
Betvisa
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports
Mohun Bagan vs Odisha FC Highlights: ফুটবল দেবতার লেখা স্ক্রিপ্টে ভারতসেরা হল মোহনবাগান। শনিবারও চ্যাম্পিয়ন হয়ে যেতে পারত সবুজ-মেরুন ব্রিগেড। কিন্তু ফুটবল দেবতা যেন চেয়েছিলেন যে ঘরের মাঠে ঘরের ছেলের গোলে মোহনবাগান চ্যাম্পিয়ন হোক। আর ঠিক সেটাই হল। ৯৩ মিনিটে দিমিত্রি পেত্রাতোসের গোলে পরপর দু'বার আইএসএল শিল্ড জিতল মোহনবাগান। ইতিহাসে কোনও দল টানা দু'বার শিল্ড জিততে পারেনি। আর সেই ঐতিহাসিক ম্যাচের হাইলাইটস দেখে নিন হিন্দুস্তান টাইমস বাংলায়।
মোহনবাগান সুপার জায়ান্টকে ভারতসেরা করলেন দিমিত্রি পেত্রাতোস। তাঁর গোলই দুই ম্যাচ বাকি থাকতে চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেল মোহনবাগান। আর তারপর দিমি কী বললেন? তা পড়ে নিন এখানে - বিস্তারিত পড়ুন এখানে
৯০+৩ মিনিট: দিমি………………দিমি………………গোওওওওওল মোহনবাগানের। সারা মরশুমে ফর্মের জন্য যেখানে সমালোচনা সইতে হয়েছে দিমি পেত্রাতোসকে, সেই দিমিই দুর্দান্ত ফিনিশ করে মোহনবাগানকে ১-০ গোলে এগিয়ে দিলেন। পিকচার পারফেক্ট ফিনিশ। ডানপ্রান্ত থেকে বাঁ-পায়ে বাঁক খাওয়ানো দিমির। যা জড়িয়ে গেল জালে।
৯০ মিনিট: আরও একটা কর্নার মোহনবাগানের। আরও একটা সুযোগ হাতছাড়া। জেমি কামিন্সের কর্নার। হেডার রদ্রিগেজের। লক্ষ্যভ্রষ্ট। আরও একটা সুযোগ মিস করল মোহনবাগান। তারইমধ্যে ৯ মিনিটের অতিরিক্ত সময় দেওয়া হল
৮৭ মিনিট: ১১ জনে খেলছে মোহনবাগান। ওড়িশা ১০ জনের। আর একজন বেশি যে খেলছেন মোহনবাগান, সেটার ফায়দা তোলার চেষ্টা করছে। একের পর এক সুযোগ তৈরি করছে। আজ না জিতলে কাজটা কিছুটা কঠিন হবে।
৮৪ মিনিট: বক্সের ঠিক মাথায় ফাউল জেমি ম্যাকলারেনকে। লালকার্ড ফলকে। তারইমধ্যে বক্সের বাইরে থেকে ফ্রি-কিক নেন দিমি পেত্রাতোস। ওয়ালে লেগে যায়। তারপর বলটা ঘুরে বক্সের মধ্যে আসে দিমির কাছেই। গোলে বল রাখতে পারলেন না।
৮২ মিনিট: অভাবনীয় মিস ম্যাকলারেনের। বলটা ঠেললেই গোল ছিল। কিন্তু ট্যাপ-ইন করতে পারলেন না। ডানপ্রান্ত থেকে তাঁর সামনে বলটা সাজিয়ে দেন দিমি পেত্রাতোস। এই মরশুমে এরকম অনেক গোল করেছেন ম্যাকলারেন। আজ পারলেন না। গোলটা করতে পারলেই শিল্ড হাতের মুঠোয় আসত
৮০ মিনিট: বক্সের মধ্যে রহিম আলিকে ফেলে দিয়ে দুর্দান্ত পায়ের স্কিল দেখালেন লিস্টন কোলাসো। দুর্দান্ত পাস দেন। কিন্তু ম্যাকলারেন বল ধরার আগেই বল ক্লিয়ার করে দেয় ওড়িশা। কর্নার। কোনও লাভ হল না।
৭৮ মিনিট: মাঠে এলেন দিমি পেত্রাতোস। তুলে নেওয়া হল টম আলড্রেডকে। অর্থাৎ মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের হেড কোচ জোসে মোলিনার লক্ষ্যটা স্পষ্ট। আজই শিল্ড জিততে বড় ঝুঁকি নিলেন। সেটা কি কাজে দেবে? সময় বলবে
৭৪ মিনিট: গোলের সামনে থেকে তেকাঠিতে বল রাখতে পারলেন না টম আলড্রেড। ডানপ্রান্ত থেকে আক্রমণে উঠে এসে কর্নার আদায় করে নেয় মোহনবাগান। কর্নার নেন গ্রেগ স্টুয়ার্ট। প্রচুর খেলোয়াড়দের ভিড়ের মধ্যে আলড্রেডের শট। আহামরি ছিল না। গোল হল না।
৬৭ মিনিট: বাঁ-প্রান্ত থেকে ক্রস গ্রেগ স্টুয়ার্টের। প্রাথমিকভাবে ক্লিয়ার করে দেয় ওড়িশা ডিফেন্স। পরবর্তীতে বক্সের বাইরে থেকে রকেট শট দীপক টাংরি। ব্লক করে দিলেন ফল। তেকাঠিতে ছিল বলটা। ভালো ডিফেন্ডিং ওড়িশার।
৬৬ মিনিট: ইতিহাস গড়ল মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। আইএসএলের ইতিহাসে এতক্ষণ গোল না হজম করে থাকেনি কোনও দল। ৫৪৫ মিনিট কোনও গোল হজম করেনি মোহনবাগান। ভাঙল এফসি গোয়ার রেকর্ড। ৫৪৪ মিনিট ছিল সেই রেকর্ড।
৬৩ মিনিট: আরও একটা সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া মোহনবাগানের। ওড়িশা বক্সের মধ্যে দারুণভাবে ঢুকে আসেন গ্রেগ স্টুয়ার্ট। কিন্তু নিজের পায়ে বেশিক্ষণ বল রাখার খেসারত দিলেন। পরে বক্সের বাইরে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর মতো শট নেওয়ার চেষ্টা লিস্টন কোলাসো। সহজ সেভ অমরিন্দর সিংয়ের।
৬২ মিনিট: বিপজ্জনক জায়গায় ফ্রি-কিক পেল ওড়িশা। হুগো বৌমাসকে ফাউল করেন টম আলড্রেড। ফ্রি-কিক নেওয়া হয়। বক্সের মধ্যে ডানদিক থেকে হেডার ফলের। একহাত দিয়ে সেভ বিশাল কাইথের। ফাঁড়া কাটল মোহনবাগানের।
৬০ মিনিট: এই গোললললটা কীভাবে মিস হল? ডানদিক থেকে বক্সের মধ্যে ঢুকে এসে বক্সের মধ্যিখানে দাঁড়িয়ে থাকা মনবীর সিংকে দুর্দান্ত মাইনাস গ্রেগ স্টুয়ার্টের। নিজেদের গোলের দিকে মুখ করে ছিলেন মনবীর। দারুণ টার্ন দিয়ে বাঁ-পায়ে শট। লক্ষ্যভ্রষ্ট। ওই শটটা বাদ দিয়ে বাকিটা দুর্দান্ত ছিল। সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া মোহনবাগানের! সুবর্ণ সুযোগ!!
৫৭ মিনিট: হিরো হতে গিয়ে ভিলেন হয়ে গেলেন মনবীর সিং। ডানপ্রান্ত থেকে যে কষ্ট করে উঠে এলেন, সেটা হিরো হওয়ার বাসনায় নষ্ট করে দিলেন। তাঁর বাঁ দিকে জেমি ম্যাকলারেন এবং গ্রেগ স্টুয়ার্ট ছিলেন। তাঁদের পাস না দেওয়ার পরিবর্তে জঘন্য শট মারলেন। বিরক্তি প্রকাশ স্টুয়ার্টদের।
৫৪ মিনিট: একটুর জন্য...............! একটুর জন্য গোল হল না মোহনবাগানের। বাঁ-প্রান্ত থেকে বক্সের মধ্যে ভালো ক্রস শুভাশিস বোসের। বক্সের ঠিক মাথায় দাঁড়িয়ে জেরির ঘাড়ের উপর থেকে হেডার মনবীরের। একটুর জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট। কমপ্যাক্ট প্লে। ধৈর্য ধরে বাঁ-প্রান্ত এবং মাঝমাঠ দিয়ে খেলা তৈরি করে গোলের চেষ্টা করল মোহনবাগান।
৪৯ মিনিট: কর্নার থেকে মোহনবাগান ডিৎফেন্সকে চাপে ফেলে দিল ওড়িশা। তবে শেষপর্যন্ত সর্বস্ব উজাড় করে দিয়ে ডিফেন্ডিং আলড্রেডের। তারইমধ্যে ফাউলের জন্য বাঁশি বাজালেন রেফারি। বিপদ হয়নি মোহনবাগানের।
৪৬ মিনিট: আক্রমণাত্মক মেজাজে দ্বিতীয়ার্ধ শুরু মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের। কিক-অফ থেকেই আক্রমণে উঠে আসে। তারপর ফের ওড়িশা বক্সের মধ্যে আক্রমণাত্মক মোহনবাগান। তবে গোল হল না।
শুরু দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। আজই আইএসএল শিল্ড জয়ের জন্য মোহনবাগানের হাতে ৪৫ মিনিট আছে। আপাতত প্রথম স্থানাধিকারী মোহনবাগানের ঝুলিতে ৪৯ পয়েন্ট (২১ ম্যাচে)। ২১টি ম্যাচে দ্বিতীয় স্থানাধিকারীর পয়েন্ট ৪২। অর্থাৎ নিজেদের বাকি তিনটি ম্যাচ জিতলেও ৫১ পয়েন্টের বেশি পাবে না গোয়া। আর মোহনবাগান জিতলেই ৫২ পয়েন্ট হয়ে যাবে। আর গড়বে ইতিহাস।
প্রথমার্ধে মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট দুই উইং নিয়ে বেশি আক্রমণ করেছে। ডানপ্রান্ত দিকে আক্রমণ করেছে ৩৭ শতাংশ। বাঁ-প্রান্ত দিয়ে ৩৬ শতাংশ আক্রমণ করেছে। মাঝমাঠ দিয়ে ২৭ শতাংশ আক্রমণ করেছে। তবে কাঙ্খিত গোলটা আসেনি।
শেষ প্রথমার্ধের খেলা! আপাতত খেলার ফল মোহনবাগান ০-০ ওড়িশা এফসি। প্রথমার্ধে মোহনবাগান বেশি সুযোগ পেলেও সবুজ-মেরুন ব্রিগেড যে একেবারে দাপট দেখিয়েছে, তা নয়। বরং ওড়িশা একাধিকবার সুযোগ তৈরি করেছে। তবে হ্যাঁ, মোহনবাগান বেশি হতাশ হবে গোল না পাওয়ায়।
৪৫ মিনিট+১: প্রথমার্ধের একেবারে শেষলগ্নে দুটি মারাত্মক সেভ অমরিন্দর সিংয়ের। প্রথমে গোলপোস্টের সোজাসুজি দাঁড়িয়ে বক্সের মধ্যে থেকে শট গ্রেগ স্টুয়ার্টের। বাঁ-দিকে ঝাঁপিয়ে বাঁচিয়ে দেন অমরিন্দর। তবে বলটা ওড়িশার ডিফেন্স ক্লিয়ার করার আগে ছুটে এসে শট জেমি ম্যাকলারেনের। কিন্তু দুর্দান্ত সেভ অমরিন্দরের! ওড়িশাকে বাঁচিয়ে দিলেন
৪৩ মিনিট: গোলের সুযোগ হাতছাড়া মোহনবাগানের। বাঁ-দিক থেকে ডানপ্রান্তে বল ঘোরানো হল। মনবীর কিছুটা এগিয়ে গিয়ে বক্সের মধ্যে ম্যাকলারেনকে ক্রস দেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু ম্যাকলারেন বল পাওয়ার আগেই ক্লিয়ার করে দেন জেরি। কর্নার মোহনবাগানের। তবে লাভ হল না।
৩৭ মিনিট: ড্রিঙ্কসের পরে বাঁ-প্রান্ত থেকে বক্সের মধ্যে এগিয়ে আসা জেমি ম্যাকলারেনকে লক্ষ্য করে ক্রস বাড়ালেন মনবীর সিং। পড়ে গেলেন ম্যাকলারেন। পেনাল্টি নয় যদিও। এত কম ধাক্কাধাক্কিতে পেনাল্টি হয় না। কিন্তু জেরি মোটেও আহামরি কাজ করেননি।
৩৩ মিনিট: মাঠে আছেন মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের সঞ্জীব গোয়েঙ্কা। জলপানের বিরতির মধ্যে তাঁর চোখেমুখে কিছুটা উদ্বেগ দেখা গেল। আজ নিজের সামনেই আইএসএল শিল্ড জয় কি দেখতে পাবেন? তা নিয়ে সম্ভবত চিন্তায় আছেন।
৩১ মিনিট: মাঝমাঠের ঠিক মাথায় হুগো বৌমাসের থেকে বল কেড়ে নেন আপুইয়া। উঠেই ডানপ্রান্তে জেমি ম্যাকলারেনকে বল বাড়ান। তিনি ডানপ্রাপ্ত দিয়ে উঠে গিয়ে গোলে শট নেন। বাঁচিয়ে দিলেন অমরিন্দর। মাঝে ছিলেন গ্রেগ স্টুয়ার্ট। তবে নিজেই শট নেন জেমি। গোল হয়নি। কর্নার।
২৮ মিনিট: পেনাল্টি??? না! রেফারি পেনাল্টি দিলেন না মোহনবাগানকে। বক্সের মধ্যে মুর্তাফা ফলের সঙ্গে কিছুটা কনট্যাক্ট হয় জেমি ম্যাকলারেনের। পেনাল্টির জোরালো আবেদন মোহনবাগানের। পাত্তা দিলেন না রেফারি। পেনাল্টি কি ছিল? রিপ্লেতে বোঝা গেল যে না, ছিল না। ভালো সিদ্ধান্ত রেফারির।
২৬ মিনিট: মোহনবাগান চাপ তৈরির চেষ্টা করলেও ওড়িশা ডিফেন্স মজবুত আছে। তারইমধ্যে বাঁ-প্রান্ত থেকে ডানপ্রান্তের দিকে মনবীর সিংকে লক্ষ্য করে বলটা চামচের মতো তুলে দেন লিস্টন কোলাসো। তবে বল ধরতে পারেননি মনবীর।
১৯ মিনিট: মোহনবাগান ডিফেন্সের ঘুম ছুটিয়ে দিল ওড়িশা। মাঝমাঠ দিয়ে দুর্দান্ত দৌড় হুগোর। যিনি থ্রু বল বাড়ান রাহুল কেপিকে। ডানপ্রান্ত দিয়ে ঢুকে এগিয়ে আসা বিশাল কাইথের উপর দিয়ে বলটা চিপ করে দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হয়নি। বেঁচে গেল মোহনবাগান।
১৬ মিনিট: নিজেরা গোল করতে গিয়ে মোহনবাগানকে ডোবালেন মনবীর সিং এবং দীপক টাংরি। মাঝমাঠের নীচ থেকে ডান উইংয়ে মনবীরকে বল। তিনি বলটা নিয়ে বক্সে ঢুকে গিয়ে দুরূহ কোণ থেকে শট নিলেন। বাঁচিয়ে দিলেন অমরিন্দর সিং। বক্সের মধ্যে জেমি ম্যাকলারেন এবং গ্রেগ স্টুয়ার্ট অপেক্ষা করছিলেন। তাঁদের বল না বাড়ানোয় বিরক্ত হলেন। তারইমধ্যে মনবীর মাঝের দিকে বল বাড়ান। টাংরি নিজে শট নেন। সহজে বাঁচিয়ে দিল ওড়িশা।
১৩ মিনিট: কর্নার পেল ওড়িশা এফসি। আক্রমণে ওঠার চেষ্টা ওড়িশার। তবে শুভাশিস বোসের কাছে আটকে যায়। হুগো বৌমাসের কর্নার। বক্সের মধ্যে থেকে হেডার। লক্ষ্যভ্রষ্ট। ফ্রি হেডার ছিল। তেকাঠিতে রাখা উচিত ছিল।
৯ মিনিট: আবারও বাঁ-প্রান্ত দিয়ে উঠলেন লিস্টন কোলাসো। বক্সের বাঁ-প্রান্ত থেকে ক্রস তোলার চেষ্টা। দ্রুত ক্রস তোলার চেষ্টা করেন। কিন্তু বাঁ পা যেন জড়িয়ে গেল। ঠিকমতো বল বাড়াতে পারলেন না। সাইড নেটে বল লাগল।
৭ মিনিট: বাঁ-প্রান্ত দিয়ে চাপ তৈরি লিস্টন কোলাসোর। বাঁ-প্রান্ত দিয়ে ঢুকে আসেন। বক্সের মধ্যে কাট করে ঢুকে শট নেন। ওড়িশার খেলোয়াড়ের পায়ে লেগে গোললাইন পেরিয়ে গেল। কর্নার পেল মোহনবাগান। তবে লাভ হল না মোহনবাগানের। লিস্টনের কর্নার ক্লিয়ার করে দিল ওড়িশা।
৩ মিনিট: ডানপ্রান্ত থেকে আক্রমণ মনবীর সিংয়ের। তবে বক্সের মধ্যে কাউকে বল বাড়াতে পারলেন না। বল ক্লিয়ার করে দিল ওড়িশা ডিফেন্স। তারপর বক্সের সামনে থেকে শট নেওয়ার চেষ্টা। লাভ হল না।
যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে কিক-অফ হয়ে গেল। শুরু হল মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট এবং ওড়িশা এফসির ম্যাচ। দুবাইয়ে ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে হাইপ্রোফাইল ম্যাচ চললেও যুবভারতী ভরিয়ে তুলেছেন মোহনবাগান সমর্থকরা। ৬২,০০০ মোহনবাগান সমর্থকদের সামনে লিগ শিল্ড ঘরে তুলতে পারবে মোহনবাগান?
আজ জিতলেই যে মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট লিগ শিল্ড জিতে যাবে, তা ভালোভাবেই জানেন হেড কোচ জোসে মোলিনা। বরং ম্যাচের আগে একেবারে তাঁর মেজাজটা আর পাঁচদিনের মতোই লেগেছে। তাঁর দাবি, আর পাঁচটি ম্যাচের মতোই ওড়িশা এফসির বিরুদ্ধে খেলতে নামছেন। তিন পয়েন্ট পাওয়ার উপরে জোর দিচ্ছেন। আগে জিততে চান। তারপর উৎসবের কথা ভাববেন বলে জানিয়েছেন মোলিনা।
বিশাল কাইথ (গোলকিপার), টম অ্যালড্রেড, গ্রেগ স্টুয়ার্ট, মনবীর সিং, শুভাশিস বোস (অধিনায়ক), লিস্টন কোলাসো, অ্যালবার্তো রদ্রিগেজ, দীপক টাংরি, জেমি ম্যাকলারেন, আশিস রাই এবং আপুইয়া।
ওড়িশা এফসির বিরুদ্ধে প্রথম একাদশে গ্রেগ স্টুয়ার্টকে ফেরাল মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। বেঞ্চে বসানো হল জেসন কামিন্সকে। অন্যদিকে দীপেন্দু বিশ্বাসের জায়গায় প্রথম একাদশে আশিস রাইকে এনেছেন মোহনবাগান সুপার জায়ান্টের হেড কোচ জোসে মোলিনা। বেঞ্চে যুক্ত করা হয়েছে অনিরুদ্ধ থাপাকে।
ইতিহাস গড়তে যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গনে নামছে মোহনবাগান সুপার জায়ান্ট। আজ যদি মোহনবাগান জিতে যায়, তাহলে ইন্ডিয়ান সুপার লিগে (আইএসএল) ইতিহাস তৈরি হবে। কারণ এখনও পর্যন্ত কোনও দল পরপর দু'বার লিগ শিল্ড জিততে পারেননি। আজ সবুজ-মেরুন জিতলে সেই নজিরই তৈরি হবে। আর সেই ইতিহাসের সাক্ষী থাকতে মোহনবাগান বনাম ওড়িশা ম্যাচের লাইভ আপডেট ও লাইভ স্কোর দেখে নিন হিন্দুস্তান টাইমস বাংলায়।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।
6.88% Weekly Cashback on 2025 IPL Sports