১১ই মার্চ ভারত ও চিন ১৫তম রাউন্ড সামরিক আলোচনায় বসবে। লাদাখে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার জন্য়ই এই উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় বাকি ইস্যুগুলি মেটানোর জন্য উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এদিকে গত ১২ই জানুয়ারি কমান্ডার স্তরে মিটিং হয়েছিল। তবে সেই আলোচনায় কোনও ইতিবাচক কিছু বেরিয়ে আসেনি বলে সূত্রের খবর। তবে উভয়দেশই জানিয়েছে সমস্য়া মেটাতে তারা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২০ সালের মে মাস থেকেই এই পরিস্থিতি শুরু হয়েছে। সূত্রের খবর, আগামী ১১ই মার্চ চুসুল মলদো পয়েন্টে ভারতের দিকেই এই মিটিং হবে। তবে উভয় দেশেরই ৫০ থেকে ৬০ হাজার সেনা মোতায়েন রয়েছে সীমান্তে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, বাকি যে ইস্যুগুলি রয়েছে তা নিয়ে উভয়ই আলোকপাত করছে। উভয়ই যে দৃষ্টিভঙ্গি দেখাচ্ছে তা বর্তমানে যথেষ্ট ইতিবাচক।এদিকে দেপসাং এলাকায় চিনের পিপলস লিবারেশেন আর্মির উপস্থিতিকে ঘিরে ইতিমধ্যেই নানা প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। তবে প্রাক্তন সেনা কমান্ডার (অবসরপ্রাপ্ত) জেনারেল ডিএস হুডা বলেন, গত দুটি রাউন্ডে কী হয়েছে তা নিয়ে কিছু আন্দাজ করা কঠিন। তবে ইউক্রেনের সমস্যা নিয়ে এই শিক্ষা পাওয়া দরকার যে কোনও সমস্যা ফেলে রাখা ঠিক নয়। চিনকে এটা বুঝতে হবে।