দুধ নষ্ট না হওয়ার জন্য ফ্রিজে রাখা জরুরি। কিন্তু অনেকেই যখন দুধ থেকে যেকোনো ধরণের মিষ্টি তৈরি করেন, তখন ফ্রিজে রাখার ব্যাপারে অসাবধান হন। যেমন ক্ষীর, দুধে তৈরি সেমাই, দুধে তৈরি দই বা অন্য কোনও দুগ্ধজাত দ্রব্য। যখনই এই জাতীয় খাবার তৈরি করা হয়, তখন সঠিক সময়ে ফ্রিজে বা ঠান্ডা জায়গায় সংরক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ। যাতে দ্রুত নষ্ট না হয়। জেনে নিন ক্ষীরের মতো দুগ্ধজাত দ্রব্য কত তাড়াতাড়ি ফ্রিজে রাখা উচিত যাতে এর স্বাদ নষ্ট না হয়। ঠান্ডা হওয়ার সাথে সাথে ফ্রিজে রাখুন।
দুধ হোক বা ক্ষীর, সেমাই, দই, পুডিং বা কাস্টার্ডের মতো যেকোনো দুগ্ধজাত দ্রব্য, এই সমস্ত জিনিস দ্রুত ঠান্ডা করে ফ্রিজে রাখা উচিত। ঠান্ডা হওয়ার পর দুই ঘণ্টার বেশি সময় ধরে ক্ষীর, সেমাই বা দুধ ফ্রিজের বাইরে রাখবেন না। দুই ঘণ্টা পর দুধে ব্যাকটেরিয়া দ্রুত বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। এমন পরিস্থিতিতে, দুধ হোক বা দুধ থেকে তৈরি যেকোনো মিষ্টি, দুই ঘণ্টার মধ্যে ফ্রিজে রাখতে হবে। এরপর এই মিষ্টিটি ব্যবহার করুন। গরম করে ঠান্ডা করার পর, দুধ এবং দুগ্ধজাত দ্রব্য ঠান্ডা জায়গায় সংরক্ষণ করতে হবে।
দুই ঘণ্টার মধ্যে ফ্রিজে না রাখলে কী করবেন? যদি দুধ বা দুধ দিয়ে তৈরি জিনিস যেমন ক্ষীর, সেমাই, কাস্টার্ড দুই ঘণ্টার মধ্যে ফ্রিজে না রাখা হয়, তাহলে তা ব্যবহার করে ফেলে দিতে হবে। উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবারে ব্যাকটেরিয়া দ্রুত বৃদ্ধি পায়। অতএব, যখনই আপনি ক্ষীর বা দুধের যেকোনো খাবার তৈরি করবেন, তখন দুই ঘণ্টার মধ্যে ফ্রিজে রেখে দিন। অন্যথায়, খাওয়ার পরে এটি শেষ করে ফেলুন, যাতে আপনাকে নষ্ট ক্ষীর বা দুগ্ধজাত দ্রব্য খেতে না হয়।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।