রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বোমা–আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হয়েছে। কড়া হাতে পুলিশ এইসব বোমা থেকে শুরু করে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করেছে। বছর ঘুরলেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। সেখানে বোমা মজুত করা, আগ্নেয়াস্ত্র চোরাচালান করে রুখে দিতে চাইছে পুলিশ। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুলিশকে কড়া হাতে এসব দমন করতে বলেছেন।
Ad
দু’পক্ষের মধ্যে বোমাবাজি পর্যন্ত হয়েছে।
বিভিন্ন জেলা থেকে প্রায়ই বোমা, গুলি উদ্ধার হচ্ছে। রবিবার পূর্ব বর্ধমানের গলসির ধান জমি থেকে পাঁচ জারিকেন বোমা উদ্ধার হয়। এবার সোমবার বোমাবাজির ঘটনা ঘটল দেগঙ্গায়। জমি সংক্রান্ত বিবাদের জেরে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বোমাবাজি হয়। আর তার জেরে উত্তপ্ত হয়ে উঠল দেগঙ্গা। দফায় দফায় বোমাবাজিতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন গ্রামবাসীরা। অনেকে আবার স্বেচ্ছায় গৃহবন্দি হয়ে রয়েছেন। তবে হতাহতের কোনও খবর নেই।
ঠিক কী ঘটেছে দেগঙ্গায়? স্থানীয় সূত্রে খবর, আজ, সোমবার ঘটনাটি ঘিরে আলোড়ন পড়ে গিয়েছে। এখানে দেগঙ্গার হাদিপুর ঝিকরা দু’নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের দক্ষিণ আফজানগর এলাকায় ব্যাপক বোমাবাজি হয়। এই ঘটনায় এলাকার মানুষ আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। এই এলাকায় একটি জমি কেনাকে কেন্দ্র করে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বচসা বাধে। সেই বচসা থেকেই আজ বোমাবাজির ঘটনা ঘটেছে। দু’পক্ষই দক্ষিণ আবজানগর গ্রামে একটি আম বাগানের মধ্যে দফায় দফায় বোমাবাজির ঘটনা ঘটেছে।