ডায়াবিটিসে আক্রান্ত হওয়ার পর, সঠিক জীবনধারার ভূমিকা বেড়ে যায়। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে, সঠিক খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি ব্যায়ামও প্রয়োজন। রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গেলে ডাক্তাররা প্রায়শই মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেন। কিন্তু যখন রক্তে শর্করার মাত্রা বেশি থাকে, তখন মিষ্টির প্রতি আকাঙ্ক্ষা বেড়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে, বাড়িতে একটি টবে এই ৩টি গাছ লাগান। এগুলো আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে এবং মিষ্টির আকাঙ্ক্ষা দূর করতে সাহায্য করবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, এই গাছগুলি আপনার ঘরে বসেই অনলাইনে অর্ডার করা যেতে পারে। তবে, এগুলো স্থানীয় নার্সারিতেও পাওয়া যাবে।

স্টেভিয়া উদ্ভিদ
স্টেভিয়া উদ্ভিদ তার মিষ্টি স্বাদের জন্য পরিচিত। এটি এক ধরণের মিষ্টি তুলসী। চা বা কফিতে এটি যোগ করে, প্রাকৃতিক মিষ্টতা বৃদ্ধি করা যেতে পারে। এটি ডায়াবিটিস রোগীদের জন্য প্রাকৃতিক মিষ্টি হিসেবে কাজ করে এবং ইনসুলিনের মাত্রা বাড়ায় না। এই গাছটি সহজেই বাড়িতে জন্মানো যায়। তাই যদি কারো ডায়াবিটিস থাকে, তাহলে তার অবশ্যই বাড়িতে স্টেভিয়া গাছ লাগানো উচিত। এটি আপনার জন্য প্রাকৃতিক মিষ্টি হিসেবে কাজ করবে।

ইনসুলিন উদ্ভিদ
কস্টাস ইগনাস নামে একটি উদ্ভিদ যা ইনসুলিন উদ্ভিদ নামেও পরিচিত। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে এটি শরীরে ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। প্রতিদিন খালি পেটে ইনসুলিন গাছের দুটি পাতা চিবিয়ে খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। এই গাছটি অবশ্যই ঘরে লাগানো উচিত। একটু যত্ন নিলেই এই গাছটি বেড়ে ওঠে এবং প্রাকৃতিকভাবে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

জিপ্ট ভ্যারিকোজ শিরা
যাদের শরীরে ইনসুলিন উৎপাদন কমে যায়। গুরমার ইনসুলিন হরমোনের উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। গুডমার হল এক ধরণের লতা যা টবে জন্মানো যায়। গুডমার পাতা চিবিয়ে খেলে এক ঘন্টার জন্য চিনির প্রতি আকাঙ্ক্ষা থাকে না। এর স্বাদ চিনির মতো নয়। খালি পেটে এই পাতা চিবিয়ে খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
তাই যদি ঘরে ডায়াবিটিসের সমস্যা থাকে তাহলে ঘরে এই তিনটি গাছ লাগান। এটি আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।