পুরসভার এক আধিকারিক জানিয়েছেন, নিউ আলিপুর, গড়িয়াহাট রোড, যোধপুর পার্ক, ঢাকুরিয়া, যাদবপুর, গল্ফ গ্রিনে বৃক্ষরোপণ অভিযান সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। সিআইটি রোড(মৌলালী) ও বিধান সরণিসহ অন্যান্য এলাকায় মাঝারি এবং লম্বা ঝোপঝাড় এবং বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপণ করা হচ্ছে।
বৃক্ষরোপণ অভিযান চালাচ্ছে কলকাতা পুরসভা। প্রতীকী ছবি
সম্প্রতি বহু সমীক্ষার রিপোর্টে কলকাতায় বায়ু দূষণ নিয়ে উদ্বেগজনক ছবি ধরা পড়েছে। তাই শহরের দূষণ নিয়ন্ত্রণে বৃক্ষরোপণ অভিযান শুরু করেছে কলকাতা পুরসভা। গত বছর বর্ষার আগে এই অভিযান শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই কয়েক হাজার চারা গাছ রোপন করেছে কলকাতা পুরসভা। আগামী ৬ মাসের মধ্যে ১ লক্ষেরও বেশি চারাগাছ রোপণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কলকাতা পুরসভা।
শহরে যানবাহন যেমন বাড়ছে তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দূষণও বাড়ছে। যে সমস্ত এলাকায় দূষণ বেশি সেগুলিকে চিহ্নিত করে সেখানে বৃক্ষরোপণের উদ্যোগ নিয়েছে কলকাতা পুরসভা। ইতিমধ্যেই এবিষয়ে পুরসভার পার্ক বিভাগ চুক্তি করেছে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সঙ্গে।
পুরসভার এক আধিকারিক জানিয়েছেন, নিউ আলিপুর, গড়িয়াহাট রোড, যোধপুর পার্ক, ঢাকুরিয়া, যাদবপুর, গল্ফ গ্রিনে বৃক্ষরোপণ অভিযান সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। সিআইটি রোড(মৌলালী) ও বিধান সরণিসহ অন্যান্য এলাকায় মাঝারি এবং লম্বা ঝোপঝাড় এবং বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপণ করা হচ্ছে। তার মধ্যে রয়েছে রেঙ্গন, ক্রোটন, টগর, কামিনী, দুরন্ত প্লুমেরি এবং ড্রেসিনা। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ফল গাছও রোপণ করা হচ্ছে। যার মধ্যে রয়েছে পেয়ারা, লিচু, নারিকেল, আম, জামরুলের মতো ফলের চারাগাছ। পুরসভার এক আধিকারিক জানিয়েছেন, বায়ু দূষণ রুখতে এই গাছগুলির ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই গাছগুলি এক বছর পরে নির্দিষ্ট উচ্চতায় পৌঁছে গেলে ফল দেবে।