
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
আচমকা লেহ সফরে গিয়ে সবাইকে চমকে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর সেই সফর অবশ্য একেবারেই ভালোভাবে নিল না চিন। বরং জানাল, মোদীর সফরের ফলে সীমান্তের পরিস্থিতি জটিল হতে পারে।
চিনের বিদেশ মন্ত্রকের দৈনন্দিন সাংবাদিক বৈঠকে স্বভাবতই মোদীর লেহ সফরের প্রসঙ্গ ওঠে। সেই প্রশ্নের জবাবে চিনা বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বলেন, ‘সামরিক এবং কূটনৈতিক স্তরে (সীমান্তে) উত্তাপ কমানোর আলোচনা এবং রফাসূত্রের প্রক্রিয়ায় আছে ভারত এবং চিন। কোনও পক্ষের (পড়ুন মোদী) কোনও পদক্ষেপে না জড়ানো উচিত, যা এই মুহূর্তে পরিস্থিতি জটিল করতে পারে।’
বেজিংয়ের প্রতিক্রিয়ায় স্পষ্ট, মোদী যে আচমকা যে লেহ চলে যাবেন, তা একেবারেই আঁচ করতে পারেনি কমিউনিস্ট দেশের সরকার। আগে থেকে কোনও ইঙ্গিতও পায়নি তারা। তবে মোদীর লেহ সফরের খবর নয়াদিল্লির অন্দরেও বেশি কেউ জানতেন না। কার্যত কেন্দ্রের কয়েকজন শীর্ষ কর্তা শুধুমাত্র মোদীর লেহ সফরের বিষয়ে জানতেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল এবং চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ (সিডিএস) জেনারেল বিপিন রাওয়াতের সঙ্গে বৈঠকে মোদীর সফর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সেইমতো শুক্রবার সাতসকালে লেহ পৌঁছান।
সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, লাদাখ এলাকায় গিয়ে চিনকে স্পষ্ট বার্তা দিলেন মোদী। বুঝিয়ে দিলেন, ভারতের ভূখণ্ডের এক ইঞ্চিও ছাড়া হবে না। মোদীর এই সফরে আশ্বস্ত হবে স্থানীয় প্রশাসনও। পাশাপাশি, মোদীর সফরে তিন বাহিনীর মনোবলও অনেক বৃদ্ধি পাবে। যা সীমান্তে চিনা আগ্রাসন রুখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে ধারণা সংশ্লিষ্ট মহলের।
শুধু তাই নয়, ‘দোলনা নীতি’ ছেড়ে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে মোদী স্পষ্ট বার্তা দিলেন, নিজের আগ্রাসী ওয়েস্টার্ন থিয়েটার কমান্ডার ঝাও জঙ্গকিকে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় পূর্বাবস্থা ফিরিয়ে আনার কথা বোঝান বা চিনা সেনার আগ্রাসনের ভুগতে হবে।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports