
Baji
৳7,777 IPL 2025 Sports Bonus
সদ্য তৈরি হওয়া হামরো পার্টি পাহাড়ে তুষারঝড় তুলেছিল পুরসভা জয় করে। আর তার পর থেকেই বহু নেতা–কর্মী যোগাযোগ করছেন এই দলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে। রবিবার তেমন নজিরই দেখা গেল। গোর্খা জনমুক্তি মোর্চা এবং বিজেপির কয়েকজন যোগ দিয়েছেন অজয় এডওয়ার্ডের হামরো পার্টিতে। আর তাতেই দুই পার্টি সিঁদুরে মেঘ দেখতে শুরু করেছে। কড়া সমালোচনা করেছেন মোর্চা প্রধান বিমল গুরুং।
হামরো পার্টির উত্থান ঘটেছে পুরসভা নির্বাচন থেকেই। পাহাড়ের ৩২টি ওয়ার্ডের মধ্যে ১৮টিতে জয় পেয়েছে তারা। আর রবিবার হামরো পার্টিতে যোগ দিলেন মোর্চার সঞ্জয় থুলুং ও বলম তামাং। অভিষেক শর্মা নামে এক বিজেপি নেতাও যোগ দিয়েছেন। এমনকী মোর্চার ২০ জন কর্মী যোগ দিয়েছেন হামরো পার্টিতে। বিনয় ঘনিষ্ঠ সঞ্জয় জিটিএ’র সদস্য ছিলেন। আর বলম শ্রমিক সংগঠনে ছিলেন।
হামরো পার্টি অবশ্য বলছে, এটা তো সবে শুরু। আরও অনেক কিছু দেখার বাকি আছে। এই পরিস্থিতিতে মোর্চার মুখপাত্র বিনিতা রোকা এবং যুব সভাপতি প্রকাশ গুরুং ইস্তফা দিয়েছেন। সুতরাং ধরে নেওয়া হচ্ছে তাঁদের গন্তব্যও হবে হামরো পার্টিতে। এই বিষয়ে প্রকাশ গুরুং বলেন, ‘অন্য কোনও দলে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা নেই। মোর্চার নিজের লক্ষ্য থেকে সরে গিয়েছে। তাই আমি ইস্তফা দিয়েছি।’ আর বিনিতা বলেন, ‘আগামিদিনের পরিকল্পনা পরে জানিয়ে দেব।’
এই ভাঙন নিয়ে মোর্চা প্রধান বিমল গুরুং বলেন, ‘গোর্খা টেরিটোরিয়্যাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের নির্বাচন আসন্ন। এই দলত্যাগীরা আসলে পদলোভী। তাই দল ছেড়ে অন্য দলে ভিড়ছেন। গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার উপর মানুষের আস্থা রয়েছে। অনেক দল আসবে–যাবে। কিন্তু আমরা থেকে যাব। পাহাড়ের সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।’
৳7,777 IPL 2025 Sports Bonus