শট শেষ করেই সমুদ্র স্নানে মজলেন শিমুলের ননদ আর ধারাবাহিকের সবথেকে খুদে সদস্য। শিমুলের ননদ জানালেন, ভোর ৫টা থেকে শ্যুটিং করছেন, প্যাকআপ বলতেই সমুদ্র স্নানে এসেছেন। শিমুল তাঁর শাশুড়িকে চ্যালেঞ্জ করে বেড়াতে এসেছেন, তাই ফিরলে ভয়ঙ্কর কাণ্ড ঘটতে পারে। মন্দরমণিতে বসেই এমন ইঙ্গিত দিলেন শিমুলের ননদ।
মন্দামণিতে 'কার কাছে কই মনের কথা'র টিম
জমে উঠেছে বাংলা ধারাবাহিক 'কার কাছে কই মনের কথা'। আপাতত মন্দারমণিতে শ্যুটিং করতে গিয়েছে ধারাবাহিকের গোটা টিম। শ্যুটিংয়ের ফাঁকেই, জমিয়ে মজা করে নিচ্ছেন শিমুল, সুচরিতা, পুতুল, বিপাশারা। শ্যুটিংয়ের ফাঁকে মন্দারমণিতে ঠিক কী করছে শিমুল, সুচরিতা, পুতুল, শীর্ষা, বিপাশারা সেটাই ধর পড়ল আমাদের ক্যামেরায়।
শট শেষ করেই সমুদ্র স্নানে মজলেন শিমুলের ননদ আর ধারাবাহিকের সবথেকে খুদে সদস্য। শিমুলের ননদ জানালেন, ভোর ৫টা থেকে শ্যুটিং করছেন, প্যাকআপ বলতেই সমুদ্র স্নানে এসেছেন। বললেন, ‘বেড়ানোর পুরো মজা না করতে পারলেও কিছুটা তো করবই’। শিমুল তাঁর শাশুড়িকে চ্যালেঞ্জ করে বেড়াতে এসেছেন, তাই ফিরলে ভয়ঙ্কর কাণ্ড ঘটতে পারে। মন্দরমণিতে বসেই এমন ইঙ্গিতও দিলেন শিমুলের ননদ। তবে তারই মাঝে ফুট কেটে খুদে সদস্য মজা করে বলে বসল, ‘কিচ্ছু বলা যাবে না, সবটা দেখতে হবে।’
মন্দামণিতে 'কার কাছে কই মনের কথা'র টিম
'বিপাশা' ওরফে স্নেহা চ্যাটার্জিও জানালেন, অনেকদিন পর বেড়াতে এসেছেন, তাই ভীষণ মজা করছেন। ‘বেড়ানো, শ্যুটিং, দুটোই চলছে। ফেরার পর তো আবারও শ্যুটিং আর বাড়িতে নিজের সন্তানকে সময় দেওয়া, সেটাই চলবে।’ তবে স্নেহা জানালেন, বেড়ানো ভালো হলেও প্রচণ্ড রোদে সমস্যা হচ্ছে। মজা করে বললেন, ‘গলায়, হাতে, মুখে ট্যান, বাড়িতে গিয়ে টমেটো, দই কী ঘষব বুঝতে পারছি না।’ তবে বিপাশার মুখেও মিলল, শিমুল বাড়ি ফিরলে ভয়ঙ্কর গণ্ডোগোল বাঁধার ইঙ্গিত।