তরুণজ্যোতি তিওয়ারি। বিজেপি নেতা। পেশায় আইনজীবী। সোশ্য়াল মিডিয়ায় দীর্ঘ পোস্ট করেছেন তিনি। মূলত বন্দে মাতরম নিয়ে একটি সম্প্রদায়ের কেন সমস্যা তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। সেই কথা সবিস্তারে বর্ণনা করতে গিয়ে তরুণজ্য়োতি একাধিক মুসলিম নেতার প্রসঙ্গ উল্লেখ করেছেন।
তরুণজ্যোতি তাঁরই এক অ্যাডভোকেট বন্ধুর কথা উল্লেখ করে লিখেছেন, একটা পরিষ্কার, সম্মানজনক আলোচনা হোক কোনও আবেগের উপর নয়। কোনও সিলেকটিভ সেন্টিমেন্টের উপর ভিত্তি করে নয়।
তরুণজ্যোতি লিখেছেন, ‘বন্দে মাতরম, ভারতের আত্মা। ’
‘বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্য়ায় ১৮৭০ সালে এই বন্দে মাতরম রচনা করেছিলেন। পরে ১৮৮২ সালে সেটি আনন্দমঠে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। শ্রী অরবিন্দ এটিকে দেশপ্রেমের মন্ত্র বলে উল্লেখ করেছিলেন। ’মহাত্মা গান্ধী থেকে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু একে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের আওয়াজ বলে উল্লেখ করতেন।
এরপর তিনি একের পর এক মুসলিম নেতার কথা উল্লেখ করেছেন যাঁরা এই বন্দে মাতরমের ভূয়সী প্রশংসা করেছিলেন। তার মধ্য়ে আবুল কালাম আজাদ, রফি আহমেদ কিদোয়াই আরিফ মহম্মদ খান, ফিরোজ আহমেদ সহ একাধিক মুসলিম ব্যক্তিত্বের কথা উল্লেখ করেছেন। যাঁরা এই বন্দে মাতরমের উচ্চ প্রশংসা করেছিলেন।