নকশালবাড়ির হাতিঘিষা গ্রাম। এই গ্রামেই একটা সময় থাকতেন কানু সান্য়াল। ছোট্ট টিনের বাড়ি। কার্যত এটাই ছিল আন্দোলনের সূতিকাগার। একটা সময় এই বাড়িতেই নানা আন্দোলনের রূপরেখা তৈরি হত। তবে সেসব আজ অতীত। সেই বাড়ি এখন কার্যত সংগঠনের কার্যালয় হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
বাড়ির উঠোনে পতপত করে উড়ছে লাল পতাকা। নিকানো উঠোন। সামনের দরজাটা বন্ধ। নতুন করে লাল টিন দিয়ে বেড়া দেওয়া হয়েছে বাড়ির সামনের অংশটা। এখানে কানু সান্যাল তাঁর জীবনের অনেকগুলো দিন কাটিয়েছিলেন। একেবারে সরল সাধাসিধে জীবন যাপন করতেন। এখানেই প্রয়াত হয়েছিলেন তিনি। এখন কেমন আছে নকশালবাড়ি? ঘুরে দেখল HT Bangla।
অনেকটাই বদলে গিয়েছে নকশালবাড়ি। কানু সান্যালের সেই বাড়ির কাছেই উড়ছে তৃণমূলের পতাকা। পাশেই রয়েছে গেরুয়া পতাকা। কাছেই শান্তি মুন্ডার বাড়ি। কানু সান্যালের অন্য়তম সহযোদ্ধা। অশীতিপর বৃদ্ধা। বয়স ৮২ বছর। তবে এখনও নকশালবাড়ির কথা বললে চোখটা উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। তিনি কানু সান্যালের বহু কর্মকাণ্ডের সাক্ষী।