দক্ষিণ কোরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর মুয়ান বিমানবন্দরে অবতরণের সময় দুর্ঘটনার কবলে পড়ল বোয়িং বিমান। বিমানটি 'ক্র্যাশ ল্যান্ডিং' করে। এর জেরে সঙ্গে সঙ্গে আগুন লেগে যায় বিমানে। বিমানটি প্রায় পুরোপুরি দুমড়ে মুচড়ে যায়। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ২ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। বিমান দুর্ঘটনায় অন্তত ১৭৯ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, বিমানটি থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে ফিরছিল। (আরও পড়ুন: শেষকৃত্যে মনমোহনের পরিবারকে কীভাবে 'অপমান' BJP-র? 'তথ্য' তুলে ধরে তোপ কংগ্রেসের)
আরও পড়ুন: আরজি কর কাণ্ডে নয়া মোড়, নির্যাতিতার যোনিদ্বারে নারীর DNA, সামনে চাঞ্চল্যকর দাবি
আরও পড়ুন: 'Now or Never', বাংলাদেশে নয়া মোড়? কী হতে চলেছে ৩১ ডিসেম্বর?
দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়োনহাপ নিউজ এজেন্সির বরাত দিয়ে খবরে বলা হয়েছে, জেজু এয়ারের বিমানটিতে ১৭৫ জন যাত্রী ও ছয়জন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট ছিলেন। জরুরি বিভাগ জানিয়েছে, আগুন বেশিরভাগই নিভিয়ে ফেলা হয়েছে এবং উদ্ধারকারী কর্মকর্তারা বিমান থেকে যাত্রীদের সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। স্থানীয় টিভি স্টেশনগুলো প্রচারিত ফুটেজে দেখা গেছে, বিমানটি থেকে ঘন কালো ধোঁয়ার কুণ্ডলী বের হচ্ছে। জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনার কবলে পড়া জেজু এয়ারের বিমানটি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ ছিল। (আরও পড়ুন: BSF-এর কপালে চিন্তার নয়া ভাঁজ, ভারতীয় ফসল কেটে 'পেট ভরাচ্ছে' বাংলাদেশিরা!)
ইয়োনহাপ নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, ত্রুটিপূর্ণ ল্যান্ডিং গিয়ারযুক্ত বিমানটি রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে এবং একটি বেড়ার সঙ্গে ধাক্কা খায়। জরুরি বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, তারা দুর্ঘটনার সঠিক কারণ খতিয়ে দেখছেন। তবে প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, উড়ন্ত পাখি সঙ্গে ধাক্কার জেরে এই দুর্ঘটনা ঘটে গিয়ারবক্সে সমস্যা দেখা দিয়ে থাকতে পারে। এর জেরেই এই দুর্ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। ভিজ্যুয়ালে দেখা গিয়েছে, ল্যান্ডিং গিয়ার না খুলেই বিমানটি অবতরণ করছে এবং শেষ পর্যন্ত অগ্নিপিণ্ডে পরিণত হয় সেটি। (আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বিচারের 'সময়সীমা' যেন বেঁধেই দিলেন বাংলাদেশের আইন উপদেষ্টা…)