ক্রিকেটে প্রতিদিনই উন্নতি হয়ে চলেছে। প্রত্যেক দিনই নিত্য নতুন আধুনিকতায় মোড়কে দেখা যাচ্ছে ক্রিকেটকে। আজ থেকে কয়েক দশক আগের ক্রিকেটের সঙ্গে বর্তমান ক্রিকেটের অনেক পার্থক্য এসেছে। স্রেফ মাঠের ভিতরের নয়, মাঠের বাইরেও। খেলাতেও এসেছে অনেক পরিবর্তন। ক্রিকেটের কুলিন সংস্করণ টেস্ট থেকে এখন বেশি জনপ্রিয় টি২০ স্টাইল।
আরও পড়ুন- ‘ভারতকে হারানো টার্গেট নয়, চাইব ট্রফি জিততে’! বলছেন পাক সহ অধিনায়ক! আগেই হার মানলেন?
অতীতে হাতে গানে স্পন্সরের বিজ্ঞাপন দেখা যেত ক্রিকেটের মাঠে। কিন্তু এখন সেই সংখ্যাটা অনেকটাই বেড়েছে। মাঠের সবদিকেই গোল হয়ে মুড়ে দেওয়া হয় এলইডি দিয়ে, যার মধ্যে দিয়েই টানা চলতে থাকে বিভিন্ন বিভিন্ন সংস্থার বিজ্ঞাপন।
আরও পড়ুন-গম্ভীর-রোহিতদের কোন স্ট্র্যাটেজিতে খুঁত খুঁজে পেলেন অশ্বিন? অখুশি নির্বাচকদের সিদ্ধান্তে
আগে ক্রিকেট ম্যাচ দেখতে যাওয়া মানেই স্টেডিয়ামের বাইরে গিয়ে লম্বা লাইন, এখন অনলাইনের যুগে টিকিট কাটা যাচ্ছে বাড়িতে বসেই। কয়েক দশক আগে পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেট থাকলেই সকাল ৯টা, সাড়ে ৯টা থেকে টিভির সামনে বসে পড়তেন সমর্থকরা, এখন রাতের টি২০ ম্যাচের দিকেই ঝোঁক বেশি ক্রিকেটপ্রেমিদের।
আরও পড়ুন-ICC চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে বিরাটের নামে স্লোগান পাকিস্তানে! উঠল কোহলি জিন্দাবাদ আওয়াজ, ভাইরাল Video
বর্তমান সময় আর এলবিডাব্লু থেকে ভুল সিদ্ধান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এখন ডিআরএস চলে এসেছে। অধিনায়ক, ক্রিকেটাররা ডিআরএস নিয়ে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তও বদল করতে পারে। এবার ক্রিকেটেই বড় বদল আনার পক্ষে সওয়াল করলেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার সঞ্জয় মঞ্জরেকর, যা শুনে অনেকেই অবাক হতে পারেন।
আরও পড়ুন-অ্যাসেজে ১৬-০ হার! দলকে পরামর্শ দিতে এগিয়ে এলেন প্রাক্তন ইংরেজ অধিনায়ক, কোচ হবেন?
সঞ্জয় মঞ্জরেকর বলছেন, ‘সেই মান্ধাতার আমলে বেল ব্যবহার হত আম্পায়ারদের জন্য, যাতে তারা বুঝতে পারে বল উইকেটে লেগেছে কিনা। কিন্তু এখনকার দিনে সেন্সর, এলডিই স্টাম্পের যুগে বেলের সঙ্গে বলের স্পর্শ লাগলেই আলো জ্বলে ওঠে। ফলে বেলের কোনও কাজই এখন নেই। ফলে এই বেল কি জটিল খেলাকেই আরও জটিল করে তুলছে? আমাদেরও কি এবার আধুনিকতার সঙ্গেই এগিয়ে যাওয়ার সময় এসেছে? ’।