ঘনিষ্ঠ সূত্রে খবর, স্যাম আজঘরি ঘনিষ্ঠ মহলে জানিয়েছেন, ব্রিটনি নাকি তাঁদের সম্পর্কের সময় শারীরিকভাবে জড়িয়ে পড়েন। এদিকে বৈবাহিক জীবনে তাঁদের মধ্যে এতটাই ঝগড়া-মারপিট হত, যে নিরাপত্তারক্ষী ডাকতে হত। স্যাম নাকি এমনও দাবি করেছেন তিনি যখন ঘুমতেন তখনও নাকি ব্রিটনি তাঁকে মারধর করতেন।
ব্রিটনি স্পিয়ার্স-স্যাম আজঘরি
ব্রিটনি স্পিয়ার্সের নাকি তাঁকে মারধর করেন। তাঁর কালো চোখ, হাতে কামড়ানোর দাগ নাকি সেকারণেই হয়েছিল। এসব নানান টুকিটাকি সমস্যার কারণেই পপ তারকা স্ত্রীর বিরুদ্ধে বিবাহ-বিচ্ছেদের মামলা করেছেন স্যাম আজঘরি। বুধবার লস অ্যাঞ্জেলেসের কাউন্টি আদলতে ৪১ বছরের স্ত্রী ব্রিটনি স্পিয়ার্সের সঙ্গে বিবাহ-বিচ্ছেদের আবেদন করেন বছর ২৯-এর স্যাম।
যদিও সম্প্রতি ব্রিটনি স্পিয়ার্সের সঙ্গে বিচ্ছেদের কথা জানিয়ে স্যাম আজঘরি লিখেছিলেন, ‘৬ বছর পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকার পর আমি এবং আমার স্ত্রী আমাদের এই যাত্রা শেষ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।তবে পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই আমরা এই যাত্রা শেষ করছি।’ তবে তাঁদের জীবনের গোপনীয়তার পরিসরে সংবাদমাধ্যমকে না ঢোকার আবেদন জানিয়েছেন স্যাম।
তবে ঘনিষ্ঠ সূত্রে খবর, স্যাম আজঘরি ঘনিষ্ঠ মহলে জানিয়েছেন, ব্রিটনি নাকি তাঁদের সম্পর্কের সময় শারীরিকভাবে জড়িয়ে পড়েন। এদিকে বৈবাহিক জীবনে তাঁদের মধ্যে এতটাই ঝগড়া-মারপিট হত, যে নিরাপত্তারক্ষী ডাকতে হত। স্যাম নাকি এমনও দাবি করেছেন তিনি যখন ঘুমতেন তখনও নাকি ব্রিটনি তাঁকে মারধর করতেন। ঘুমন্ত স্বামীর উপর আক্রোশ মেটাতে ছাড়েননি পপ তারকা। চলতি বছরের শুরুতে তাঁর কালো চোখ, হাতে কামড়ানোর দাগ সেকারণেই তৈরি হয়েছে। এর আগে স্যামের কালো চোখ, হাতে কামড়ানোর দাগের ছবি ছড়িয়ে পড়ার পর সংবাদমাধ্যমের প্রশ্ন এড়িয়েছিলেন ব্রিটনির স্বামী।