আজ, বুধবার সকালে তাঁকে নিজের ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান পরিবারের সদস্যরা। এই ঘটনা দেখে আঁতকে ওঠেন তাঁরা। এই ঘটনা নিয়ে পরিবারের দাবি, পঞ্চায়েত সদস্যের দেহ যখন ঘরের ভিতরে ঝুলছিল তখন খোলা ছিল ঘরের দরজা। এই ঘটনার খবর পেয়ে আসেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সীমা চৌধুরী–সহ তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা।
এখন পঞ্চায়েত নির্বাচন দুয়ারে। আর তা নিয়ে জোরকদমে নেমে পড়েছে শাসক– বিরোধী। এবার এই পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রাক্কালে উত্তরবঙ্গে আলোড়ন পড়ে গেল। কারণ বানারহাটে তৃণমূল কংগ্রেসের পঞ্চায়েত সদস্যদের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে। এই ঘটনা নিয়ে এখন তোলপাড় হযে গিয়েছে গোটা এলাকা। এটা আত্মহত্যা নাকি খুন সেটা বোঝা যাচ্ছে না। ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ।
ঠিক কী ঘটেছে বানারহাটে? স্থানীয় সূত্রে খবর, মৃত তৃণমূল কংগ্রেস পঞ্চায়েত সদস্যের নাম সীমা দাস। তিনি জলপাইগুড়ি সাকোয়াঝোরা ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ১৪/২২১ পার্টের পঞ্চায়েত সদস্য ছিলেন। আজ, বুধবার সকালে তাঁকে নিজের ঘর থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান পরিবারের সদস্যরা। এই ঘটনা দেখে আঁতকে ওঠেন তাঁরা। এই ঘটনা নিয়ে পরিবারের দাবি, পঞ্চায়েত সদস্যের দেহ যখন ঘরের ভিতরে ঝুলছিল তখন খোলা ছিল ঘরের দরজা।