
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
রবীন্দ্র সরোবরকে বলা হয় দক্ষিণ কলকাতার ফুসফুস। আর সেখানে উঠেছে আবর্জনা জমার অভিযোগ। যদিও ন্যাশানাল গ্রিন ট্রাইব্যুনাল নির্দেশ দিয়েছিল, রবীন্দ্র সরোবরকে পরিষ্কার–পরিচ্ছন্ন করে রাখতে হবে। এখানে আবর্জনা জমতে দেওয়া যাবে না। কিন্তু তারপরও এই অভিযোগ ওঠায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। ২০১৮ সালের দেওয়া আদালতের নির্দেশ ২০২১ সালেই ফিকে হয়ে যাওয়ায় রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে চিঠি দিলেন পরিবেশবিদরা।
ঠিক কী অভিযোগ উঠেছে? পরিবেশবিদদের অভিযোগ অনুযায়ী, এখানে মানা হচ্ছে না আদালতের নির্দেশ। উলটে রবীন্দ্র সরোবরেই ভ্যাট হয়ে রয়েছে। ফেলা হচ্ছে বিস্তর আবর্জনাও। আবার সেই আবর্জনায় আগুনও জ্বালানো হচ্ছে। যত্রতত্র ময়লা পড়ে রয়েছে। ধূলো উড়ছে। এই সমস্ত অভিযোগ লিখে চিঠি দেওয়া হয়েছে রাজ্যের মন্ত্রীকে। এমনকী চিঠি দেওয়া হয়েছে কেএমডিএ’র সিইও অন্তরা ভট্টাচার্যকেও।
ঠিক কী অভিযোগ করেছেন পরিবেশকর্মী? পরিবেশকর্মী সুস্মিতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিযোগ, ‘ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইবুনাল নির্দেশ দিয়েছে রবীন্দ্র সরোবরের ভিতরে নোংরা জমানো যাবে না। নোংরা পরিষ্কার করতে হবে। কিন্তু নোংরা নোংরার মতোই পড়ে আছে। নোংরাগুলো একদিকে জমা করে রাখা হচ্ছে। এতেই সমস্যা তৈরি হয়েছে।’
এই বিষয়ে নানা জায়গায় জানিয়ে কোনও কাজ না হওয়ায় চিঠি লেখা হয়েছে মন্ত্রীকে বলে খবর। এমনকী এই বিষয়টি নিয়ে জাতীয় পরিবেশ আদালতে ফের মামলা করতে চলেছেন পরিবেশবিদ সুভাষ দত্ত। পরিবেশবিদ সুভাষ দত্ত বলেন, ‘রবীন্দ্র সরোবরে জঞ্জাল স্তূপাকার হয়ে পড়ে রয়েছে। এখানে জঞ্জালটা ঠিকমতো পরিষ্কার হয় না। আর কেন এত নোংরা হচ্ছে? তা দেখা হচ্ছে না।’
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports