Loading...
বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Mithun Chakraborty: মিঠুন আ-নারী, মিঠুন প্রেমিক, মিঠুন কৃতজ্ঞ! সেই মিঠুনের জন্যই এক নায়িকা সই করতেন শ্রী চক্রবর্তী নামে
পরবর্তী খবর

Mithun Chakraborty: মিঠুন আ-নারী, মিঠুন প্রেমিক, মিঠুন কৃতজ্ঞ! সেই মিঠুনের জন্যই এক নায়িকা সই করতেন শ্রী চক্রবর্তী নামে

Mithun Chakraborty: দাদাসাহেব ফালকে সম্মান পেলেন মিঠুন চক্রবর্তী। অভিনেতা শিল্পী হিসাবে তাঁর গুরুত্ব কোথায়, তা আগের পর্বে প্রকাশিত হয়েছে। এবার একটু অন্য কথা। প্রেমিক মিঠুন, বর মিঠুন। কেমন সেই মানুষটা? দীর্ঘদিন তাঁকে কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতার কথা লিখছেন অনিরুদ্ধ ধর। আজ দ্বিতীয় পর্ব

প্রেমিক মিঠুন চক্রবর্তীকে চেনার চেষ্টা

অনিরুদ্ধ ধর

আগের পর্বের মিঠুন চক্রবর্তীর সঙ্গে আমার আলাপের কথা লিখেছিলাম। কীভাবে আলাপ, কীভাবে এক ঝটকায় ‘আপনি’ থেকে ‘তুই’-এ চলে আসা, কীভাবে অল্প অল্প করে ব্যক্তিগত কথা জানতে পারা— তার কিছুটা আভাস দিয়ে আগের লেখায়। এবার মিঠুনের একটা অন্য দিক নিয়ে লেখার ইচ্ছা হল। 

আগের পর্বে লিখেছিলাম, কীভাবে মিঠুনের সঙ্গে আলাপের প্রথম দিনই ওঁর সঙ্গে গাড়িতে সওয়ার হয়ে এক শ্যুটিং স্পট থেকে অন্য শ্যুটিং স্পটে যাত্রা করতে হল। আর সেই ঘটনা বলতে গিয়ে এটাও বলেছিলাম, মিঠুন জানিয়েছিলেন রেখার সঙ্গে ওঁর কথাবার্তা বলার মতো সম্পর্ক নয়। যদিও ছবিতে ওঁরাই নায়ক-নায়িকা। তবু কথা নেই। না থাকার কারণ, অন্য এক নারী। 

এই গল্পটায় ঢোকার আগে, আরও পুরনো একটা ঘটনার প্রসঙ্গ তোলা যাক। মিঠুনের থেকেই জেনেছি, মমতা শঙ্করের সঙ্গে ওঁর সম্পর্কের কথা। মমতার একটা সাক্ষাৎকারের দৌলতে অনেকেই জানেন, এক সময়ে বিয়ে ঠিক হয়েছিল তাঁদের। পরে কোনও কারণে সেই বিয়ে ভেঙে যায়। কিন্তু যা ভাঙে না, তা হল পারস্পরিক সম্মান। 

বহু বছর পরেও মুম্বইয়ে বসে মিঠুনের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে পুরনো সম্পর্কের প্রসঙ্গ উঠলে, বার বার শুনেছি মমতা শঙ্করের প্রতি ওঁর ভরসামাখা বন্ধুত্বের কথা। তাহলে সে বিয়ে হল না কেন? আমার ব্যাখ্যা বলে, যে সময়ে এই সম্পর্ক দানা বেঁধেছিল, সেই সময়ে মিঠুন সারা ভারতের পরিচিত নাম নন। মমতা তখন মিঠুনের চেয়ে বেশি পরিচিত এক শিল্পী। ডাকসাইটে সুন্দরী। চেহারা, সৌষ্ঠবে মিঠুন কম যেতেন না। সব মিলিয়ে সেই প্রেমের অনেকটা জুড়েই ছিল অপরিপক্ক দুই মনের পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ। ‘ভালোলাগা’-টা ক্রমে বিয়ের কথাবার্তার দিকে এগিয়ে যায় ঠিকই, কিন্তু বেশ জাঁকিয়ে বসা ‘ভালোবাসা’ হয়ে ওঠার আগেই মিঠুন কলকাতা ছাড়েন। আর কে না জানে, ভালোবাসার পথে বড় বাধা ভূগোল!

তাহলে কি ভৌগোলিক দূরত্বের কারণেই ভেঙে যায় মিঠুন আর মমতার সম্পর্ক? অনেকে এ জন্য দায়ী করেন এক নামজাদা নায়িকাকে। ব্যক্তিগত পরিসরে মিঠুনকে এই প্রসঙ্গে জিজ্ঞাসা করার সুযোগ পেয়েছি। কিন্তু কখনও সেই ‘নায়িকা’র নাম উঠে আসেনি। বরং এসেছে অন্য একজনের নাম। 

রঞ্জিতা। রঞ্জিতা কৌর। মিঠুনের সঙ্গে পর পর বেশ কিছু ছবিতে কাজ করেছেন তিনি। ‘সুরক্ষা’, ‘তারানা’, ‘হামসে বড়কর কৌন’, ‘আজত সে মজবুর’, ‘বাজি’, ‘গুনাহোঁ কা দেবতা’— এগুলোর নাম তো এখনই মনে পড়ছে। আরও আছে হয়তো। মিঠুনের সঙ্গে কি রঞ্জিতার প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল? এর উত্তর আমার জানা নেই। কিন্তু এর উত্তর খুঁজতে গিয়ে পরিচিত হয়েছি অন্য এক মিঠুনের সঙ্গে। 

‘রঞ্জিতা না থাকলে মিঠুন কোনও দিন মিঠুন হতে পারত না রে!’ নব্বইয়ে দশকে বান্দ্রার বাড়িতে বসে যখন মিঠুন চক্রবর্তী এই কথা কলকাতার এক সাংবাদিককে বলছেন, তখন তিনি ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় নায়ক। সে দিন মিঠুনের চোখে যে কৃতজ্ঞতা বোধ দেখেছিলাম, তা এমন কোনও মানুষের চোখেই থাকতে পারে, যিনি অন্তর থেকে সম্পর্কের বিষয়ে সৎ। 

- ‘ও একটা কথা, যেখানে শ্যুটিংয়ে যাচ্ছি, ওখানে আমার নায়িকা রেখা।’ 

- ‘ও মা, তাই নাকি!’ 

- ‘হ্যাঁ, ওঁর সঙ্গে কিন্তু আমার টকিং টার্ম নেই।’ 

- ‘সে কী! কেন?’

-  ‘আমার সঙ্গে শ্রী’র একটা সম্পর্ক ছিল জানেন তো?’

- ‘হ্যাঁ, সেটা তো শুনেছি।’

আগের পর্ব থেকে উপরের লেখাগুলি ফিরিয়ে আনলাম। তাহলে গল্পটার ভিতরে পৌঁছে যাওয়া সহজ হবে। রঞ্জিতার কারণে মমতা শঙ্করের সঙ্গে মিঠুনের সম্পর্ক ভেঙেছিল, নাকি তা ছিল ভৌগোলিক দূরত্বের জন্য— সেই আলোচনা অন্য কোনও সাংবাদিককে দেওয়া মিঠুনের অন্য কোনও সাক্ষাৎকার বা ওঁর অটোবায়োগ্রাফির জন্য তোলা থাক। আপাতত দ্রুত গতিতে ঢুকে পড়া যাক মিঠুনের জীবনের সেই রোম্যান্টিক অধ্যায়ে, যেখানে কোনও এক মহিলার সঙ্গে সম্পর্কের কারণে তাঁর সঙ্গে কথা বলা বন্ধ করেছিলেন রেখা। 

(আরও পড়ুন: ভদ্র-শিক্ষিত শ্রেণির প্রতিনিধি নন, লুম্পেন ক্লাসকে স্বপ্ন দেখাতে পেরেছিলেন বলেই স্টার হন মিঠুন)

প্রথম বার মিঠুনের সাক্ষাৎকার নিতে যখন মুম্বই গেলাম, তখন ওঁকে বাঙালি পোশাক পরিয়ে ছবি তোলার কাণ্ডটার কথা বলেছিলাম। মাড আইল্যান্ডে ওঁর ফার্ম হাউসে সেটি হয়। সেই ফার্ম হাউসেই তখন ছবি-টবি তোলার কাজ শেষ হয়েছে। সোফায় বসে মিঠুন। পাশে আমি। মুখোমুখি রঞ্জনদা (বন্দ্যোপাধ্যায়)। 

প্রসঙ্গটা তুলেই ফেললাম। 

– তোর সঙ্গে রেখা কথা বলেন না কেন?

– শ্রী’র কারণে। 

– ঘটনাটা কী ঘটেছিল?

– দেখ, শ্রী’র সঙ্গে আমার সম্পর্কের কথাটা তো অনেকেরই জানা। লুকনোর কিছুই নেই। এই মাড আইল্যান্ডের ফার্ম হাউসেই ও কত বার এসেছে, তারও হিসাব নেই। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সম্পর্কটা টিকল না। 

মিঠুন বলতে থাকেন, ‘তোরা জানিস কি না আমি জানি না, এক সময়ে ও (সেই নায়িকা) কোনও ছবির জন্য চুক্তি সই করলে শ্রী চক্রবর্তী নামে করত। মনে মনে আমরা বিবাহিতই ছিলাম। কিন্তু সেই সম্পর্কটা এগোয়নি।’

মনে রাখতে হবে, এটা ১৯৮৮-৮৯ সাল। ওই সময়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের অনেকগুলিতেই এই ঘটনার কথা প্রকাশিত হয়েছিল। যদিও খুব পরিষ্কার করে তার ব্যাখ্যা দেওয়া হত না। কীভাবে প্রেম, কেন প্রেম— সব কিছু নিয়ে ফিসফিসানি ছিল পুরো মাত্রায়। এর আগে ১৯৭৯ সালে মিঠুনের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল হেলেনা লিউকের। সেই বিয়ে মাস চারেকের বেশি টেকেনি। মিঠুনের নাকি হেলেনার পূর্বতন প্রেমিক জাভেদ খানকে নিয়ে সন্দেহ ছিল। মজার কথা, বিয়ে ভাঙার পরেই হেলেনা নাকি সোজা ফিরেও গিয়েছিলেন জাভেদের কাছে। আর এই সময়েই মিঠুনের জীবনে আসেন যোগিতা বালি। ওই বছরই, মানে ১৯৭৯ সালেই বিয়ে হয় তাঁদের। কারও কারও মত, আসলে মিঠুন তলে তলে আগে থেকেই যোগিতার সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন। সেই কারণেই হেলেনা তাঁকে ছেড়ে যান। এর কোনটা আগে, কোনটা পরে— তার হিসাব অবশ্য এখন দেওয়া মুশকিল। 

যাই হোক, কিন্তু ১৯৭৯ সালে যোগিতা এবং মিঠুনের বিয়ে হয়ে যাওয়ার পরে শ্রী এলেন কোথা থেকে? বড় প্রশ্ন। মিঠুন কি তাহলে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছিলেন? অন্য কিছু হওয়ার সম্ভাবনা কমই। কী হল তার পরে? সেই সময়কার পত্রপত্রিকার গসিপ কলামগুলিকে সত্যি বলে ধরলে বলতে হয়, মিঠুন তখন যোগিতাকে ছাড়তে পারেননি। সেই প্রেমিকাকে নাকি কথা দিয়েছিলেন বিয়ে ভেঙে বেরিয়ে আসবেন, কিন্তু আসেননি। কেন আসেননি? প্রেম, স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা, ভরসা? নাকি আরও কিছু?

‘বলব। তবে লিখতে পারবি না সেটা।’ প্রায় তিন যুগ আগে করা মিঠুনের অনুরোধ। লেখার নিয়ম আজও নেই। 

– সে তো বুঝলাম, কিন্তু রেখার ব্যাপারটা কী?

– শ্রী এই বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেল। বেরিয়ে সোজা রেখার বাড়ি। 

– কেন?

– কেন আবার! রেখা তো ওর গডমাদার। সোজা রেখার বাড়ি। 

– তার পরে?

– তার পরে আর কী? রেখা নিশ্চয়ই ওকে বোঝালেন। 

– কী বোঝালেন?

– কী আবার বোঝাবেন! পুরুষরা ভালোবাসতে জানে না। সব পুরুষই আসলে এক। সবাই ওই লম্বা লোকটার মতো... এই সবই বোঝাবেন।

হাসিতে ফেটে পড়েন মিঠুন। ঘরে আমরা হাসতে থাকি। আমি একটু বেশি। রঞ্জনদা একটু কম। মাস্টারমশাই তো। কিন্তু এই হাসির আড়ালে একটা নাম চাপা পড়ে যায়। মিঠুন-শ্রী-রেখাকে যে গল্পের মুখ্য চরিত্র বলে মনে হয়, আসলে তাঁরা কেউ নন— সেই গল্পের কেন্দ্রে থাকেন অন্য একজন। যোগিতা। 

আচ্ছা, এই যে প্রেমিক মিঠুন, নারীদের মধ্যে জনপ্রিয় মিঠুন, হয়তো বা বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে (মনে মনে যা হয়তো আর একটি বিয়েই) জড়িয়ে পড়া মিঠুনকে কীভাবে গ্রহণ করেছেন যোগিতা? ভালোবাসতে পেরেছেন তাঁকে? গসিপ পত্রিকার কলামে এসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায় না। যেখানে এসব চুটকি শেষ হয়, সেখানে আমরা ঝাঁপ দিই মানব মনের অতল গভীরে। কার মন? মিঠুনের মন? যোগিতার মন?

‘আমার সব ওর জন্যই।’ বেশ কয়েক বছর বাদে আবার সেই মিঠুন। কৃতজ্ঞ মিঠুন। মুম্বইয়ে রঞ্জিতা কৌর প্রসঙ্গে কথা উঠতে যে কৃতজ্ঞতা বোধ ওঁর চোখে দেখেছিলাম, তার চেয়ে কয়েক হাজার গুণ বেশি কৃতজ্ঞতা অবশ্য এবার। কথা হচ্ছিল কলকাতার এক হোটেলে বসে। এই শহরে এলে মিঠুন ওই হোটেলেই উঠতেন। এর কিছু দিন আগে এক কাণ্ড ঘটিয়ে ফেলেছেন তিনি। এক কন্যা দত্তক নিয়েছেন। ব্যস আবার গসিপওয়ালাদের গুনগুনানি শুরু হয়েছে।

(আরও পড়ুন: ‘সেট থেকে বেরিয়ে যাও…’, জাতীয় পুরস্কার জিতেও শুনতে হয়েছিল মিঠুনকে, কী করেছিলেন?)

‘এ নির্ঘাৎ মিঠুনের ঔরসজাত সন্তান। তাই কায়দা করে ঘুরিয়ে দত্তক নিয়েছে।’ এমন কথা অনেককেই বলতে শুনেছি। কিন্তু সেবার কলকাতার সেই পাঁচ তারা হোটেলে বসে সে কথা বিশ্বাস হয়নি। 

স্পষ্ট বাংলায় মিঠুন ফের বললেন, ‘ওর জন্যই আমার সব।’ যাঁকে নিয়ে বলা, তিনিই ঘরেই বসে আছেন, মিটিমিটি হাসছেন। তিনি যোগিতা বালি। বাংলা বুঝছেন কি না জানি না। 

Latest News

‘দেশ আগে, ক্রিকেট তো তুলনায়..’, এশিয়া কাপে ভারত-পাক ম্যাচ নিয়ে কী বললেন ভাজ্জি? 'আমি নিজে গোশালায়...', গোমাংস খাওয়ার কটাক্ষে বিদ্ধ হতেই মুখ খুললেন রূপালি পাক গুপ্তচরবৃত্তির বিস্ফোরক অভিযোগ! ধৃত DRDOর গেস্ট হাউজ ম্যানেজার 'মারকুটে মহিলা...', অনুরাগীর গায়ে হাত তুলতেই জয়াকে নিয়ে মন্তব্য কঙ্গনার আমেরিকা যেতে পারেন মোদী! বলছে রিপোর্ট, দিল্লির সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে কী বলল US? ‘পাকিস্তান থেকে এক ফোঁটা জলও..’, হুমকি দিতে পিছিয়ে থাকলেন না পাক PM শেহবাজও! বাংলা সিনেমার পাশে এবার হল মালিকরা, ধন্যবাদ জানিয়ে কী লিখলেন দেব? ‘সন্ত্রাস’র বিরুদ্ধে পাক সাফল্যে ইসলামাবাদ-স্তূতি USর! BLAকে কোপ, এল যৌথ বিবৃতি ধনু, মকর, কুম্ভ, মীনের মধ্যে আজ লাকি কারা? ১২ অগস্ট ২০২৫ রাশিফল রইল সিংহ, কন্যা, তুলা, বৃশ্চিকের মধ্যে আজ লাকি কারা? ১৩ অগস্ট ২০২৫ রাশিফল রইল

Latest entertainment News in Bangla

'আমি নিজে গোশালায়...', গোমাংস খাওয়ার কটাক্ষে বিদ্ধ হতেই মুখ খুললেন রূপালি 'মারকুটে মহিলা...', অনুরাগীর গায়ে হাত তুলতেই জয়াকে নিয়ে মন্তব্য কঙ্গনার বাংলা সিনেমার পাশে এবার হল মালিকরা, ধন্যবাদ জানিয়ে কী লিখলেন দেব? প্রয়াত বর্ষীয়ান অভিনেত্রী বাসন্তী চট্টোপাধ্যায়! কী হয়েছিল তাঁর? হাসপাতালে ভর্তি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের মা, উদ্বিগ্ন গোটা পরিবার ‘ধুমকেতু’ মুক্তির আগে ফের বৈঠকের ডাক নন্দনে, হবে দ্বিতীয় দফার আলোচনা ভক্তি কি পারবে দুরত্ব ঘোচাতে? ‘বৃন্দাবন বিলাসিনী’- তে কড়া টক্কর তুলিকা-সুদীপ্তার বিমল রায়ের হাত ধরে শুরু পথচলা , প্রয়াত ‘দেবদাস’ খ্যাত অভিনেত্রী নাজিমা অশরীরী আত্মা নাকি বন্য জন্তু, খুন করল কে? বিদেশের মাটিতে তদন্ত সরলাক্ষের ‘চিনচিনে ব্যথা হয় না…', নাম না করেই রাজের প্রাক্তন শতাব্দীকে খোঁচা দেবশ্রীর!

IPL 2025 News in Bangla

বিতর্কে কোহলির ভিডিয়ো! IPL 2025 জয়ের পরে RCB শোভাযাত্রার দুর্ঘটনায় নতুন মোড় গোপন থাকল না রিপোর্ট, বেঙ্গালুরুতে পদপিষ্ট কাণ্ডে RCB-র ঘাড়েই দোষ চাপাল সরকার টাকা ধার নিয়ে ফেরত দেয়নি… যৌন শোষণের অভিযোগের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন RCB-র তারকা আইপিএল-এর মূল্যায়ন ১৫৮,০০০ কোটি ছাড়াল! সবচেয়ে দামি ফ্র্যাঞ্চাইজি হল… রাজ কুন্দ্রা ব্ল্যাকমেল করছে! আদালতে দাবি রাজস্থান রয়্যালস কর্ণধার গোষ্ঠীর! সামনে নেই T20! তবু কেন টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই ইংল্যান্ডে গেলেন সূর্যকুমার যাদব? আইপিএল ২০২৫-এ সাফল্যের পর ওজন বেড়েছে বৈভব সূর্যবংশীর! কী বললেন রাহুল দ্রাবিড়? আমি Royal Challenge খাই না! RCBকে নিয়ে কর্ণাটকের উপমুখ্যমন্ত্রীর মজাদার মন্তব্য বেঙ্গালুরুতে RCB সমর্থকদের পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনায় মুখ খুললেন রাহুল দ্রাবিড়! বিক্রি হতে পারে আইপিএল ২০২৫ চ্যাম্পিয়ন RCB-র ফ্র্যাঞ্চাইজি: রিপোর্ট

Copyright © 2025 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.
প্রচ্ছদ ছবিঘর দেখতেই হবে ২২ গজ