গ্রীষ্মকালে, ঠান্ডা থাকলে সবকিছুই সুস্বাদু লাগে। সেটা খাবারের জিনিস হোক বা সাধারণ পানীয় জল। যখন গলা শুকিয়ে যায়, তখন আমাদের মনে প্রথমেই যে চিন্তাটি আসে তা হল ঠান্ডা জল। গ্রীষ্মকালে তৃষ্ণা বেশি লাগে। আচ্ছা, গ্রীষ্মে জলও ফুটে ওঠে। যদি ঘরে রেফ্রিজারেটর না থাকে, তাহলে মনে হবে যেন গ্যাসে গরম করে জল পান করছেন। এমন পরিস্থিতিতে, তৃষ্ণাও মেটে না, ঠান্ডা লাগা তো দূরের কথা। আজ আমরা এই ধরনের পরিস্থিতি মোকাবেলা করার কিছু আশ্চর্যজনক টিপস নিয়ে এসেছি। যদি আপনার বাড়িতে রেফ্রিজারেটর না থাকে, তাহলে আপনি এই পুরনো কৌশলগুলি অবলম্বন করে জল ঠান্ডা রাখতে পারেন। তাহলে আসুন জেনে নিই এমনই কিছু মজার টিপস সম্পর্কে।
একটি পাত্র ব্যবহার করুন
রেফ্রিজারেটর ছাড়াই জল ঠান্ডা রাখার সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত পদ্ধতি হল মাটির পাত্রে সংরক্ষণ করা। প্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত এই কৌশলটি আজও ব্যাপকভাবে অনুসরণ করা হয়। এর জন্য, পাত্রটি কেবল ছায়াযুক্ত জায়গায় রাখুন এবং জল দিয়ে ভরে দিন। আপনি চাইলে ভেজা পাটের বস্তা বা কাপড় দিয়ে পাত্রটি ঢেকে দিতে পারেন, এতে জল আরও ঠান্ডা থাকবে।
একটি উত্তাপযুক্ত বোতল বা জগ ব্যবহার করুন
প্লাস্টিকের বোতল বা বালতিতে জল রাখলে তা দ্রুত উত্তপ্ত হয়। অতএব, গ্রীষ্মের জন্য আপনি একটি উত্তাপযুক্ত বোতল বা একটি বড় জগ কিনতে পারেন। ঠান্ডা জল দিয়ে ভরে রাখলে, এটি দীর্ঘ সময় ধরে ঠান্ডা থাকবে। আপনি চাইলে কিছু বরফ যোগ করে জল ঠান্ডা করতে পারেন। এইভাবে আপনি রেফ্রিজারেটর ছাড়াই একেবারে ঠান্ডা জল উপভোগ করতে পারবেন।
ভেজা তোয়ালে দিয়ে জল ঠান্ডা থাকবে
রেফ্রিজারেটর ছাড়াই জল ঠান্ডা রাখার জন্য আপনি এই পুরানো দিনের কৌশলটিও চেষ্টা করে দেখতে পারেন। এর জন্য, কেবল একটি ঘন তোয়ালে ভিজিয়ে ভালো করে চেপে নিন। এবার এটি আপনার জলের বালতি বা বোতলের চারপাশে শক্ত করে জড়িয়ে দিন। এটি কেবল আপনার জলকেই ঠান্ডা করবে না, বরং গরম বাতাসের কারণে এটি গরমও হবে না।
তামার পাত্রে জল সংরক্ষণ করুন
প্রাচীনকালে তামার পাত্রের ব্যাপক ব্যবহার ছিল। তামার পাত্রগুলি জল সংরক্ষণের জন্য বিশেষভাবে ভালো বলে মনে করা হয়। আসলে, এতে জল রাখলে এর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে এবং জল ঠান্ডা থাকে। এর পাশাপাশি, তামার পাত্রে রাখা জল পান করার অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।