এই ঘটনার পর রক্তাক্ত অবস্থায় লুটিয়ে পড়ে দুষ্কৃতী টোটন। সঙ্গে সঙ্গে তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। দ্রুত সেখানে হাজির হন চন্দননগর কমিশনারেটের কমিশনার অমিত জাভালগি, চুঁচুড়া থানার আইসি–সহ বিশাল পুলিশবাহিনী। গোটা হাসপাতাল চত্বর ঘিরে ফেলেছে পুলিশ।
প্রকাশ্যে চলল গুলি। তার শব্দে কানে আঙুল দিলেন রোগীরা। আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হল হাসপাতাল চত্বরে। আজ, শনিবার একেবারে দিনদুপুরে গুলি চলল হুগলির চুঁচুড়ার ইমামবাড়া হাসপাতালে ইমার্জেন্সি গেটের সামনে। এক দুষ্কৃতীকে মেডিক্যাল পরীক্ষা করাতে নিয়ে আসা হয়েছিল বলে খবর। পুলিশ প্রিজন ভ্যান থেকে ওই দুষ্কৃতীকে নামিয়ে হাসপাতালে ঢুকতেই গুলি চলল। সরাসরি তা গিয়ে লাগল ওই দুষ্কৃতীর পেটে। এই ঘটনায় আতঙ্কে হাসপাতালের রোগী থেকে চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীরা দৌড়াদৌড়ি শুরু করেন।
ঠিক কী ঘটেছে চুঁচুড়ায়? স্থানীয় সূত্রে খবর, কারা গুলি চালাল সেটা এখনও স্পষ্ট নয়। এই ঘটনার পর মোতায়েন হয়েছে বিশাল পুলিশবাহিনী। এখানে এক দুষ্কৃতীকে পুলিশ চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসে। তখনই গুলি চলে। পুলিশ থাকতেই গুলি চলায় নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। গোটা ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে অভিযুক্তদের খোঁজ শুরু করা হচ্ছে।