শুধু বুম্বাদা নন, তাঁর সঙ্গে রয়েছেন অভিনেতার ব্যক্তিগত জনসংযোগ আধিকারিক, ঐন্দ্রিলা ওরফে মোহর। সঙ্গে গিয়েছেন তাঁর সদ্য বিবাহিত স্বামী, গায়ক দুর্নবার সাহা। বুম্বাদার সিদ্ধিবিনায়ক দর্শনের আরও একটি ছবি পোস্ট করেছেন তাঁর আরও এক ব্যক্তিগত জনসংযোগ আধিকারিক অভিষেক দাস। তিনিও রয়েছেন মুম্বইতেই।
সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়
কখনও কলকাতা , কখনও মুম্বই, আপাতত এভাবেই দিন কাটছে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের। এখন একপ্রকার কলকাতা-মুম্বই বিমানের নিত্যযাত্রী হয়ে উঠেছেন তিনি। তবে 'জুবিলি'তে কাজের পর খেকে প্রায়দিনই মুম্বইতেই থাকতে হচ্ছে টলিপাড়ার ‘বুম্বাদা’কে। এই মুহূর্তে মুম্বইতেই রয়েছেন প্রসেনজিৎ।
মঙ্গলবার মুম্বইয়ের সিদ্ধিবিনায়ক মন্দিরের পুজো দিলেন 'জুবিলি'র শ্রীকান্ত রায়। তারই একঝলক উঠে এসেছে অভিনেতার ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে। যেখানে গণপতি বাপ্পার উদ্দেশ্যে হাত জোর করে প্রমাণ করতে দেখা গিয়েছে তাঁকে। ক্যাপশানে লিখেছেন ‘গণপতি বাপ্পা মোরিয়া মঙ্গল মূর্তি মোরিয়া’। তিনি শুধু বুম্বাদা নন, তাঁর সঙ্গে রয়েছেন অভিনেতার কাছের মানুষরা। রয়েছেন ঐন্দ্রিলা সেন ওরফে মোহর। সঙ্গে গিয়েছেন তাঁর সদ্য বিবাহিত স্বামী, গায়ক দুর্নবার সাহা, অভিষেক দাস।
এদিন প্রসেনজিতকে দেখা গেল সাদা চোস্তা, ধূসর পাঞ্জাবি ও গেরুয়া উত্তরীয় গায়ে। কপালে ছিল পুজোর টিকা। একই সঙ্গে মোহরকেও সাদা শাড়িতে দেখা গেল, দুর্নিবার পরেছিলেন সাদা চোস্তা ও হলুদ পাঞ্জাবি। অন্যান্যদের পরনে ছিল ক্যাজুয়াল পোশাক। এদিন সিদ্ধি বিনায়ক মন্দিরেই পুজো দিতে গিয়ে অভিনেতার সঙ্গে হঠাৎই দেখা হয়ে যায় পরিচালক মধুর ভান্ডারকরের। তিনিও সেখানে পুজো দিতে গিয়েছিলেন। একসঙ্গে দেখা হতে পাশাপাশি দাঁড়িয়ে ছবিও তুললেন।