গত ২৪ ফেব্রুয়ারি জারি করা বিজ্ঞপ্তিতে পাসপোর্ট ইস্যু করার ক্ষেত্রে জন্ম তারিখের প্রমাণপত্র জমা দেওয়ার নিয়ম সংশোধন করেছে বিদেশ মন্ত্রক। নতুন নিয়মে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালের ১ অক্টোবর বা তার পরে জন্মগ্রহণকারী শিশুদের ক্ষেত্রে জন্ম তারিখের একমাত্র বৈধ প্রমাণ হল জন্ম ও মৃত্যু রেজিস্ট্রার বা জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ১৯৬৯-এর অধীনে ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোনও কর্তৃপক্ষের জারি করা জন্ম শংসাপত্র। নতুন নিয়মগুলি ইতিমধ্যে ‘পাসপোর্ট (সংশোধন) বিধিমালা, ২০২৫’ নামে কার্যকর হয়েছে। (আরও পড়ুন: দল নিয়ে বড় পদক্ষেপ, 'সেকেন্ড রিপাবলিক' প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ছক কষছেন নাহিদরা)
আরও পড়ুন: ১১ জনের বাংলাদেশি দলকে কলকাতায় পাঠাচ্ছে ইউনুসের সরকার, বিলাসবহুল হোটেলে হবে বৈঠক
এদিকে বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, ২০২৩ সালের অক্টোবরের আগে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তিদের জন্য, জন্ম তারিখের অনুমোদিত প্রমাণ হিসেবে গ্রাহ্য করা হবে নিম্ন উল্লেখিত নথিগুলি:
- জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধক বা পৌর কর্পোরেশন বা জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন আইন, ১৯৬৯-এর অধীনে ক্ষমতাপ্রাপ্ত অন্য কোনও কর্তৃপক্ষ দ্বারা জারি করা জন্ম শংসাপত্র (বার্থ সার্টিফিকেট)।
- আবেদনকারীর জন্ম তারিখ সম্বলিত স্বীকৃত স্কুল বা স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ডের জারি করা ট্রান্সফার বা স্কুল লিভিং বা ম্যাট্রিকুলেশন সার্টিফিকেট।
- আবেদনকারীর জন্ম তারিখ সহ আয়কর বিভাগের জারি করা স্থায়ী অ্যাকাউন্ট নম্বর (প্যান) কার্ড।
- আবেদনকারীর জন্ম তারিখ থাকা সার্ভিস রেকর্ড বা পে-পেনশন অর্ডারের একটি অনুলিপি (উভয় ক্ষেত্রেশুধুমাত্র সরকারি কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য)। তা সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রশাসনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার অ্যাটেস্টেড বা সার্টিফায়েড হওয়া চাই।
- আবেদনকারীর জন্ম তারিখ সহ সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারের পরিবহণ বিভাগ কর্তৃক জারি করা ড্রাইভিং লাইসেন্স।
- আবেদনকারীর জন্ম তারিখ সম্বলিত ভারতের নির্বাচন কমিশনের জারি করা নির্বাচনী ফটো আইডি কার্ড।
- ভারতীয় জীবন বীমা কর্পোরেশন বা বীমা পলিসির ধারকের জন্ম তারিখ সহ পাবলিক কোম্পানির জারি করা পলিসি বন্ড।
আরও পড়ুন: অনুপ্রবেশকাণ্ডে 'দোষ' মেনে নিয়ে 'রাগ' দেখাতে চাইছে বাংলাদেশ, উপদেষ্টা বললেন...