এই ঘটনার তদন্ত করতে ঘটনাস্থলে যান পুলিশ কমিশনার সুধীরকুমার নীলকান্তম। গোটা এলাকা জুড়ে নাকা চেকিং শুরু করা হয়। সিসি ক্যামেরার ফুটেজে দুষ্কৃতীর মধ্যে একজন হেলমেট পরে থাকতে দেখা যায়। তাদের খোঁজে তল্লাশিও শুরু করা হয়েছে। পুলিশ কমিশনারের দাবি, দুষ্কৃতীরা রীতিমতো আটঘাঁট বেঁধে এসেছিল।
তদন্তভার নিল সিআইডি।
আসানসোলে হোটেল ব্যবসায়ীকে গুলি করার ঘটনায় তদন্তভার নিল সিআইডি। আজ শনিবার সিআইডি’র এক প্রতিনিধিদল আসানসোলের মিরা হোটেলে এসে পৌঁছল তদন্ত করতে। পুলিশ লাইনের পাশেই হোটেলে ঢুকে মালিককে পরপর গুলি করে খুন করা হয়। আর ১৬ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও অধরা দুই দুষ্কৃতী। খুনের পর দুষ্কৃতীরা ভিনরাজ্যে পালিয়ে যেতে পারে বলে সন্দেহ পুলিশের। তাই ঝাড়খণ্ড সীমানায় চলছে ব্যাপক নাকা তল্লাশি।
শুক্রবার ভরসন্ধ্যায় আসানসোলের জনবহুল এলাকায় এক হোটেলে ঢুকে মালিককে গুলি করে খুন করে দুই দুষ্কৃতী। নিহতের নাম অরবিন্দ ভগৎ। পেশায় ব্যবসায়ী। তাঁর গায়ে চারটি গুলি লাগে। শুক্রবার আসানসোল দক্ষিণ থানার ভগৎ সিং মোড়ের অদূরে অবস্থিত ওই বিলাসবহুল হোটেলটি। ঘটনাস্থল থেকে আনুমানিক ১০০ মিটার দূরত্বে রয়েছে পুলিশ ফাঁড়ি এবং রাজ্যের মন্ত্রী মলয় ঘটকের বাড়ি। সেখানে এমন ঘটনা কী করে ঘটল? তদন্ত করছে সিআইডি।