বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Payal Sarkar: ভোটে হার, হিট সিনেমার অভাব, এনআরআই পাত্র বিয়ে করে দেশ ছাড়ছেন পায়েল? জবাব এল, ‘অনেকেই তো লিভ ইন…’
পরবর্তী খবর
নায়ক-নায়িকারা কবে বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন, তা নিয়ে বরাবরই আমজনার উত্তেজনা থাকে তুঙ্গে। হঠাৎ করেই শোনা যাচ্ছে, বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী পায়েল সরকার। পাত্র আবার এক এনআরআই। শুধু তাই নয়, বিয়ে করে দেশও ছাড়বেন তিনি। অর্থাৎ টা টলিউড ইন্ডাস্ট্রিকে।
বলিউড হোক বা টলিউড, বিয়ের পর নায়িকাদের কাজ ছাড়ার নজির রয়েছে ভুরিভুরি। পায়েল কি সত্যিই তাই করছেন? যদিও নায়িকা পত্রপাঠ এই খবর ভুয়ো বলে জানিয়ে দিলেন। তাঁর নাকি এখনও বিয়ের ইচ্ছেই পায়নি।
পায়েল আনন্দবাজারকে জানালেন, অনেকে তাঁকে লিভ ইন সম্পর্কেও রেখেছে। তবে কোনওটাই করছেন না আপাতত। সময়মতো সবটাই জানাবেন তিনি। শুধু রাখতে হবে ধৈর্য।
আরও পড়ুন: পর্ণার স্মৃতিভ্রংশে নিম ফুলের মধু টিআরপি টপার, ২য় স্থানে চমক, কথা না ফুলকি, কে এল?
পায়েল নিজেই খোলসা করলেন, তাঁকে নিয়ে রটা এই খবরের পিছনে ঠিক কী আছে। নিউ ইয়র্কে বাংলা চলচ্চিত্র উৎসব ছিল। সেখানে রেশমি মিত্র পরিচালিত ‘বড়বাবু’র প্রিমিয়ারে গিয়েছিলেন তিনি। সেই ছবিতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে রয়েছেন পায়েল। সেখান থেকে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কারও পেয়েছেন। আর তারপর চলচ্চিত্র উৎসবে যোগ দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে, ওই দেশে বসবাস করা আত্মীয়, বন্ধুদের সঙ্গেও দেখা করেন। সব মিলিয়ে অনেকদিন ধরেই ছিলেন দেশছাড়া। যা থেকে শুরু এনআরআই-কে বিয়ে করার রটনার।
আরও পড়ুন: রেশন দুর্নীতির মামলায় ইডি ডেকে পাঠাল ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তকে, কবে হাজিরা তাঁর?
তবে বিয়ে করার পরিকল্পনা যে রয়েছে, তা স্পষ্ট করলেন পায়েল। তবে কোনও বিদেশি প্রেমিককে বিয়ে করবেন না। কলকাতা ত্যাগ করার কোনও পরিকল্পনাই তাঁর নেই।
আরও পড়ুন: ফোলা ফোলা গাল! হীরামান্ডি-র লাস্যময়ী নায়িকার এ কী হাল, বলুন তো কার ছবি এটা
আপাতত হলে চলছে পায়েল সরকারে ‘আবার অরণ্যের দিনরাত্রি’ সিনেমা। ছবির মুখ্য ভূমিকায় রয়েছেন পায়েল সরকার, অলিভিয়া সরকার, রূপসা মুখোপাধ্যায়, যুক্তা রক্ষিত।চার স্বাধীনচেতা মেয়ের পাহাড়ে ছুটি কাটানোর গল্পই উঠে এসেছে এখানে। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাস 'অরণ্যের দিনরাত্রি' থেকে অনুপ্রাণিত এই ছবি মুক্তি পেয়েছিল ৫ এপ্রিল। সামনে মুক্তি পাবে ‘নজরবন্দি’। এটিও নারীকেন্দ্রিক ছবি।
মাঝে রাজনীতিতেও নাম লিখিয়েছিলেন পায়েল। ২০২১ সালে বিজেপির হয়ে বিধানসভা ভোটে তিনি দাঁড়িয়ে ছিলেন প্রার্থী হিসেবে বেহালার পূর্ব বিধানসভার কেন্দ্র থেকে। তবে হেরে যাওয়ার পর নিজেকে সরিয়ে নেন।