১০ জুলাই প্রিমিয়ার হয় জেলার-এর। রজনীকান্তের ছবি নিয়ে মাতামাতি এমন পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছয় যে চেন্নাই, বেঙ্গালুরুর বেশ কিছু অফিসও ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়। তবে শুনলে অবাক হবে, রজনীকান্ত নিজে কিন্তু ছবির হলে আসার একদিন আগে অর্থাৎ ৯ অগস্ট বাক্স-প্যাটরা গুছিয়ে চলে যান হিমালয়ে। এক সপ্তাহের লম্বা আধ্যাত্মিক ভ্রমণের উদ্দেশে। ঋষিকেশ, দ্বরকা, বদ্রিনাথ ওবং বাবাজি কেভ ঘুরে দেখা রয়েছে তাঁর ট্যুর প্ল্যানে।
আপাতত মনে করা হচ্ছে, দক্ষিণের এই সুপারস্টার প্রথমে স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতী আশ্রমে গিয়ে গুরুদের আশীর্বাদ নেন। সেখানে আধ্যাত্মিক বক্তৃতা শোনার পর রজনী নিজেও ভাষণ দেনষ যার ভিডিয়ো ভাইরাল সোশ্যালে।
সেখান থেকে সোজা চলে যান বদ্রিবনাথ। পুজো দেন বাবা বিশ্বনাথকে। শুধু তাই ন., প্রায় দুই ঘণ্টার বেশি পথ হেঁটে মহাবতার বাবাজি গুহায় পৌঁছা়ন, যেখানে তিনি ধ্যানে মগ্ন হন।
আরও পড়ুন: ভারতের জাতীয় পতাকার অপমান! তেরঙ্গা ছুড়ে ফেলায় FIR ইউক্রেনের গায়িকার বিরুদ্ধে
রজনী এই সময় একটি যুবকের সঙ্গেও দেখা করে, যে চেন্নাই থেকে থেকে প্রায় ৫৫ দিন হেঁটে আসেন উত্তরাখণ্ডে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে। সেই ছেলেটিকে আর্থিক সাহায্যও করেন তিনি। সঙ্গে ঠান্ডার মধ্যে গাছের নীচে ঘুমনো ছেলেটিকে নিয়ে যান এক সন্যাসীর গুহায়, নিরাপদ আশ্রয়ে। আরও পড়ুন: ‘৫২ বছরেও নায়িকা….’, বয়স নিয়ে প্রশ্ন শুনে রাগলেন ঋতুপর্ণা!পালটা হুমকি টলি কুইনের