুন পঞ্জাবের সিরিয়াল কিলারের)
আসন্ন সোমবতী অমাবস্যা বৃদ্ধি যোগ ও মূলা নক্ষত্রে থাকবে। এই দিনে, বৃদ্ধি যোগ এবং মূল নক্ষত্রের একটি শুভ সংমিশ্রণ রয়েছে, যা এটিকে আরও পবিত্র এবং ফলদায়ক করে তোলে। হিন্দু ধর্মে অমাবস্যার দিনটির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। বিশেষ করে সোম অর্থাৎ সোমবারে পড়লে এর গুরুত্ব আরও বেড়ে যায়। এটি সুখ, সমৃদ্ধি এবং শান্তির প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হয়। এই সোমবতী অমাবস্যায় বৃদ্ধি যোগ গঠিত হচ্ছে, যা শুভ কাজ এবং আধ্যাত্মিক অনুশীলনের জন্য অনুকূল। মূল নক্ষত্র এই দিনটিকে আরও পবিত্র করে তুলছে। এই মিলনকালে করা ধর্মীয় কর্মকাণ্ড ও উপাসনা অত্যন্ত ফলদায়ক। এই যোগ ধন, সমৃদ্ধি এবং পারিবারিক কল্যাণের জন্য শ্রেষ্ঠ বলে বিবেচিত হয়।