যদিও ভারতে সাধারণত জুন মাসে বর্ষা শুরু হয়, এই বছর এটি মে মাসের শেষ সপ্তাহে এসেছে। বেশিরভাগ মানুষ এই বর্ষাকালে ভ্রমণ করতে পছন্দ করেন যা সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত স্থায়ী হয়। আজকাল বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টিপাতের কারণে তাপমাত্রা কমেছে এবং মানুষ গরম থেকেও স্বস্তি পেয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে, আমরা এখানে সেইসব জায়গা সম্পর্কে বলছি যেখানে মানুষ বর্ষাকালে ঘুরতে যেতে পছন্দ করে। জুন মাস থেকে এই জায়গাগুলির আবহাওয়া মনোরম হয়ে ওঠে, তাই আপনিও এখানে ভ্রমণের পরিকল্পনা করতে পারেন।
১) রানিক্ষেত
রানিখেত উত্তরাখণ্ডের একটি সুন্দর জায়গা যা বর্ষাকালে পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। কোলাহল থেকে দূরে এই নির্জন শহরটি সর্বদা এমন লোকে পরিপূর্ণ থাকে যারা শান্তি এবং প্রশান্তি খুঁজছেন। এখানে ঘুরে দেখার মতো অনেক জায়গা আছে। বর্ষাকালে এখানে গড় তাপমাত্রা ২২-২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে।
২) ওরছা
বর্ষাকাল হলো ওরছা ভ্রমণের সেরা সময়। বেতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত ওড়ছায় অনেক দুর্গ এবং মন্দির রয়েছে। বর্ষাকালে মধ্যপ্রদেশের এই সুন্দর শহরটি ঘুরে দেখার আনন্দ উপভোগ করুন।
৩) অ্যালেপ্পি
বর্ষাকালে এই শান্ত শহরটি আরও সুন্দর হয়ে ওঠে। বৃষ্টিতে এখানকার সবুজ ক্ষেত এবং আঁকাবাঁকা নদীর সৌন্দর্য বেড়ে যায়। বর্ষাকালে, কখনও এখানে উজ্জ্বল রোদ দেখা যাবে আবার কখনও ঘন মেঘ দেখা যাবে।
৪) মুন্নার
মুন্নারে আপনি শহরের কোলাহল থেকে দূরে থাকতে পারেন। বর্ষাকালে এখানকার দৃশ্য ভিন্ন। বৃষ্টির কারণে এখানকার প্রকৃতির সৌন্দর্য এতটাই বেড়ে যায় যে এটি প্রকৃতির স্বর্গের চেয়ে কম মনে হয় না।
৫) চেরাপুঞ্জি
দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাতের জন্য বিখ্যাত চেরাপুঞ্জির দৃশ্য বর্ষাকালে ঝলমলে হয়ে ওঠে। পৃথিবীর এই অংশে সারা বছরই বৃষ্টিপাত হয়। যদি আপনি ঠান্ডা বাতাস এবং প্রবল বৃষ্টির মধ্যে সুন্দর দৃশ্য উপভোগ করতে এবং গরম চায়ের চুমুক দিতে চান, তাহলে এই জায়গাটি ঘুরে দেখার পরিকল্পনা করুন।
৬) লোনাওয়ালা
বর্ষাকালে লোনাওয়ালা ভ্রমণের জন্য সেরা জায়গাগুলির মধ্যে একটি। যদি আপনি মনোরম আবহাওয়ায় প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান, তাহলে বর্ষাকালে এখানে যাওয়ার পরিকল্পনা করুন।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।