একাদশী তিথির হিন্দুধর্মে বিশেষ মাহাত্ম্য আছে। একাদশী তিথির দিন ভগবান বিষ্ণুর বিধিবিধানের সঙ্গেপুজো করা হয়। মনে করা হয় যে এরকম করলে যেকোন রকম মনস্কামনা পূর্ণ হয়।মাসে দুবার করে একাদশী ব্রত রাখা যায়। শাস্ত্রে নির্জলা একাদশীকে সমস্ত চব্বিশটা একাদশীর মধ্যেসবথেকে শুভ এবং পূর্ণ ফলদানকারী বলা হয়েছে। মনে করা হয় এই ব্রত করলে সমস্ত একাদশী ব্রতেরবরাবর ফলপ্রাপ্তি ঘটে। এইদিন লোকেরা কিছু না খেয়ে জল গ্রহণ না করে এই ব্রত রাখে। একাদশীতিথিকে ভগবান বিষ্ণুর প্রতি সমর্থিত বলে মনে করা হয়েছে শাস্ত্রে। এইজন্য একাদশীর দিন ভগবানবিষ্ণুর সাথে মা লক্ষ্মীও পুজো করার নিয়ম রয়েছে,কারণ তিনি বিষ্ণুপত্নী।নির্জলা একাদশী মাহাত্ম্য: ধার্মিক মান্যতা অনুসারে নির্জলা একাদশী ব্রত রাখলে সমস্ত রকম পাপথেকে মুক্তি ঘটে,এর সাথে সাথে সমস্ত রকমের মনস্কামনা পূর্ণ হয়। মনে করা হয় এই একাদশী ব্রতকরলে মৃত্যুর পর মোক্ষ প্রাপ্তি ঘটে।একাদশী পূজার সামগ্রী সূচি: শ্রীবিষ্ণুর চিত্র অথবা মূর্তি, ফুল, নারকেল, সুপারি, ফল, লবঙ্গ, ধূপ, দীপ,তুলসী দল, চন্দন, মিষ্টান্ন।নির্জলা একাদশী পূজা বিধি জুন মাসে কবে নির্জলা একাদশী? কী হয় এই নির্জলা একাদশী ব্রত রাখলে? কীকী সামগ্রী লাগে এই নির্জলা একাদশীর ব্রত করতে? আসুন দেখে নিই নির্জলা একাদশীর তারিখ সময়এবং শুভ মুহূর্ত,সেইসঙ্গে জেনে নেব এই একাদশীর মাহাত্ম্য।একাদশী তিথির হিন্দুধর্মে বিশেষ মাহাত্ম্য আছে। একাদশী তিথির দিন ভগবান বিষ্ণুর বিধিবিধানের সঙ্গেপুজো করা হয়। মনে করা হয় যে এরকম করলে যেকোন রকম মনস্কামনা পূর্ণ হয়।সকালবেলায় স্নান করে শুদ্ধ বসনে দীপ জ্বালিয়ে ভগবান বিষ্ণুর গঙ্গা জল দিয়ে অভিষেক করতে হবে।ভগবান বিষ্ণুকে ফুল এবং তুলসী দল অর্পণ করতে হবে। সম্ভব হলে এই দিন ব্রত রাখা উচিত। পূজা শেষেভগবানের আরতি করতে হবে। বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে যে, ভগবানকে শুধু সাত্বিক জিনিসের ভোগদেওয়া উচিত। ভগবান বিষ্ণুর ভোগে অবশ্যই তুলসী পাতা দিতে হবে। মনে করা হয় যে বিনা তুলসিতে ভগবানবিষ্ণু কোনদিনই ভোগ গ্রহণ করেন না। এইদিন ভগবান বিষ্ণুর সাথে মা লক্ষ্মী পুজো অবশ্যই করা উচিতএবং এই দিন যত বেশি সম্ভব ভগবানের ধ্যান করা উচিত।মাসে দুবার করে একাদশী ব্রত রাখা যায়। শাস্ত্রে নির্জলা একাদশীকে সমস্ত চব্বিশটা একাদশীর মধ্যেসবথেকে শুভ এবং পূর্ণ ফলদানকারী বলা হয়েছে। মনে করা হয় এই ব্রত করলে সমস্ত একাদশী ব্রতেরবরাবর ফলপ্রাপ্তি ঘটে। এইদিন লোকেরা কিছু না খেয়ে জল গ্রহণ না করে এই ব্রত রাখে। একাদশীতিথিকে ভগবান বিষ্ণুর প্রতি সমর্থিত বলে মনে করা হয়েছে শাস্ত্রে। এইজন্য একাদশীর দিন ভগবানবিষ্ণুর সাথে মা লক্ষ্মীও পুজো করার নিয়ম রয়েছে,কারণ তিনি বিষ্ণুপত্নী। চলুন দেখে নেওয়া যাকএকাদশীর সময় সুচি।