২০২৩–২৪ আর্থিক বছরে এই খাত থেকে প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা আয়ের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে রাজ্যের। তবে সেই লক্ষ্যমাত্রা ছাপিয়ে এবছরের শেষে আবগারি থেকে রাজ্যের প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা আয় হওয়ার সম্ভাবনা দেখছেন আধিকারিকরা।
৭ মাসেই লক্ষ্য পূরণ। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
করোনা পর্বের পর থেকেই উৎসবের মরশুমগুলিতে আবগারি দফতরের আয় বেড়েছে রাজ্য সরকারের। চলতি অর্থবর্ষের প্রথম সাত মাসেই আয়ের লক্ষ্যপূরণ করতে সফল হয়েছে রাজ্যের আবগারি দফতর। আবগারি দফতরের হিসাব অনুযায়ী, গত সাত মাসে আবগারি দফতরের আয় হয়েছে ১০ হাজার কোটি টাকার বেশি। চলতি অর্থবর্ষে আবগারি দফতরের আয় এখনও পর্যন্ত ২০ শতাংশ বেড়েছে। এই অবস্থায় এ বছরের শেষে রাজ্যের আবগারি থেকে আয় ২০ হাজার টাকা ছাপিয়ে যেতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে। যা নজিরবিহীন বলেই মনে করছেন আবগারি দফতরের আধিকারিকরা
২০২৩–২৪ অর্থবর্ষে এই খাত থেকে প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা আয়ের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে রাজ্যের। তবে সেই লক্ষ্যমাত্রা ছাপিয়ে এবছরের শেষে আবগারি থেকে রাজ্যের প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা আয় হওয়ার সম্ভাবনা দেখছেন আধিকারিকরা। এদিকে, প্রত্যেক বছরই দুর্গাপুজোর সময় ব্যাপক পরিমাণে মদ বিক্রি হয়। আর তা করে দেদার লাভ উঠে আসে রাজ্যের কোষাগারে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি। সেটা বোঝা যাচ্ছে আবগারি দফতরের দেওয়া পরিসংখ্যানে।
আবগারি দফতর সূত্রে খবর, এবার দুর্গাপুজোর পাঁচদিনে প্রায় ৬০০ কোটি টাকা আয় হয়েছে মদ বিক্রি করে। এখন বাকি আছে কালীপুজো। তখনও মদেন ফোয়ারা উঠবে বলে আশাবাদী আরগারি দফতর। তার উপর এখন একটা ঠাণ্ডা ভাব বিরাজ করছে বঙ্গে। তাই সুরাপ্রেমীরা মদ ঢালছেন কণ্ঠে। সেটাই বাড়াচ্ছে আয়।